সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয়-
A
পরমাণুর ফিশন পদ্ধতিতে
B
পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে
C
রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে
D
তেজস্ক্রিয়তার ফলে
উত্তরের বিবরণ
সূর্যে শক্তি উৎপন্ন হয় পরমাণুর ফিউশন পদ্ধতিতে।
- সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়ার যায় তাকে বলা হয় সৌরশক্তি।
- সূর্য সকল শক্তির উৎস।
- পৃথিবীতে যত শক্তি আছে তার সবই কোনো না কোনোভাবে সূর্যের কিরণ থেকে তৈরি হয়েছে।
- প্রকৃতপক্ষে সূর্যের শক্তির উৎস পারমাণবিক শক্তি, কারণ সূর্যে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন হয়।
- এ শক্তি পৃথিবীতে বিকিরিত হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
যদি একটি লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হয়, তবে তার ক্ষমতা কত হবে?
Created: 1 week ago
A
০.২ ডায়াপ্টর
B
০.৫ ডায়াপ্টর
C
২.০ ডায়াপ্টর
D
৫.০ ডায়াপ্টর
সাধারণ বিজ্ঞান
প্রাথমিক তথ্য
বিজ্ঞান সংক্রান্ত পরিভাষা
লেন্স
সময়, দূরত্ব ও গতিবেগ (Time, distance & speed)
সাধারণ জ্ঞান
লেন্সের ক্ষমতা (Power of a Lens)
-
উত্তল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অভিসারী করে একটি বিন্দুতে মিলিত করে।
-
অবতল লেন্স প্রধান অক্ষের সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুচ্ছকে অপসারী করে; ফলে মনে হয় রশ্মিগুলো কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে ছড়িয়ে পড়ছে।
-
আলোকরশ্মিকে অভিসারী বা অপসারী করার ক্ষমতাকে লেন্সের ক্ষমতা বলা হয়।
সংজ্ঞা:
এখানে, হলো লেন্সের ফোকাস দূরত্ব (মিটারে) এবং ক্ষমতার একক হলো ডায়াপ্টর (D)।
উদাহরণ
-
একটি উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ২ মিটার হলে,
-
লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক (+) অথবা ঋণাত্মক (–) হতে পারে।
ব্যাখ্যা
-
→ লেন্সটি উত্তল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে প্রধান অক্ষের ১ মিটার দূরে মিলিত করবে।
-
→ লেন্সটি অবতল, এবং এটি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে এমনভাবে অপসারী করবে যেন সেগুলো লেন্স থেকে ½ মিটার বা ৫০ সেমি দূরের একটি বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
তড়িৎ মুদ্রণ কী?
Created: 1 week ago
A
ডিজিটাল প্রিন্টিং প্রযুক্তি
B
ফটোগ্রাফির প্রিন্টিং প্রযুক্তি
C
কাগজে হাতের লেখা মুদ্রণের পদ্ধতি
D
তড়িৎ প্রলেপের মাধ্যমে হরফ বা ব্লক তৈরি করার পদ্ধতি
তড়িৎ মুদ্রণ (Electrotyping)
-
সংজ্ঞা: তড়িৎ প্রলেপের একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হরফ, ব্লক মডেল ইত্যাদি তৈরিকে তড়িৎ মুদ্রণ বলে।
প্রক্রিয়া
-
প্রথমে লেখাটি সাধারণ টাইপ ব্যবহার করে মোমের উপর ছাপানো হয়।
-
এরপর মোমের ওপর সূক্ষ্ম গ্রাফাইট গুঁড়ো ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে এটি তড়িৎ পরিবাহী হয়।
-
এই মোমের ছাঁচকে কপার সালফেট দ্রবণে ক্যাথোড হিসেবে ডুবানো হয়।
-
একই দ্রবণে একটি তামার পাতকে অ্যানোড হিসেবে রাখা হয়।
-
দ্রবণের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করলে মোমের ছাঁচের ওপর তামার প্রলেপ জমতে থাকে।
-
প্রলেপ যথেষ্ট পুরু হলে ছাঁচ থেকে ছাড়িয়ে নেওয়া হয় এবং সেটি ছাপার কাজে ব্যবহার করা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
কত তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 month ago
A
০° সেন্টিগ্রেড
B
১০° সেন্টিগ্রেড
C
৪° সেন্টিগ্রেড
D
১০০° সেন্ট্রিগ্রেড
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তিত হয়।
-
৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বাধিক থাকে।
-
০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পানি জমে বরফে রূপান্তরিত হয়।
-
১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয়।
-
এই অবস্থায় পানির ঘনত্ব প্রায় ১ গ্রাম প্রতি সেন্টিমিটার ঘনত্ব (বা ১০০০ কেজি প্রতি ঘনমিটার) হয়ে থাকে।
-
১ ঘনমিটার পানির ওজন ১০০০ কেজি হয়।
-
চাপে প্রমাণ হিসাবে ৭৬০ মিমি পারদ চাপের অধীনে পানি ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাষ্পে রূপান্তরিত হয়।
উৎস:বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago