১৯৭৫ সালে একদলীয় শাসন ব্যবস্থায় কোন পত্রিকাটি নিষিদ্ধ ছিল?
A
দৈনিক ইত্তেফাক
B
বাংলাদেশ অবজার্ভার
C
দৈনিক গণকণ্ঠ
D
বাংলাদেশ টাইমস
উত্তরের বিবরণ
১৯৭৫ সালে একদলীয় শাসন ব্যবস্থায় বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা মারাত্মকভাবে সীমিত হয় এবং বিশেষ করে দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকাটি নিষিদ্ধ হয়।
♦ সংবাদপত্র নিষিদ্ধকরণ:
-
১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়।
-
বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
-
বাকশাল সরকার সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
-
৪টি সরকার নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা—দ্য অভজারভার, দ্য বাংলাদেশ টাইমস, দৈনিক বাংলা, দৈনিক ইত্তেফাক—রাখা হয়, এবং দেশের ২৯টি দৈনিক ও ১৩৮টি সাপ্তাহিক পত্রিকা নিষিদ্ধ করা হয়।
-
এই নিষেধাজ্ঞা গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বড় আঘাত হানে।
-
এর ফলে সংবাদপত্র শুধুমাত্র সরকারি প্রচারণার মাধ্যমে পরিণত হয়।
0
Updated: 1 month ago
[তৎকালীন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। অনুগ্রহ করে বর্তমান তথ্য দেখে নিন] ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে Household প্রতি জনসংখ্যা-
Created: 2 months ago
A
৪.৪ জন
B
৫.০ জন
C
৫.৪ জন
D
৫.৫ জন
[তৎকালীন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। অনুগ্রহ করে বর্তমান তথ্য দেখে নিন]
২০১১ সালের পঞ্চম আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশে Household প্রতি জনসংখ্যা ৪.৪ জন।
• জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ অনুসারে,
- বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।
- পুরুষ-নারীর অনুপাত ৯৮ : ১০০।
- জনসংখ্যার ঘনত্ব ১১১৯ জন (প্রতি বর্গকিলোমিটারে)।
- সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬%।
- প্রতিটি খানায় গড়ে প্রায় ৪ জন বাস করেন।
- বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২২%।
- ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা মোট ৫০ টি।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪:
- বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা: ১৭১ মিলিয়ন।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির স্বাভাবিক হার: ১.৩৩%।
- গড় আয়ু: ৭২.৩ বছর।
- মাথাপিছু জাতীয় আয়: ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার।
- মাথাপিছু জিডিপি: ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার।
- স্থির মূল্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৫.৮২%।
- মোট রপ্তানি আয়: মিলিয়ন ডলার।
- মোট আমদানি ব্যয়: মিলিয়ন ডলার।
- মূল্যস্ফীতি: ৯.৭৪%।
- সাক্ষরতার হার (৭ বছর +): ৭৭.৯%।
- দারিদ্র্যের হার: ১৮.৭%।
- চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪।
0
Updated: 2 months ago
'অগ্নিশ্বর' কি ফসলের উন্নত জাত?
Created: 2 months ago
A
ধান
B
কলা
C
পাট
D
গম
উচ্চ ফলনশীল ফসলের বিভিন্ন জাত
কৃষিকাজে উচ্চ ফলনশীল জাত ব্যবহার করলে ফসলের উৎপাদন বাড়ে। কিছু প্রধান ফসল ও তাদের উচ্চ ফলনশীল জাতগুলো হলো:
১. কলার উচ্চ ফলনশীল জাত:
সিঙ্গাপুরী, কাবুলী, মেহের সাগর, অমৃত সাগর, সবরি, অনুপম, মালভোগ, মর্তমান, চাঁপা, অগ্নিশ্বর, কবরী।
২. আলুর উচ্চ ফলনশীল জাত:
হীরা, আইলসা, ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, চমক, মরিনী, সুন্দরী, কুফরী, মুলটা।
৩. গমের উচ্চ ফলনশীল জাত:
কাঞ্চন, আকবর, অঘ্রাণী, প্রতিভা, সৌরভ, গৌরব।
৪. ধানের উচ্চ ফলনশীল জাত:
বিপ্লব, হিরা, মালা, ইরাটম, ময়না, চান্দিনা, হরিধান, নারিফা, সুফলা, প্রগতি।
৫. আমের উচ্চ ফলনশীল জাত:
মহানন্দা, ল্যাংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙ্গা, আম্রপালি, গোপালভোগ, সূর্যপুরী, হিমসাগর, মোহনভোগ।
তথ্যসূত্র: জাতীয় কৃষি বাতায়নঃ, জাতীয় কৃষি তথ্য সার্ভিস।
0
Updated: 2 months ago
খাসিয়া গ্রামগুলো কি নামে পরিচিত?
Created: 2 months ago
A
বারাং
B
পাড়া
C
পুঞ্জি
D
মৌজা
খাসিয়া ও চাকমা গ্রাম ব্যবস্থাপনা
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠী:
-
বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চল এবং ভারতের আসামে বাস করে।
-
এরা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
সিলেটের খাসিয়ারা মূলত সিনতেং গোত্রভুক্ত।
-
খাসিয়াদের গ্রামকে পুঞ্জি বলা হয়। গ্রামের প্রধানকে বলা হয় সিয়েম।
-
তাদের আদি নিবাস ছিল তিব্বত।
-
পরিবার কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক।
-
ধর্ম প্রধানত খ্রিস্টান, এবং প্রধান দেবতার নাম উব্লাই নাংথউ।
-
তারা পান ও মধু চাষে দক্ষ।
-
-
চাকমা জনগোষ্ঠী:
-
তাদের গ্রামকে আদাম বা পাড়া বলা হয়।
-
একাধিক পাড়া মিলেই গঠিত হয় মৌজা।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 2 months ago