কৃষিতে ’পদ্মা’ কোন ফসলের উন্নত জাত নাম?
A
তরমুজ
B
মরিচ
C
আলু
D
বেগুন
উত্তরের বিবরণ
ফসলের উন্নত জাতগুলো কৃষি উৎপাদন ও ফলন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
-
তরমুজের উন্নত জাত: পদ্মা, বারি তরমুজ-১, বারি তরমুজ-২, মধুমালা।
-
আলুর জাত: হীরা, আইলসা, ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, চমক, মরিনী, সুন্দরী, কুফরি।
-
আমের জাত: মহানন্দা, মোহনভোগ, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, হাড়িভাঙ্গা, ক্ষীরসাপাতি।
-
মরিচের জাত: যমুনা।
-
টমেটোর জাত: বাহার, মানিক, রতন, অপূর্ব, মিন্টো, ঝুমকা, সিঁদুর, শ্রাবণী।
0
Updated: 1 month ago
উত্তরা ইপিজেড কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
রংপুর
B
নীলফামারী
C
ঢাকা
D
খুলনা
উত্তরা ইপিজেড বাংলাদেশের একমাত্র কৃষি ভিত্তিক ইপিজেড। এটি নীলফামারী জেলার সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নে অবস্থিত। ইপিজেডটি জুলাই ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং জুলাই ২০০১ সালে উদ্বোধন করা হয়।
-
বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড: চট্টগ্রাম ইপিজেড (যাত্রা শুরু ১৯৮৩ সালে)
-
দ্বিতীয় ইপিজেড: ঢাকা ইপিজেড (ঢাকার সাভারে অবস্থিত)
-
বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি ইপিজেডের সংখ্যা: ৮টি
-
চট্টগ্রাম ইপিজেড
-
ঢাকা ইপিজেড
-
মোংলা ইপিজেড
-
কুমিল্লা ইপিজেড
-
ঈশ্বরদী ইপিজেড
-
উত্তরা ইপিজেড
-
আদমজী ইপিজেড
-
কর্ণফুলী ইপিজেড
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথমবারের মতো উত্তোলন করেন-
Created: 1 month ago
A
নূরুল আমিন
B
আ স ম আব্দুর রব
C
সিরাজ চৌধুরী
D
আ স ম সোহরাওয়ার্দী
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা স্বাধীনতা ও জাতীয় পরিচয়ের প্রতীক হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রথমবার উত্তোলিত হয় স্বাধীনতার আগেই, যা পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গণমানুষের প্রত্যাখ্যানের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন হয় ২রা মার্চ, ১৯৭১।
-
স্থান ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পশ্চিম দিকের গেটে।
-
উত্তোলন করেন ছাত্রনেতা আ. স. ম. আবদুর রব।
-
এই উত্তোলন বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণার পূর্বেই পাকিস্তান রাষ্ট্রকে প্রত্যাখ্যানের অংশ ছিল।
-
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পটুয়া কামরুল হাসানকে দায়িত্ব দেন জাতীয় পতাকার নকশা চূড়ান্ত করার জন্য।
-
পটুয়া কামরুল হাসানের হাতেই বর্তমান জাতীয় পতাকা চূড়ান্ত রূপ লাভ করেছে।
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধে 'কাদেরিয়া বাহিনী'র প্রতিষ্ঠাতা কাদের সিদ্দিকী কোন এলাকায় সবচেয়ে কার্যকর গেরিলা কার্যক্রম পরিচালনা করেন?
Created: 1 month ago
A
ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও ভালুকা এলাকায়
B
টাঙ্গাইলের কালিহাতী ও মধুপুর এলাকায়
C
গাজীপুরের শ্রীপুর ও কাপাসিয়া এলাকায়
D
মাগুরার শ্রীপুর ও বেলনগর এলাকায়
মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনী টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী ও মধুপুর অঞ্চলে অত্যন্ত সফল গেরিলা কার্যক্রম পরিচালনা করে পাকিস্তানি সেনাদের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেছিল।
মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইল ও কাদেরিয়া বাহিনী:
-
১৯৭১ সালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী টাঙ্গাইলে তার নিজস্ব বাহিনী নিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন।
-
বাহিনীর নাম ছিল কাদেরিয়া বাহিনী।
-
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকায় এই বাহিনী পাকবাহিনীর সঙ্গে কৃতিত্বপূর্ণ লড়াই করে।
-
২৮ মার্চ ভূয়াপুর কলেজের শহীদ মিনারের পাদদেশে ‘ভূঞাপুর সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ’-এর সভায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।
-
৩ এপ্রিল মির্জাপুর উপজেলার গোড়ান সাটিয়াচরায় পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে বেশ কয়েকজন পাকসেনা নিহত হয় এবং ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
-
এপ্রিল মাসে কাদের সিদ্দিকীর বাহিনী গোপালপুর থানা আক্রমণ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ দখল করে এবং থানাটি জ্বালিয়ে দেয়।
-
টাঙ্গাইল জেলার ৪টি স্থানে (নাগরপুর, মির্জাপুর, গোপালপুর ও ভূয়াপুর) গণকবর এবং ২টি স্থানে (মির্জাপুর ও গোপালপুর) বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে।
-
জেলায় ৩টি স্মৃতিসৌধ (টাঙ্গাইল সদর, ভূয়াপুর ও বাসাইল), ২টি স্মৃতিস্তম্ভ (সখীপুর ও গোপালপুর) এবং ১টি স্মৃতিফলক (ঘাটাইল উপজেলার মাকরাই কুমারপাড়া) স্থাপন করা হয়েছে।
আঞ্চলিক বাহিনী:
-
সেক্টর এলাকার বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে গঠিত গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীসমূহ:
-
কাদেরিয়া বাহিনী (টাঙ্গাইল)
-
আফসার ব্যাটালিয়ন (ভালুকা, ময়মনসিংহ)
-
বাতেন বাহিনী (টাঙ্গাইল)
-
হেমায়েত বাহিনী (গোপালগঞ্জ, বরিশাল)
-
হালিম বাহিনী (মানিকগঞ্জ)
-
আকবর বাহিনী (মাগুরা)
-
লতিফ মীর্জা বাহিনী (সিরাজগঞ্জ, পাবনা)
-
জিয়া বাহিনী (সুন্দরবন)
-
0
Updated: 1 month ago