A
ক্রনোমিটার
B
ট্যাকোমিটার
C
হাইগ্রোমিটার
D
ওডোমিটার
উত্তরের বিবরণ
উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র - ট্যাকোমিটার।
- সমুদ্রের দ্রাঘিমা পরিমাপক যন্ত্র - ক্রনোমিটার।
- মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র - ওডোমিটার।
- বায়ুর আর্দ্রতা মাপার যন্ত্র - হাইগ্রোমিটার।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
রাসায়নিক অগ্নিনির্বাপক কাজ করে অগ্নিতে-
Created: 2 weeks ago
A
প্রচুর পরিমাণ অক্সিজেন সরবরাহ করে
B
অক্সিজেন সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে
C
নাইট্রোজেন সরবরাহ করে
D
হাইড্রোজেন সরবরাহ করে
ড্রাই কার্বন-ডাই-অক্সাইড: একটি কার্যকর ও নিরাপদ অগ্নিনির্বাপক উপাদান
অগ্নি নির্বাপণে বহুল ব্যবহৃত একটি নির্ভরযোগ্য উপাদান হলো ড্রাই কার্বন-ডাই-অক্সাইড। যখন এই গ্যাসভর্তি নির্বাপণ যন্ত্রের ভালভ খোলা হয়, তখন তরল অবস্থায় সংরক্ষিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড দ্রুত সম্প্রসারিত হয়ে গ্যাসে পরিণত হয়।
এই গ্যাসটি অক্সিজেনের তুলনায় ভারী হওয়ায়, এটি আগুনের আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে এবং জ্বালানির চারপাশ থেকে অক্সিজেন সরিয়ে ফেলে। অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে আগুন নিভে যায়, কারণ আগুন জ্বলার জন্য অক্সিজেন অপরিহার্য।
রাসায়নিক শ্রেণির এই অগ্নিনির্বাপক উপাদানটি মূলত আগুনের সঙ্গে অক্সিজেনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে কাজ করে, ফলে দাহ্যতা বন্ধ হয়ে যায়।
উৎস: National Emergency Service

0
Updated: 2 weeks ago
যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ সরলরেখায় অবস্থান করে তখন হয়-
Created: 2 weeks ago
A
চন্দ্রগ্রহণ
B
সূর্যগ্রহণ
C
অমাবস্যা
D
পূর্ণিমা
সূর্যগ্রহণ:
যখন চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে এবং চাঁদ ঠিক পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন সূর্যের আলো কিছু সময়ের জন্য পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধাগ্রস্ত হয়। এই অবস্থায় সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ঢাকা পড়ে, যাকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়। এ সময় চাঁদ পৃথিবীর ওপর ছায়া ফেলে।
চন্দ্রগ্রহণ:
চন্দ্রগ্রহণ ঘটে তখন, যখন পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে চলে আসে। ফলে সূর্যের আলো চাঁদের গায়ে পৌঁছাতে পারে না, কারণ পৃথিবী সেই আলো রোধ করে। তখন পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ে, এবং আমরা চাঁদকে আংশিক বা সম্পূর্ণ ঢেকে যেতে দেখি।
পূর্ণিমা:
পূর্ণিমা তখনই ঘটে, যখন চাঁদ পৃথিবীর এমন একটি অবস্থানে থাকে, যেখানে পৃথিবীর একদিকে সূর্য এবং অপরদিকে চাঁদ থাকে। এতে সূর্যের পূর্ণ আলো চাঁদের দৃশ্যমান অংশে পড়ে এবং চাঁদ সম্পূর্ণ উজ্জ্বল দেখায়।
অমাবস্যা:
অমাবস্যার সময় চাঁদ অবস্থান করে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে, এবং তিনটি বস্তু একই সরলরেখায় থাকে। এ কারণে চাঁদের সূর্যালোকিত অংশটি পৃথিবীর দৃষ্টিসীমার বাইরে থাকে এবং চাঁদ অদৃশ্য হয়ে যায়।
উৎস: বিবিসি বাংলা, ৪ ডিসেম্বর ২০২১

0
Updated: 2 weeks ago
আকাশ মেঘলা থাকলে গরম বেশি লাগে কেন?
Created: 2 weeks ago
A
মেঘ উত্তম তাপ পরিবাহক
B
সূর্যালোকের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মেঘ তাপ উৎপন্ন করে
C
বজ্রপাতের ফলে তাপ উৎপন্ন হয় বলে
D
মেঘ পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপকে ওপরে যেতে বাধা দেয় বলে
দিনের বেলায় সূর্য থেকে যে আলোকরশ্মি বিকিরণের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে, তা সাধারণত স্বল্প তরঙ্গদৈর্ঘ্যের হয়। এ ধরনের রশ্মি সহজেই মেঘের স্তর ভেদ করে ভূপৃষ্ঠে পৌঁছাতে পারে।
কিন্তু, যখন এই রশ্মিগুলো ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যেতে চায়, তখন সেগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেড়ে যায়। ফলে, এই দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাপরশ্মি আর সহজে মেঘ ভেদ করতে পারে না এবং মেঘের স্তরে আটকে যায়।
এই আটকে পড়া বিকিরণ আবার নিচের দিকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে, যার ফলে ভূপৃষ্ঠ এবং নিকটবর্তী বায়ুমণ্ডল গরম থাকে। বিশেষত মেঘলা দিনে বা রাতে এই প্রক্রিয়াটি তাপ ধরে রাখে, ফলে পরিবেশে উষ্ণতা অনুভূত হয়।
এছাড়া, মেঘলা আবহাওয়ায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়ে যায়, কারণ বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণও বেশি থাকে। এই অতিরিক্ত আর্দ্রতা ঘাম শুকাতে বাধা দেয়, ফলে শরীরে তাপমাত্রা বেশি অনুভূত হয়, যাকে আমরা সাধারণভাবে ভ্যাপসা গরম বলে থাকি।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাঠ্যক্রম

0
Updated: 2 weeks ago