২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ খাত-
A
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত
B
শিক্ষা
C
পরিবহণ ও যোগাযোগ
D
স্বাস্থ্যে খাত
উত্তরের বিবরণ
বাজেট:
- ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ খাত পরিবহণ ও যোগাযোগ।
• পরিবহণ ও যোগাযোগ খাত: ৫৮ হাজার ৯৭৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
• বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত: ৩২ হাজার ৩৯২ কোটি ২৬ লাখ টাকা ।
• শিক্ষা: ২৮ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা।
• গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাত: ২২ হাজার ৭৭৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
• স্বাস্থ্যে খাত: ১৮ হাজার ১৪৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের মাঠ প্রশাসনের প্রথম ধাপ হলো-
Created: 4 days ago
A
সচিবালয়
B
বিভাগীয় প্রশাসন
C
জেলা প্রশাসন
D
উপজেলা প্রশাসন
বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো
বাংলাদেশের প্রশাসন দুটি স্তরে বিভক্ত:
১. কেন্দ্রীয় প্রশাসন (সচিবালয়)
-
দেশের সব প্রশাসনিক নীতি ও সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় পর্যায়ে গ্রহণ করা হয়।
-
কেন্দ্রীয়ভাবে গৃহীত নীতি ও সিদ্ধান্ত মাঠ প্রশাসনের মাধ্যমে পুরো দেশে বাস্তবায়িত হয়।
২. মাঠ প্রশাসন
-
কেন্দ্রীয় প্রশাসনের নীতি বাস্তবায়নের জন্য মাঠ প্রশাসনের ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়।
-
মাঠ প্রশাসনের ধাপসমূহ:
-
বিভাগীয় প্রশাসন – প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্থানীয় স্তর।
-
জেলা প্রশাসন – প্রতিটি জেলার প্রশাসন পরিচালনা করে।
-
উপজেলা প্রশাসন – জেলা প্রশাসনের অধীনে উপজেলা পর্যায়ের প্রশাসন।
-
-
উপজেলা প্রশাসন তৃণমূল পর্যায়ে নাগরিকদের নিকটবর্তী প্রশাসনিক কার্য সম্পাদন করে।
-
মাঠ প্রশাসন মূলত কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়।

0
Updated: 4 days ago
পাল রাজারা কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
হিন্দুধর্ম
B
জৈনধর্ম
C
শাক্তধর্ম
D
বৌদ্ধধর্ম
পাল রাজারা বৌদ্ধধর্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং তাদের শাসনামলে অনেক বৌদ্ধবিহার নির্মিত হয়।
পাল রাজবংশ:
-
পাল বংশ অষ্টম শতকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় চারশত বছর বাংলা ও বিহারে শাসন করেছিল।
-
শশাঙ্কের মৃত্যুর পর বাংলায় প্রায় একশ বছর অরাজকতা বিরাজ করেছিল, যা ‘মাৎস্যন্যায়’ নামে পরিচিত।
-
এই অরাজকতার অবসান ঘটান গোপাল, যিনি পালবংশের প্রতিষ্ঠাতা হন।
-
পালবংশের রাজারা প্রায় চারশত বছর রাজত্ব করেন।
-
এই যুগে বাংলা একটি স্থিতিশীল ও ঐশ্বর্যশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
-
গোপালের পর তাঁর পুত্র ধর্মপাল সিংহাসনে বসেন।
-
দেবপালের পরে পাল সাম্রাজ্য কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে, কিন্তু প্রথম মহীপালের রাজত্বকালে পালবংশের গৌরব পুনরায় ফিরে আসে।
-
দ্বিতীয় মহীপাল ও রামপালের রাজত্বকালে বরেন্দ্র অঞ্চলে কৈবর্ত বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। রামপাল এই বিদ্রোহ দমন করে বরেন্দ্র অঞ্চল পুনরুদ্ধার করেন এবং তিনি পালবংশের শেষ মুকুটমণি হন।
-
অবশেষে সেনবংশের উত্থানের মাধ্যমে পাল শাসনের অবসান ঘটে।
উল্লেখযোগ্য:
-
পাল রাজারা বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী ছিলেন।
-
পালযুগে বৌদ্ধ ধর্ম তিব্বত, জাভা, সুমাত্রা ও মালয়েশিয়াতে প্রসার লাভ করে।
সূত্র:

0
Updated: 1 week ago
ষষ্ঠ জনশুমারিতে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়?
Created: 5 days ago
A
ICPI
B
PICI
C
CAPI
D
CIPI
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও সামাজিক তথ্যাবলির একটি গুরুত্বপূর্ণ চিত্র প্রদান করে। এটি দেশের জনসংখ্যার পরিমাণ, ঘনত্ব এবং শিক্ষার অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
নির্বাচিত সময়কাল: ১৫-২১ জুন ২০২২।
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন।
-
সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%।
-
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: CAPI পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, গণনার জন্য Modified De-fecto পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।
-
জনবহুল এলাকা: ঢাকা বিভাগ।
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা: বরিশাল বিভাগ।
-
জেলা পর্যায়ে সর্বনিম্ন জনঘনত্ব: রাঙ্গামাটি জেলা।

0
Updated: 5 days ago