নিচের কোন মেমোরিতে সবচেয়ে দ্রুত অ্যাক্সেস করা যায়?
A
Compact Disc
B
Cache Memory
C
RAM
D
Hard Disk
উত্তরের বিবরণ
Cache Memory হলো একটি উচ্চগতিসম্পন্ন, ছোট আকারের ভলেটাইল মেমোরি, যা প্রসেসরের কাছাকাছি অবস্থান করে এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা ও নির্দেশ সংরক্ষণ করে। এটি RAM-এর তুলনায় দ্রুত হলেও প্রসেসরের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত নয়, তাই RAM-এর তুলনায় কিছুটা ধীর। Hard Disk এবং Compact Disc ধারাবাহিক ডাটা স্টোরেজ ডিভাইস, যেখানে অ্যাক্সেস সময় অনেক বেশি। ফলে, প্রসেসরের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং প্রোগ্রাম দ্রুত চালানোর জন্য Cache Memory ব্যবহার করা হয়। সংক্ষেপে, দ্রুততম অ্যাক্সেসের জন্য Cache Memory সেরা।
মেমোরি সম্পর্কিত তথ্য:
-
মেমোরি তৈরির মূল, ধারণক্ষমতা এবং অ্যাক্সেস টাইমের ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের মেমোরি রেজিস্টার থেকে শুরু করে অপটিক্যাল ডিস্ক পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে ভাগ করা যায়।
-
Cache Memory হলো এমন একটি বিশেষ উচ্চগতির মেমোরি, যেখানে CD, RAM, Hard Disk-এর তুলনায় দ্রুততম অ্যাক্সেস সম্ভব।
Cache Memory এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি মাইক্রোপ্রসেসর ও প্রধান স্মৃতির মাঝে ব্যবহৃত উচ্চগতির, কম ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্মৃতি।
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি বৃদ্ধি এবং মাইক্রোপ্রসেসরের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত।
-
এটি স্ট্যাটিক মেমোরি, যা উচ্চগতি সম্পন্ন ও তুলনামূলকভাবে দামি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কম্পাইলারের প্রধান কাজ কী?
Created: 1 month ago
A
সোর্স কোড সম্পাদনা করা
B
প্রোগ্রাম ডিবাগ করা
C
লাইন বাই লাইন কোড চালানো
D
সোর্স কোডকে মেশিন কোডে অনুবাদ করা
কম্পাইলারের প্রধান কাজ হলো সোর্স কোডকে মেশিন কোডে অনুবাদ করা (ঘ)। প্রোগ্রামাররা যে উচ্চস্তরের ভাষায় (যেমন C, C++, Java) কোড লেখেন, কম্পাইলার সেই কোডকে কম্পিউটারের বোধগম্য নিচু স্তরের ভাষা বা মেশিন কোডে রূপান্তর করে। এটি একটি পূর্ণ প্রক্রিয়া যেখানে পুরো প্রোগ্রাম একসাথে অনুবাদ করা হয় এবং তারপর এটি এক্সিকিউটেবল ফাইলে রূপ নেয়। কম্পাইলার সোর্স কোড বিশ্লেষণ করে ত্রুটি শনাক্ত করতেও সাহায্য করে, তবে এটি ডিবাগার নয়। কম্পাইলার লাইন বাই লাইন কোড চালায় না, এটি ইন্টারপ্রেটরের কাজ।
অনুবাদক প্রোগ্রাম সম্পর্কে তথ্য:
-
যে প্রোগ্রামের মাধ্যমে উৎস প্রোগ্রামকে বস্তু প্রোগ্রামে বা মেশিন কোডে রূপান্তর করা হয়, তাকে অনুবাদক প্রোগ্রাম বলা হয়।
-
অনুবাদক প্রোগ্রামের তিনটি প্রধান ধরন হলো: কম্পাইলার, ইন্টারপ্রেটার, এবং অ্যাসেম্বলার।
-
কম্পাইলার সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম একসাথে অনুবাদ করে এক্সিকিউটেবল তৈরি করে।
-
ইন্টারপ্রেটার লাইন বাই লাইন কোড চালায় এবং ত্রুটি পর্যবেক্ষণ করে।
0
Updated: 1 month ago
IoT তে Edge Computing মূলত কী কাজে ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
স্ক্রিনের রেজোলিউশন বাড়ানো
B
ব্যাটারির আয়ু কমানো
C
দূরবর্তী সার্ভারে তথ্য সংরক্ষণ করা
D
উৎসের কাছাকাছি তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা
Edge Computing মূলত IoT-তে ব্যবহৃত হয় উৎসের কাছাকাছি তথ্য প্রক্রিয়াজাত করার জন্য। অর্থাৎ, ডেটা সরাসরি দূরবর্তী ক্লাউড সার্ভারে পাঠানোর পরিবর্তে ডিভাইস বা লোকাল নোডে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়। এর ফলে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্ভব হয় এবং ল্যাটেন্সি কমে। এছাড়াও নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইডথের ওপর চাপ কমে, কারণ সব তথ্য সার্ভারে পাঠাতে হয় না। এই প্রক্রিয়া IoT ডিভাইসের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন এমন কাজ, যেমন স্মার্ট ট্রাফিক সিস্টেম বা হেলথ মনিটরিং, আরও নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর করে তোলে।
