IoT (Internet of Things) ডিভাইসগুলো সাধারণত কোন ধরনের কম্পিউটার সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়?
A
ওয়ার্কস্টেশন
B
মেইনফ্রেম সিস্টেম
C
সুপারকম্পিউটার
D
এমবেডেড সিস্টেম
উত্তরের বিবরণ
Embedded Computer
-
এমবেডেড কম্পিউটার হলো বিশেষ ধরনের কম্পিউটিং সিস্টেম যা নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য ডিজাইন করা হয়।
-
IoT ডিভাইস সাধারণত ছোট, শক্তিশালী এবং কম শক্তি খরচ করে, যা এমবেডেড সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য।
-
উদাহরণ:
-
স্মার্ট হোম ডিভাইস (যেমন স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট, স্মার্ট লাইট)
-
ওয়্যারেবল ডিভাইস (যেমন ফিটনেস ট্র্যাকার)
-
শিল্প IoT ডিভাইস
-
ইন্টারনেট অফ থিংস (Internet of Things – IoT)
-
IoT হলো একধরনের পারস্পরিক সংযুক্ত কম্পিউটিং ডিভাইসের নেটওয়ার্ক, যা মানুষের সাথে মানুষের বা মানুষের সাথে কম্পিউটারের মধ্যে ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম।
-
IoT বাস্তবায়নের জন্য একাধিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়, যেমন: মেশিন লার্নিং, কমোডিটি সেন্সর, এমবেডেড সিস্টেম, রিয়েল-টাইম অ্যানালিটিকস।
IoT ডিভাইসের বৈশিষ্ট্য:
-
কম শক্তি ব্যবহার করে কাজ করে
-
ছোট আকারের কম্পিউটার চিপ ব্যবহার করে
-
নির্দিষ্ট কাজের জন্য প্রোগ্রাম করা হয়
-
সেন্সর, একচুয়েটর এবং ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকে

0
Updated: 1 day ago
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ করাকে কী বলা হয়?
Created: 3 weeks ago
A
ভিশিং
B
ফিশিং
C
ক্র্যাকিং
D
ফ্রেকিং
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ
ফ্রেকিং (Phreaking)
অসৎ উদ্দেশ্যে টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমে হস্তক্ষেপ করাকে ফ্রেকিং (Phreaking) বলা হয়।
এটি একটি অবৈধ কার্যক্রম যেখানে কেউ টেলিফোন বা অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থায় অননুমোদিতভাবে প্রবেশ করে, কল নিয়ন্ত্রণ করে বা তথ্য চুরি করে।
মূলত টেলিফোন লাইনের সিগন্যালিং সিস্টেমে হাত দিতে বা নিয়ন্ত্রণ নিতে করা হয়।
ফ্রেকাররা বিনা খরচে কল করা, নেটওয়ার্কের দুর্বলতা ব্যবহার করা বা ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে এটি করে।
এটি আইনের দৃষ্টিতে গুরুতর অপরাধ এবং টেলিকমিউনিকেশন নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি।
আধুনিক ডিজিটাল যুগে ফ্রেকিং শুধু ফোনেই নয়, ইন্টারনেট-ভিত্তিক সিস্টেমেও ঘটতে পারে।
সঠিক উত্তর: ঘ) ফ্রেকিং
বিভিন্ন ধরণের সাইবার অপরাধ
ফ্রেকিং (Phreaking):
টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম হ্যাক করে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার প্রক্রিয়া।
হ্যাকিং (Hacking):
কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা ডেটায় অননুমোদিত প্রবেশ। এ কাজে যুক্ত ব্যক্তিকে হ্যাকার বলে।
ফিশিং (Phishing):
নকল ওয়েবসাইট বা ই-মেইল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর গোপনীয় তথ্য হাতিয়ে নেওয়া।
ভিশিং (Vishing):
ফোন বা ভয়েস কলের মাধ্যমে ফিশিং করা; একে ভয়েস ফিশিং-ও বলা হয়।
স্প্যামিং (Spamming):
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো। এ কাজ যারা করে তারা স্প্যামার।
স্পুফিং (Spoofing):
ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ক বিভ্রান্ত করে নিরাপত্তা ভেদ করা।
স্নিকিং (Sneaking):
গোপনে ব্যবহারকারীর সিস্টেমে প্রবেশ করে তার তথ্য চুরি করা।
প্লেজিয়ারিজম (Plagiarism):
অন্যের লেখা, গবেষণা বা সাহিত্য চুরি করে নিজের নামে প্রকাশ করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 3 weeks ago
কোনটি কম্পিউটার সিস্টেমের কর্মক্ষমতায় কোনো ভূমিকা রাখে না?
