উত্তরা ইপিজেড কোথায় অবস্থিত?
A
রংপুর
B
নীলফামারী
C
ঢাকা
D
খুলনা
উত্তরের বিবরণ
• উত্তরা ইপিজেড:
- এটি একমাত্র কৃষি ভিত্তিক ইপিজেড।
- উত্তরা ইপিজেড নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নে অবস্থিত।
- প্রতিষ্ঠা জুলাই, ১৯৯৯ এবং উদ্বোধন জুলাই, ২০০১।
- বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড হলো চট্টগ্রাম ইপিজেড,
- এটি ১৯৮৩ সালে যাত্রা শুরু করে।
- দ্বিতীয় ইপিজেড হলো ঢাকা ইপিজেড, এটি ঢাকার সাভারে অবস্থিত।
- বাংলাদেশে বর্তমানে মোট ৮টি সরকারি ইপিজেড রয়েছে।
- যথা: চট্টগ্রাম, ঢাকা, মোংলা, কুমিল্লা, ঈশ্বরদী, উত্তরা, আদমজী ও কর্ণফুলী ইপিজেড।

0
Updated: 1 day ago
খিলাফত আন্দোলনে নেতৃত্ব কে দেন?
Created: 2 days ago
A
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ
B
মাওলানা শওকত আলী
C
মাওলানা মোহাম্মদ আলী
D
বর্ণিত সবাই
খিলাফত আন্দোলন ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ প্যান-ইসলামিক আন্দোলন যা ভারতের মুসলমান সমাজে ১৯২০ সালের দিকে শুরু হয়। এটি মূলত তুরস্কের সুলতানকে মুসলিম বিশ্বের খলিফা হিসেবে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল, বিশেষ করে ব্রিটিশ সরকারের সেভার্স চুক্তির মাধ্যমে তুরস্কের ভূমি ভাগাভাগির প্রতিক্রিয়ায়। ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রভাবও এতে ভূমিকা রাখে। আন্দোলনের সময় মুসলমানরা ধর্মীয় ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়েছিল, কারণ ধর্মীয়ভাবে তাদের খলিফার প্রতি আনুগত্য ছিল, আবার রাজনৈতিকভাবে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হতো।
-
খিলাফত আন্দোলন শুরু হয় ১৯২০ সালে ব্রিটিশ সরকারের সেভার্স চুক্তির প্রতিক্রিয়ায়, যেখানে তুরস্কের ভূমি ভাগ করা হয়।
-
এটি ভারতের মুসলমানদের মধ্যে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রভাবে উদ্ভূত একটি প্যান-ইসলামিক আন্দোলন।
-
ভারতের মুসলমানেরা তুরস্কের সুলতানকে মুসলিম বিশ্বের খলিফা বা ধর্মীয় নেতা হিসেবে শ্রদ্ধা করতেন।
-
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তুরস্কের সুলতান ব্রিটিশ বিরোধী শক্তি জার্মানির সঙ্গে মিলিত হওয়ায় ভারতে মুসলমান সম্প্রদায় বিব্রত হয়।
-
ধর্মীয় কারণে তারা খলিফার প্রতি আনুগত্যপূর্ণ, আর রাজনৈতিক কারণে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখার চাপ অনুভব করেছিল।
-
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন মাওলানা আবুল কালাম আজাদ এবং দুই ভাই মাওলানা শওকত আলী ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী।
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
“প্রতিবাদী তারুণ্য” ক্যাটাগরিতে স্বাধীনতা পুরস্কার- ২০২৫ পেয়েছেন -
Created: 5 days ago
A
মীর মুগ্ধ
B
আবু সাঈদ
C
নাহিদ ইসলাম
D
আবরার ফাহাদ
স্বাধীনতা পুরস্কার – ২০২৫
-
সংজ্ঞা: স্বাধীনতা পুরস্কার হলো বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা।
-
প্রবর্তন: ১৯৭৭ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন।
-
প্রদত্ত সামগ্রী: ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা, ৫ লাখ টাকা এবং সম্মাননাপত্র।
২০২৫ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তরা:
-
মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতি: মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর)
-
সমাজসেবা: স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর)
-
প্রতিবাদী তারুণ্য: আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)
-
সাহিত্য: মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর)
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর)
-
শিক্ষা ও গবেষণা: জনাব বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর
-
সংস্কৃতি: নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর)

0
Updated: 5 days ago
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) কোথায় অবস্থিত?
Created: 5 days ago
A
ময়মনসিংহ
B
ঢাকা
C
রংপুর
D
চট্টগ্রাম

0
Updated: 5 days ago