নিচের কোনটি ভাইরাস নয়?
A
সিআইএইচ
B
স্টোন
C
এভিজি
D
ট্রোজান হর্স
উত্তরের বিবরণ
সিআইএইচ, স্টোন এবং ট্রোজান হর্স হলো কম্পিউটার ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার, যা বিভিন্নভাবে কম্পিউটার সিস্টেমে ক্ষতি করতে পারে। সিআইএইচ ভাইরাস মূলত ফাইল ও হার্ড ড্রাইভের ডেটা ক্ষতি করে, স্টোন একটি বুট ভাইরাস যা সিস্টেম বুটের সময় সক্রিয় হয়, এবং ট্রোজান হর্স ব্যবহারকারীর বিশ্বাস অর্জন করে তথ্য চুরি বা ক্ষতি করে। অন্যদিকে, এভিজি (AVG) একটি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, যা ভাইরাস সনাক্ত ও নির্মূল করার জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই এভিজি ভাইরাস নয়।
এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার সম্পর্কিত তথ্য:
-
কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা হয়।
-
এটি ভাইরাস প্রবেশের পূর্বেই কম্পিউটারকে সুরক্ষিত করে বা ব্যবহারকারীকে সতর্ক করে।
-
উল্লেখযোগ্য এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার: AVG, Avast, Norton, Avira, Panda।
কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কিত তথ্য:
-
কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করেছেন ফ্রেড কোহেন।
-
ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশের পর ধীরে ধীরে সিস্টেমকে সংক্রমিত ও অচল করে দেয়।
-
উল্লেখযোগ্য কম্পিউটার ভাইরাস: VBS/Helper, Worm, VBS/Aqui, Trojan Horse, X97M/Hopper, Boot Sector Virus, Jerusalem, Stone, Dhaka Virus, Vienna, CIH।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোন অ্যাডার ব্যবহার করে দুটি বিটের যোগফল এবং ক্যারি নির্ধারণ করা যায়?
Created: 2 months ago
A
ডিকোডার
B
এনকোডার
C
হাফ-অ্যাডার
D
ফুল-অ্যাডার
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
উত্তর: গ) হাফ-অ্যাডার
ব্যাখ্যা:
-
হাফ-অ্যাডার (Half-Adder) হলো একটি ডিজিটাল সার্কিট যা দুটি একক-বিট ইনপুট নিয়ে কাজ করে এবং দুটি আউটপুট দেয়:
-
Sum (যোগফল) – সাধারণত XOR গেট দিয়ে তৈরি।
-
Carry (ক্যারি) – AND গেট ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয়।
-
-
হাফ-অ্যাডার শুধুমাত্র দুটি বিট যোগ করতে সক্ষম এবং পূর্ববর্তী ক্যারি ইনপুট গ্রহণ করতে পারে না।
-
এটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে বড় অ্যাডার বা প্রসেসরের গাণিতিক ইউনিটের বেসিক বিল্ডিং ব্লক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
অন্য সংক্রান্ত সার্কিট:
-
ফুল-অ্যাডার (Full-Adder): তিনটি বিট (দুটি ইনপুট + একটি ক্যারি) যোগ করতে সক্ষম।
-
এনকোডার: মানুষের ভাষা বা তথ্যকে কম্পিউটারের ভাষায় রূপান্তর করে।
-
ডিকোডার: কম্পিউটারের ভাষা বা সংকেতকে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
0
Updated: 2 months ago
"jony.doe@example.com" এই ইমেইল ঠিকানার ইউজার আইডি কোনটি?
Created: 1 month ago
A
jony.doe
B
example.com
C
@example.com
D
.com
“jony.doe@example.com” এই ইমেইল ঠিকানায় ইউজার আইডি হলো “jony.doe”। ইমেইল ঠিকানাটি সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত থাকে: @ চিহ্নের আগে অংশটি ইউজার আইডি এবং @ চিহ্নের পরে অংশটি ডোমেইন নাম। এখানে “jony.doe” হলো ব্যক্তির বা ইউজারের নাম বা আইডি, যা ব্যবহার করে ইমেইল পাঠানো হয়। “example.com” হলো সার্ভারের নাম বা ডোমেইন, যেখান থেকে ইমেইল পাঠানো বা গ্রহণ করা হয়। তাই সঠিক উত্তর হলো (ক) jony.doe। অন্য অপশনগুলো ডোমেইন বা ডোমেইনের অংশ, যা ইউজার আইডি নয়।
ইমেইল সম্পর্কে তথ্য:
-
১৯৭১ সালে রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন ARPANET-এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক পত্রালাপ (ইমেইল) চালু করেন, যা ছিল প্রথম ইমেইল সিস্টেম।
-
ইলেকট্রনিক মেইল হলো এক ধরনের ডিজিটাল বার্তা বিনিময় পদ্ধতি, যেখানে একজন ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য ব্যবহারকারীকে বার্তা পাঠাতে বা গ্রহণ করতে পারে।
-
ইমেইল ব্যবহারে দ্রুত যোগাযোগ, তথ্য বিনিময় এবং অফিসিয়াল যোগাযোগ সহজ হয়।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি গিগাবাইটের চেয়ে বড়?
Created: 1 month ago
A
বাইট
B
কিলোবাইট
C
টেরাবাইট
D
মেগাবাইট
কম্পিউটারে ডেটা মাপার জন্য বিভিন্ন একক ব্যবহার করা হয়, যেগুলোর মধ্যে বাইট সবচেয়ে ছোট, যা একটি অক্ষর বা সংখ্যা সংরক্ষণ করতে পারে। এর চেয়ে বড় হলো কিলোবাইট, যা সাধারণত ১০২৪ বাইটের সমান। এরপর আসে মেগাবাইট, যা ১০২৪ কিলোবাইটের সমান। এর পরে গিগাবাইট, যা ১০২৪ মেগাবাইটের সমান। গিগাবাইটের চেয়ে বড় একক হলো টেরাবাইট, যা ১০২৪ গিগাবাইটের সমান। এটি সাধারণত বড় ফাইল বা ডেটা স্টোরেজ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।
বিট ও বাইট:
-
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
-
বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
-
ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিটকে একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ডেটা পরিমাপের এককসমূহ:
-
১ নিবল = ৪ বিট
-
১ বাইট = ৮ বিট
-
১ কিলোবিট = ১০০০ বিট
-
১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট
-
১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট
-
১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট
-
১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট
-
১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট
-
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
-
১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট
-
১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট
0
Updated: 1 month ago