Created: 8 hours ago
A
Size of Register
B
Size of Cache Memory
C
Size of RAM
D
Size of ROM
কম্পিউটার সিস্টেমের কর্মক্ষমতায় বিভিন্ন হার্ডওয়্যার উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
রেজিস্টার (Register):
-
মাইক্রোপ্রসেসরের অস্থায়ী মেমরি হিসেবে কাজ করে।
-
তৈরি হয় ফ্লিপ-ফ্লপের মাধ্যমে এবং অত্যন্ত দ্রুত কাজ করতে সক্ষম।
-
প্রসেসর হিসাব-নিকাশের সময় ডেটা সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
-
ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory):
-
RAM ও CPU-এর মধ্যে অবস্থান করে।
-
বারংবার ব্যবহৃত ডেটা RAM থেকে ক্যাশে রাখা হয়, ফলে প্রসেসিং সময় কমে যায়।
-
দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস নিশ্চিত করে এবং কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করে।
-
-
র্যাম (RAM - Random Access Memory):
-
মাদারবোর্ডের সাথে সংযুক্ত অস্থায়ী মেমোরি।
-
পড়া ও লেখা উভয় কাজ করতে পারে।
-
বিদ্যুৎ চলে গেলে RAM-এর সমস্ত তথ্য মুছে যায়।
-
একই সময়ে কত ডেটা বা প্রোগ্রাম চালানো যাবে তা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ।
-
-
রোম (ROM - Read Only Memory):
-
স্থায়ী স্টোরেজ যা ফার্মওয়্যার বা প্রাথমিক প্রোগ্রাম ধারণ করে।
-
বিদ্যুৎ চলে গেলেও তথ্য মুছে যায় না।
-
সরাসরি সিস্টেমের কর্মক্ষমতায় প্রভাব ফেলে না।
-
সারসংক্ষেপ: রেজিস্টার, ক্যাশ মেমোরি ও RAM সরাসরি কম্পিউটার সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে, কিন্তু ROM-এর আকার কর্মক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত নয়।

0
Updated: 8 hours ago
কোন Function Key ব্যবহার করে কম্পিউটারে Help Menu দেখা যায়?
Created: 2 days ago
A
F1
B
F2
C
F3
D
F4
কম্পিউটারের কীবোর্ডে F1 থেকে F12 পর্যন্ত কীগুলোকে ফাংশন কী বলা হয়, যা বিশেষ কাজ সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলো বারবার করতে হয় এমন কাজগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদনের সুবিধা দেয় এবং বিভিন্ন মেনু কমান্ড বা অপশন নির্বাচনেও সহায়তা করে।
-
F1: Help Menu বা সাহায্য ডকুমেন্টেশন খোলার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F2: ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন করা যায়।
-
F3: সার্চ সুবিধা দেয় এবং কমান্ড পুনরাবৃত্তি করতে ব্যবহার হয়।
-
F4: শেষ সম্পাদিত কাজ পুনরাবৃত্তি করা যায়। Alt + F4 চাপলে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ হয়।
-
F5: পেইজ রিফ্রেশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F6: মাউস কারসরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে ব্যবহার হয়।
-
F7: বানান ও ব্যাকরণগত ভুল শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F8: অপারেটিং সিস্টেমের Safe Mode চালু করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেসের মেজারমেন্ট টুলবার চালু করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F10: ইন্টারনেট ব্রাউজারের খোলা উইন্ডোর মেনুবার চালু করা যায়।
-
F11: ফুলস্ক্রিন মোড দেখার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F12: ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি ভাষা পরিবর্তনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 2 days ago