বাংলাদেশ ডাল গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
A
জয়দেবপুর
B
ঈশ্বরদী
C
শিবগঞ্জ
D
ফার্মগেট
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের ডাল গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদী, পাবনায় অবস্থিত এবং এটি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে পরিচালিত একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। কেন্দ্রটির একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র মাদারীপুরে এবং একটি উপকেন্দ্র গাজীপুরে রয়েছে।
-
ডাল গবেষণা কেন্দ্রে বর্তমানে: প্রায় ৯টি ডাল জাতীয় ফসলের মোট ৪৩টি জাত উৎপন্ন ও উন্নয়ন করা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য অন্যান্য কৃষি গবেষণা কেন্দ্র:
-
মসলা গবেষণা কেন্দ্র: শিবগঞ্জ, বগুড়া
-
উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র: জয়দেবপুর, গাজীপুর
-
তৈল বীজ গবেষণা কেন্দ্র: জয়দেবপুর, গাজীপুর
-
উদ্ভিদ কৌলিক সম্পদ কেন্দ্র: জয়দেবপুর, গাজীপুর
0
Updated: 1 month ago
আইনের মাধ্যমে যে কোনো সংস্থা বা কর্তৃপক্ষকে বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা দিতে পারে-
Created: 1 month ago
A
সুপ্রিম কোর্ট
B
বিচার বিভাগ
C
প্রধান বিচারপতি
D
জাতীয় সংসদ
জাতীয় সংসদ
-
জাতীয় সংসদ সরকারের তিনটি বিভাগের একটি আইন বিভাগ।
-
আইনবিভাগের একটি অংশ হলো আইনসভা, যার বাংলাদেশের নাম ‘জাতীয় সংসদ’।
-
সংসদ প্রণীত আইন রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভের পর কার্যকর হয়।
-
জাতীয় সংসদ মোট ৩৫০ জন সদস্য নিয়ে গঠিত।
-
এর মধ্যে ৩০০ জন জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।
-
৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
-
-
সংবিধান অনুযায়ী সংসদ যে কোনো নতুন আইন প্রণয়ন এবং প্রচলিত আইন পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধন করতে পারে।
-
সংসদ আইনের মাধ্যমে সংস্থা বা কর্তৃপক্ষকে আদেশ, বিধি, উপবিধি ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করতে পারে।
-
সংসদ প্রণীত আইনে রাষ্ট্রপতি ১৫ দিনের মধ্যে সম্মতি প্রদান করবেন।
0
Updated: 1 month ago
’তথ্য অধিকার আইন’ কত সালে পাস হয়?
Created: 1 month ago
A
২০১১ সালে
B
২০০৭ সালে
C
২০০৯ সালে
D
২০১৩ সালে
তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাংলাদেশের জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত এবং তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে প্রণীত একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন।
-
আইনটি ৬ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে পাশ হয়।
-
এ আইনকে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ নামে অভিহিত করা হয়েছে।
-
আইন অনুযায়ী—
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ব্যতীত অন্যান্য ধারা ২০ অক্টোবর, ২০০৮ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ধারা ১ জুলাই, ২০০৯ থেকে কার্যকর হবে।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নাটোর জেলায় পাহাড়পুরে সোমপুর বিহারটি নির্মাণ করেন কে?
Created: 1 month ago
A
দেবপাল
B
ধর্মপাল
C
মহীপাল
D
গোপাল
সোমপুর বিহার বা পাহাড়পুর মহাবিহার বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার, যা বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত। এটি পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল অষ্টম শতকের শেষের দিকে নির্মাণ করান। মূল ভবনে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের জন্য ১৭৭টি কক্ষ ছিল এবং এখানে ৮০০ জন ভিক্ষু থাকার সক্ষমতা ছিল। বিহারের ১২৫নং কক্ষে মাটির পাত্রে খলিফা হারুন-অর-রশিদের শাসনামলের রৌপ্য মুদ্রা পাওয়া যায়।
-
পূর্বভারতে জরিপ কাজের সময় ১৮০৭ ও ১৮১২ সালে বুকানন হ্যামিল্টন প্রথম এ প্রত্নস্থল পরিদর্শন করেন।
-
পরবর্তীতে ওয়েস্টম্যাকট পাহাড়পুর পরিভ্রমণে আসেন।
-
১৮৭৯ সালে সার আলেকজান্ডার কানিংহাম স্থানটি পরিদর্শন করেন এবং ২২ ফুট বর্গাকার একটি ইমারত আবিষ্কার করেন।
-
১৯০৯ সালের পুরাকীর্তি আইনের আওতায় ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগ ১৯১৯ সালে এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।
-
১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago