অপ্রয়োজনীয় ও অনাকাঙ্ক্ষিত বার্তা ইমেইল বা মেসেজের মাধ্যমে পাঠানোর বিষয়টিকে কী বলা হয়?
A
স্প্যামিং
B
ফিশিং
C
ভাইরাস
D
ম্যালওয়্যার
উত্তরের বিবরণ
স্প্যামিং হলো এমন কার্যক্রম যেখানে অপ্রয়োজনীয় বা অনাকাঙ্ক্ষিত বার্তা ইমেইল বা মেসেজের মাধ্যমে পাঠানো হয়। এই বার্তাগুলো সাধারণত ব্যবহারকারীর সম্মতি ছাড়া প্রেরণ করা হয় এবং এতে বিজ্ঞাপন, প্রোমোশনাল অফার বা ভুল তথ্য থাকতে পারে। স্প্যামের উদ্দেশ্য হলো ব্যবহারকারীর মনোযোগ আকর্ষণ, পণ্য বিক্রয় বা ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা। এটি ব্যবহারকারীর কাজ ব্যাহত করে এবং অনলাইনে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ব্যবহারকারীদের স্প্যাম চিহ্নিত করা ও সতর্ক থাকা জরুরি।
বিভিন্ন ধরণের সাইবার অপরাধ:
-
ফ্রেকিং (Phreaking): টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম হ্যাক করে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা।
-
হ্যাকিং (Hacking): কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা ডেটার উপর অননুমোদিতভাবে অধিকার লাভ করা।
-
ফিশিং (Phishing): ইমেইল বা মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে নকল ওয়েবসাইটে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করা।
-
ভিশিং (Vishing): ফোন বা অডিও ব্যবহার করে ফিশিং কার্যক্রম পরিচালনা করা।
-
স্প্যামিং (Spamming): অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেইল বা মেসেজ পাঠানো; এ কাজকারীদের স্প্যামার বলা হয়।
-
স্নিফিং (Sniffing): ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে তথ্য হাতানো।
-
স্পুফিং (Spoofing): মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন করে নেটওয়ার্ক সিস্টেমে অনুপ্রবেশ করা।
-
স্নিকিং (Sneaking): গোপনে ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করা।
-
প্লেজিয়ারিজম (Plagiarism): অন্যের লেখা চুরি বা আংশিক পরিবর্তন করে নিজের নামে প্রকাশ করা।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ডিএনএ ম্যাপিং, ড্রাগ ডিজাইন- এইগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অন্তর্গত?
Created: 1 month ago
A
বায়োইনফরমেটিক্স
B
ন্যানোটেকনোলজি
C
ক্রায়োসার্জারি
D
জেনেটিক অ্যালগরিদম
ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন হলো বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্গত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা জীবজগতের ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্স বা জিনোম ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে জেনেটিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যা রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একইভাবে, ড্রাগ ডিজাইন-এ বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোটিন বা লক্ষ্য অণুর সাথে সঠিক ও কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কার করা যায়। এই প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার অ্যালগরিদম এবং সিমুলেশন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্স:
-
বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা, যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্সের ব্যবহার:
-
প্যাটার্ন রিকগনিশন
-
ডেটা মাইনিং
-
মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যালগরিদম
-
ভিজ্যুয়ালাইজেশন
গবেষণায় বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ:
-
সিকোয়েন্স এলাইনমেন্ট
-
ডিএনএ ম্যাপিং ও এনালাইসিস
-
জিন ফাইন্ডিং ও জিনোম সমাগম
-
ড্রাগ নকশা ও ড্রাগ আবিষ্কার
-
প্রোটিনের গঠন এবং ভবিষ্যত গঠন
-
জিন সূত্রের ভবিষ্যত
-
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
-
জিনোমের ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং
🔹 উপসংহার: ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন স্পষ্টভাবে বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 1 month ago
মাইক্রোসফটের ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম কোনটি?
Created: 1 month ago
A
Azure
B
Salesforce
C
GCP
D
AWS
মাইক্রোসফটের ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম হলো Microsoft Azure।
Microsoft Azure সংক্ষেপে
-
প্রথম ঘোষণা: ২০০৮, চালু: ২০১০ (মূলত Windows Azure নামে), নাম পরিবর্তন: ২০১৪ থেকে Microsoft Azure।
-
ব্যবহারকারীরা ক্লাউডে কম্পিউটিং অবকাঠামো তৈরি করতে পারে এবং তা ব্যবহারকারীদের সেবা হিসেবে প্রদান করতে পারে।
-
এটি মাইক্রোসফটের প্রধান ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম।
-
২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী ক্লাউড সেবার বাজারে প্রায় ২৩% মার্কেট শেয়ার, Amazon Web Services-এর পর দ্বিতীয় অবস্থানে।
Microsoft-এর অন্যান্য ইন্টেলিজেন্ট ক্লাউড সেবা
-
SQL Server
-
Windows Server
-
Visual Studio
-
System Center
-
GitHub
Office 365
-
উন্মোচিত: ২০১১
-
মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় Office সফটওয়্যারের (Word, Excel, PowerPoint, Outlook, OneNote) ক্লাউড সংস্করণ।
-
Google Docs-এর মতো অনেক সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 1 month ago
WiMAX কী ধরনের প্রযুক্তি?
Created: 1 month ago
A
তারযুক্ত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
B
তারবিহীন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
C
অপটিক্যাল ফাইবার ইন্টারনেট
D
স্যাটেলাইট যোগাযোগ প্রযুক্তি
সঠিক উত্তর হলো খ) তারবিহীন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট।
WiMAX (Worldwide Interoperability for Microwave Access)
-
এটি একটি আধুনিক তারবিহীন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট প্রযুক্তি, যা DSL বা তারযুক্ত ইন্টারনেটের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করে ১০–৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
-
ডেটা ট্রান্সমিশনে ফুল ডুপ্লেক্স মোড ব্যবহার করা হয়।
-
IEEE স্ট্যান্ডার্ড: 802.16
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি: ৮০–১০০০ Mbps
-
ব্যান্ডউইথ: ৩০–৭৫ Mbps
-
কভারেজ এরিয়া: ১০–৫০ কিলোমিটার
-
WiMAX-এর প্রধান অংশ দুটি:
১. বেস স্টেশন
২. অ্যান্টেনা যুক্ত WiMAX রিসিভার
0
Updated: 1 month ago