কোন দেশগুলো মেডিসিন লাইন/সীমানা দ্বারা বিভক্ত?
A
ব্রাজিল ও বলিভিয়া
B
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
C
জার্মানি ও পোল্যান্ড
D
মিশর ও সুদান
উত্তরের বিবরণ
মেডিসিন লাইন বা Medicine Line হলো যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যকার একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমারেখা, যা বিশেষভাবে ৪৯° উত্তর অক্ষরেখা বরাবর বিস্তৃত।
এটি দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক সীমান্তের একটি অংশ এবং বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ অরক্ষিত সীমান্ত হিসেবে পরিচিত।
-
মেডিসিন লাইন (Medicine Line) হলো যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে সীমারেখা।
-
এটি ৪৯° উত্তর অক্ষরেখা (49th parallel) বরাবর বিস্তৃত।
-
৪৯° উত্তর অক্ষরেখা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার মধ্যে দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক সীমান্তের অংশ, যা মূলত সোজা রেখার আকারে।
-
এটি বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ অরক্ষিত (unfortified) সীমান্ত হিসেবে পরিচিত।
-
সীমান্তের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৫,৫২৫ মাইল।
-
এই সীমান্ত ১৮৪৬ সালের ওরেগন চুক্তি (Oregon Treaty) অনুযায়ী নির্ধারিত হয়।
-
কানাডার স্থানীয়রা এই সীমান্তকে মেডিসিন লাইন নামে উল্লেখ করেন।
অন্যদিকে, বিশ্বের অন্যান্য সীমান্তের মধ্যে:
-
ওডার-নীস লাইন হলো জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক সীমান্ত।
-
২২° উত্তর অক্ষরেখা (22° N parallel) হলো মিশর ও সুদানের মধ্যে একটি সীমান্ত, যা হালায়েব ত্রিভুজ (Hala'ib Triangle) নামেও পরিচিত।

0
Updated: 1 day ago
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমাণ অর্থ মঞ্জুর করেছে?
Created: 4 weeks ago
A
৮০ বিলিয়ন ডলার
B
১০০ বিলিয়ন ডলার
C
১৫০ বিলিয়ন ডলার
D
২০০ বিলিয়ন ডলার
গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (Green Climate Fund)
গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (GCF) গঠিত হয় ২০১০ সালে, যার মূল উদ্দেশ্য হলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলিকে সহায়তা করা।
ফান্ডটির মাধ্যমে এসব দেশকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয় যাতে তারা কার্বন নির্গমন কমাতে পারে এবং জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়।
ফান্ডটি প্রথম ঘোষণা করা হয় মেক্সিকোর ক্যানকুনে অনুষ্ঠিত COP-16 সম্মেলনে, যেখানে বিশ্বের নেতারা বৈশ্বিক উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার প্রতি সম্মতি জানায়। সম্মেলনের সময়, দরিদ্র দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
সদর দফতর: ইনচন, দক্ষিণ কোরিয়া।
উৎস: Green Climate Fund ওয়েবসাইট

0
Updated: 4 weeks ago
ক্রমহ্রাসমান হারে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী উপাদান বিলীনের বিষয়টি কোন চুক্তিতে বলা হয়েছে?
Created: 3 weeks ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন চুক্তি
C
IPCC চুক্তি
D
কোনোটিই নয়
মন্ট্রিল প্রটোকল (Montreal Protocol)
পূর্ণ নাম: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
মূল উদ্দেশ্য: পৃথিবীর ওজোন স্তরকে সুরক্ষা দেওয়া।
ওজোন স্তরের অবস্থান: বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে।
চুক্তির বিষয়বস্তু:
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS) যেমন: রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ও অ্যারোসল স্প্রে-তে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার ধীরে ধীরে বন্ধ বা কমানোর প্রতিশ্রুতি।
-
এসব ক্ষতিকর পদার্থকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ওজোন স্তরের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
গৃহীত হয়: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
👉 প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী ওজোন স্তর সুরক্ষা দিবস পালিত হয়।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
ODS (Ozone Depleting Substances): এমন সব পদার্থ যা ওজোন স্তর ক্ষয় করে। এগুলো সাধারণত রেফ্রিজারেশন সিস্টেম, এসি, ফায়ার এক্সটিংগুইশার এবং অ্যারোসল স্প্রে-তে পাওয়া যায়।
উৎস: UNEP – United Nations Environment Programme

0
Updated: 3 weeks ago
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল-এর প্রধান কার্যালয় কোথায়?
Created: 1 week ago
A
ফ্রান্স
B
জার্মানি
C
নেদারল্যান্ড
D
হাঙ্গেরি
Transparency International একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। সংস্থাটি জার্মান ভিত্তিক এবং বিভিন্ন দেশ ও প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা বৃদ্ধির জন্য গবেষণা ও সূচক প্রকাশ করে থাকে।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৯৩ সাল
-
প্রতিষ্ঠাতা: পিটার ইজেন
-
সদর দপ্তর: বার্লিন, জার্মানি
-
এটি প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি ধারণা সূচক (Corruption Perceptions Index - CPI) প্রকাশ করে

0
Updated: 1 week ago