IoT (Internet of Things) সম্পর্কিত তথ্য:
-
IoT এমন একটি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের বস্তু (যন্ত্র, সেন্সর, ডিভাইস) ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে এবং তথ্য আদান-প্রদান করে।
-
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক যন্ত্র যেমন গাড়ির গ্যারেজের দরজা, গাড়ি কন্ট্রোল, ফ্যান, টিভি, দরজার ইলেকট্রিক লক ইত্যাদি IoT-এর মাধ্যমে অটোমেটিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।
-
ঘরের ইলেকট্রনিক যন্ত্র যেমন টিভি, ফ্রিজ, লাইট ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত করে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
Edge Computing সম্পর্কিত তথ্য:
-
মূল লক্ষ্য হলো ডেটা উৎসের কাছাকাছি কম্পিউটিং প্রসেসিং করা, যেমন সেন্সর, IoT ডিভাইস বা স্মার্টফোন।
-
ডেটা ক্লাউড বা সেন্ট্রাল সার্ভারে পাঠানোর পূর্বেই প্রাথমিক প্রসেসিং সম্পন্ন করা যায়।
Edge Computing-এর সুবিধা:
-
Latency কমে: ডেটা দ্রুত প্রসেস হওয়ায় রিয়েল-টাইম রেসপন্স সম্ভব হয়।
-
Bandwidth খরচ কমে: সব ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর দরকার হয় না, ফলে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ কম ব্যবহার হয়।
-
Security বাড়ে: লোকালি ডেটা প্রসেসিং-এর মাধ্যমে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ঝুঁকি কমে।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়?
Created: 1 month ago
A
B
Yahoo
C
DuckDuckGo
D
Firefox
Firefox হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার, এটি কোনো ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়। ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়ই ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে এদের ভূমিকা আলাদা।
-
সার্চ ইঞ্জিন:
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ইন্টারনেটে তথ্য বা ছবি খুঁজে বের করে।
-
এটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রদর্শন করে।
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত ক্রোলার বট ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করে।
-
বিশ্বের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন হলো Archie।
-
Bing মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন সার্চ ইঞ্জিন।
-
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রয়েছে: Google, Bing, Yahoo, Yandex, DuckDuckGo, Baidu ইত্যাদি।
-
-
ওয়েব ব্রাউজার:
-
ওয়েব ব্রাউজার হলো একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব অ্যাক্সেস করতে এবং ওয়েব পেজ দেখতে সহায়তা করে।
-
এর প্রধান কাজ হলো HTML ডকুমেন্ট এবং অন্যান্য ডেটা ওয়েব সার্ভার থেকে নিয়ে এসে ব্যবহারকারীর ডিভাইসে প্রদর্শন করা।
-
ওয়েব ব্রাউজারকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার গেটওয়ে বলা যেতে পারে।
-
জনপ্রিয় ব্রাউজারের মধ্যে রয়েছে: Google Chrome, Mozilla Firefox, Safari, Opera, Microsoft Edge, Maxthon, Brave, UC Browser।
-
-
ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিনের পার্থক্য:
-
ব্রাউজার হলো ডেটা দেখার মাধ্যম,
-
সার্চ ইঞ্জিন হলো ডেটা খুঁজে বের করার টুল।
-
উদাহরণ: আপনি Firefox ব্রাউজারে Google সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে পারেন।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago