বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর চালু হয় কবে থেকে?
A
১৯৯১ সালে
B
১৯৯৫ সালে
C
১৯৯৬ সালে
D
১৯৮৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
মূল্য সংযোজন কর (VAT) হলো এমন কর যা কোনো পণ্য বা সেবার উৎপাদন ও বণ্টনের প্রতিটি পর্যায়ে সংযোজিত মূল্যের ওপর শতকরা হারে আরোপিত হয়।
মূল্য সংযোজন কর সম্পর্কিত তথ্য:
-
বাংলাদেশে এটি একটি পরোক্ষ কর।
-
মূল্য সংযোজন কর ১ জুলাই ১৯৯১ সালে চালু হয়।
-
সকল পণ্য ও সেবার উপর ১৫% কর আরোপিত হয়।
-
আমদানি ও সরবরাহ-এর ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর ১৫%।
-
পণ্য বা সেবার সর্বশেষ ভোক্তা কর প্রদান করে।
-
রপ্তানি-র ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর ০%।
0
Updated: 1 month ago
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন কে?
Created: 1 month ago
A
দ্যাগ হ্যামারশোল্ড
B
পল-হেনরি স্পাক
C
ট্রিগভেলী
D
লেস্টার বি. পিয়ারসন
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ (UN General Assembly)
-
প্রকৃতি: জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গ সংস্থা
-
সদস্য সংখ্যা: ১৯৩টি দেশ
-
আইনগত ভিত্তি: জাতিসংঘ সনদের চতুর্থ অধ্যায় (ধারা ৯–২২)
-
অধিবেশন: বার্ষিক সাধারণ অধিবেশন, সাধারণত সেপ্টেম্বর মাসে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয়
-
প্রথম অধিবেশন:
-
তারিখ: ১০ জানুয়ারি, ১৯৪৬
-
স্থান: লন্ডন
-
প্রতিনিধি: ৫১টি দেশ
-
সভাপতি: বেলজিয়ামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পল-হেনরি স্পাক
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে অপ্রচলিত বাজারে শীর্ষে কোন দেশ? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
কানাডা
B
নরওয়ে
C
জাপান
D
অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প রপ্তানিতে অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে জাপান শীর্ষে অবস্থান করছে এবং সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে।
-
শীর্ষ অপ্রচলিত বাজার: জাপান
-
চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১১ মাসে জাপানে রপ্তানি আয়: ১১২ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১০.৩২% বেশি
-
দ্বিতীয় অবস্থান অপ্রচলিত বাজারে: অস্ট্রেলিয়া
-
তৃতীয় অবস্থান অপ্রচলিত বাজারে: রাশিয়া
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কবে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৮২ সালে
B
১৯৮৩ সালে
C
১৯৮৪ সালে
D
১৯৮৫ সালে
জাতীয় ঔষধনীতি
-
প্রাথমিক প্রণয়ন:
-
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণীত হয় ১৯৮২ সালে।
-
নীতি গ্রহণের ফলে ওষুধের নিরাপত্তা ও মান নিশ্চিত হয়, দামের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়, আমদানি নির্ভরতা কমে এবং দেশীয় ঔষধ শিল্পে স্বনির্ভরতা আসে।
-
নীতি আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয় এবং বাংলাদেশ ঔষধ সেক্টরের ভাবমূর্তি উন্নত হয়।
-
-
সর্বশেষ সংস্কার:
-
২০১৬ সালে জাতীয় ঔষধনীতি সংস্কার করা হয়।
-
সংবিধানের ১৫(ক), ১৫(ঘ) ও ১৮(১) ধারার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে সরকার জনগণকে নিশ্চয়তা দেয়।
-
এক সময় যেখানে প্রায় ৮০% ঔষধ আমদানি করা হত, বর্তমানে ৯৭% ঔষধ দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে।
-
দেশীয় মানসম্মত ঔষধ ১১৩টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
-
১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু ‘ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তর’ গঠন করেন।
-
-
জাতীয় ঔষধনীতির লক্ষ্যসমূহ:
১. জনগণকে নিরাপদ, কার্যকর ও মানসম্পন্ন ঔষধ সহজলভ্য মূল্যে নিশ্চিত করা।
২. ঔষধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার এবং সুষ্ঠু বিতরণ (Dispensing) ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
৩. দেশীয় ঔষধ প্রস্তুতকারী শিল্পকে প্রয়োজনীয় সেবা ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান, যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়।
৪. দেশের উৎপাদিত ঔষধের রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
৫. ঔষধের কার্যকর নজরদারি (Surveillance) ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
উৎস: জাতীয় ঔষধনীতি-২০১৬
0
Updated: 1 month ago