১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত মুহূর্তে পূর্ব পাকিস্তানের মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন-
A
নূরুল আমীন
B
খাজা নাজিমুদ্দিন
C
লিয়াকত আলী খান
D
গোলাম মাহবুব
উত্তরের বিবরণ
একুশে ফেব্রুয়ারির চূড়ান্ত আন্দোলন
-
খাজা নাজিমুদ্দীন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
-
কেন্দ্রীয় প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দীন ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকা সফরে আসেন।
-
১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে জনসভা হয়।
-
তিনিও সেখানে জিন্নাহর মতো ঘোষণা করেন, “উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা।”
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি সভা ও ছাত্র ধর্মঘট আহ্বান করে।
-
৩১ জানুয়ারি, আওয়ামী মুসলিম লীগ সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সর্বদলীয় সভায় ‘সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়।
-
কাজী গোলাম মাহবুবকে আহ্বায়ক করে ৪০ সদস্য বিশিষ্ট সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়।
-
পূর্ব পাকিস্তানের তৎকালীন মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন নূরুল আমীন।

0
Updated: 1 day ago
লুসাইদের শস্য কাটার উৎসব কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
শর্মাকূত
B
পলকূত
C
মীমতূত
D
চাপচারকৃত
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
উৎসব
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
লুসাই নৃগোষ্ঠী
-
উত্পত্তি: লুসাই নৃগোষ্ঠীর মূল উৎস বার্মা বলে ধারণা করা হয়। তারা নিজেদের মঙ্গোলীয় বংশের উত্তরসূরি হিসেবে পরিচয় দেয়।
-
আবাসস্থল: বাংলাদেশে রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান জেলায়, ভারতের মিজোরাম রাজ্যে।
-
ধর্ম: শতভাগ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
-
উৎসব: ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি প্রধান তিনটি উৎসব পালন করে—
-
চাপচারকূত – বসন্ত উৎসব
-
মীমতূত – মৃত আত্মাদের স্মরণে
-
পলকূত – শস্য কাটার উৎসব
-
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন কে?
Created: 3 days ago
A
নুরুল আমিন
B
ফিরোজ খান নুন
C
গোলাম মোহাম্মদ
D
আইয়ুব খান
ভাষা আন্দোলন
ভাষা আন্দোলন বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম বড় ঘটনা এবং বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষের সূচনা। এই আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে ১৯৪৭ সালে এবং এটি চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
প্রধান তথ্যসমূহ:
-
পূর্ব বাংলার গভর্নর: ফিরোজ খান নুন
-
প্রধানমন্ত্রী: খাজা নাজিমউদ্দীন
-
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী: নুরুল আমিন
-
ভাষা আন্দোলন বাঙালির মুক্তি ও স্বাভাবিক ভাষার স্বীকৃতির সংগ্রামের অংশ
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 3 days ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 3 weeks ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 3 weeks ago