টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি করেন-
A
সাকিব-আল-হাসান
B
মমিনুল হক
C
নাজমুল হোসেন শান্ত
D
মুশফিকুর রহিম
উত্তরের বিবরণ
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের ইতিহাসে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা রয়েছে যা দলের উন্নয়ন ও খেলোয়াড়দের কীর্তি তুলে ধরে।
-
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল টেস্ট স্ট্যাটাস পায় ২০০০ সালে।
-
দল সর্বপ্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে, যার অধিনায়ক ছিলেন নাইমুর রহমান।
-
প্রথম টেস্ট জয় আসে ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চট্টগ্রামে।
-
বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
-
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেন মুশফিকুর রহিম।
-
প্রথম ব্যক্তিগত ১০০০ রান সংগ্রাহক হাবিবুল বাশার।
-
বাংলাদেশের শততম টেস্ট শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত হয় ২০১৭ সালে কলম্বোতে।
-
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি করেন বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
-
মোহাম্মদ আশরাফুল টেস্ট ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরি করার রেকর্ড করেন।
-
২০০১ সালে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার টেস্টের তৃতীয় দিনে আশরাফুল সবচেয়ে কম বয়সে টেস্ট সেঞ্চুরির গৌরব অর্জন করেন।

0
Updated: 1 day ago
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা কবে শপথ গ্রহণ করেন?
Created: 1 day ago
A
২০২৪ সালের ০৫ আগস্ট
B
২০২৪ সালের ০৮ আগস্ট
C
২০২৪ সালের ০৬ আগস্ট
D
২০২৪ সালের ০৯ আগস্ট
২০২৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা এবং শপথ গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কিত তথ্যগুলো :
-
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
-
২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ গ্রহণ করে।
-
এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস।
-
শপথ বাক্য পাঠ করেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
-
শপথ গ্রহণের স্থান ছিল বঙ্গভবন।

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা-
Created: 3 weeks ago
A
২৬
B
২৭
C
২৮
D
৩১
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (BCS) ও ক্যাডারের সংখ্যা
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন (BPSC) একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের সকল সরকারি কর্মে উপযুক্ত এবং যোগ্য প্রার্থীদের নির্বাচন করার দায়িত্ব পালন করে। BPSC প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা আয়োজনের মাধ্যমে দেশের মানব সম্পদ পরিকল্পনায় উৎকর্ষ সাধন এবং জনপ্রশাসনে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা বর্তমানে ২৬টি। এর মধ্যে, ২০১৮ সালের ১৩ নভেম্বরের বাংলাদেশ গেজেট (S.R.O. নং-৩৩৫-আইন/২০১৮) অনুযায়ী, ইকোনমিক ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূত করা হয়েছে।
BCS-এর ২৬টি ক্যাডার:
১. প্রশাসন
২. কৃষি
৩. আনসার
৪. সমবায়
৫. শুল্ক ও আবগারি
৬. পরিবার পরিকল্পনা
৭. মৎস্য
৮. খাদ্য
৯. পররাষ্ট্র
১০. বন
১১. সাধারণ শিক্ষা
১২. স্বাস্থ্য
১৩. তথ্য
১৪. পশু সম্পদ
১৫. পুলিশ
১৬. ডাক
১৭. জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল
১৮. গণপূর্ত
১৯. রেলওয়ে প্রকৌশল
২০. রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক
২১. সড়ক ও জনপথ
২২. পরিসংখ্যান
২৩. কর
২৪. কারিগরি শিক্ষা
২৫. বাণিজ্য
২৬. নিরীক্ষা ও হিসাব
উৎস: বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন (bpsc.gov.bd)।

0
Updated: 3 weeks ago
বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে রপ্তানি পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়?
Created: 1 month ago
A
পঞ্চাশ দশক
B
ষাট দশক
C
সত্তর দশক
D
আশির দশক
বাগদা চিংড়ি (Penaeus monodon) এবং এর রপ্তানি গুরুত্ব
-
বাগদা চিংড়ি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৎস্যজাত, যা মূলত লোনা পানিতে উৎপাদিত হয়। লোনা পানিতে চিংড়ি উৎপাদিত হলে তাকে সাধারণত শ্রিম্প (Shrimp) এবং স্বাদু পানিতে উৎপাদিত হলে প্রন (Prawn) বলা হয়।
-
বাগদা চিংড়ি আন্তর্জাতিক বাজারে Black Tiger Shrimp নামে পরিচিত।
-
বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় জেলা, বিশেষ করে বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা, বাগদা চিংড়ি উৎপাদনের প্রধান কেন্দ্র।
ইতিহাস ও উৎপাদন:
-
১৯৭০-এর দশকের শুরু থেকে উপকূলীয় চাষীরা সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ শুরু করেন।
-
১৯৮০-এর দশক থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি শুরু হয়।
-
এই সময় খুলনা অঞ্চলে পোল্ডার এবং কক্সবাজারে লবণ যুক্ত পানি ব্যবহার করে চিংড়ি চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
-
১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মৎস্য অধিদপ্তরের হ্যাচারিতে পোনা উৎপাদনে সাফল্য আসে এবং বেসরকারি খাতের হ্যাচারি স্থাপনে সহায়তা প্রদান করা হয়।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব:
-
চিংড়ি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী রপ্তানি পণ্য।
-
দেশের মোট চিংড়ি উৎপাদনের একটি বড় অংশ উপকূলীয় অঞ্চলে হয়।
উৎস: পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, মৎস্য অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, প্রথম আলো, ০৮ ডিসেম্বর ২০২১।

0
Updated: 1 month ago