মাইক্রোসফটের ক্লাউড প্লাটফর্ম কোনটি?
A
AWS
B
iCloud
C
IBM Cloud
D
Azure
উত্তরের বিবরণ
মাইক্রোসফটের ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম হলো Azure, যা একটি বিস্তৃত ক্লাউড সার্ভিস। এটি বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটিং, স্টোরেজ, ডাটাবেস, নেটওয়ার্কিং এবং অ্যানালিটিক্স সেবা প্রদান করে। Azure ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ডেভেলপারদের জন্য স্কেলেবল ও নিরাপদ ক্লাউড সমাধান সরবরাহ করে। অন্যান্য ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম যেমন AWS হলো অ্যামাজনের, iCloud হলো অ্যাপলের, আর IBM Cloud হলো আইবিএমের। তাই মাইক্রোসফটের নিজস্ব ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম হলো Azure, যা ব্যবহারকারীদের অ্যাপ্লিকেশন হোস্টিং, ডাটা স্টোরেজ, ভার্চুয়াল মেশিন তৈরি এবং উন্নত ক্লাউড সলিউশন তৈরি করার সুবিধা দেয়।
মাইক্রোসফট সম্পর্কে তথ্য:
-
কম্পিউটার সফটওয়্যার জগতে অন্যতম নামকরা প্রতিষ্ঠান।
-
সদরদপ্তর: ওয়াশিংটন, যুক্তরাষ্ট্র।
-
ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম: Azure
-
সার্চ ইঞ্জিন: Bing
-
প্রতিষ্ঠাতা: Bill Gates এবং Paul Allen
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৭৫
-
প্রথম প্রোগ্রাম: MS DOS
-
বর্তমান CEO (আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত): সত্য নাদেলা
কিছু বিখ্যাত ক্লাউড প্ল্যাটফর্মের উদাহরণ:
-
Amazon Web Services (AWS) – Parent Company: Amazon
-
Microsoft Azure – Parent Company: Microsoft
-
Google Cloud Platform (GCP) – Parent Company: Google
-
IBM Cloud – Parent Company: IBM
-
Oracle Cloud – Parent Company: Oracle
-
Salesforce – Parent Company: Salesforce
-
Alibaba Cloud – Parent Company: Alibaba Group
-
DigitalOcean – Parent Company: DigitalOcean
-
VMware Cloud – Parent Company: VMware
-
Huawei Cloud – Parent Company: Huawei
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
1G মোবাইল ফোন কোন প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে কাজ করেছিলো?
Created: 1 week ago
A
ডিজিটাল প্রযুক্তি
B
ইনফ্রারেড সিগন্যাল
C
অ্যানালগ প্রযুক্তি
D
ব্লুটুথ কানেকশন
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল ফোন (1G: 1979–1990) হলো মোবাইল যোগাযোগের প্রথম ধাপ, যা অ্যানালগ প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে কাজ করত।
1G-এর সূচনা ও উদ্ভাবন
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola DynaTAC (Total Access Communication System) হ্যান্ডসেট চালু করে।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC (Nippon Telegraph and Telephone Corporation) প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে।
-
১৯৮০-এর দশকে 1G সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সাধারণ ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছে।
-
নব্বইয়ের দশকের শুরু পর্যন্ত এই প্রজন্মের সিস্টেম ব্যবহার হতো।
-
রোমিং ব্যবস্থা সীমিত ছিল।
-
উদাহরণ: AMPS (Advanced Mobile Phone System), TACS (Total Access Communication System)।
প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য
-
অ্যানালগ রেডিও সিগন্যাল ব্যবহৃত হতো।
-
সেলুলার নেটওয়ার্কের প্রবর্তন।
-
বেজ স্টেশন ও মোবাইল ফোন ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করত।
-
অর্ধপরিবাহী মেমোরি ও মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হতো।
-
চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি: FDMA (Frequency Division Multiple Access)।
-
বড় আকার ও ভারী ওজন।
-
কথোপকথন চলাকালীন ব্যবহারকারীর অবস্থান পরিবর্তন হলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত।

0
Updated: 1 week ago
DNS-এর কাজ কী?
Created: 3 days ago
A
ইমেইল প্রেরণ
B
ওয়েব ঠিকানাকে IP তে রূপান্তর
C
ভাইরাস শনাক্তকরণ
D
হ্যাকিং প্রতিরোধ
DNS (Domain Name System) হলো একটি ব্যবস্থা যা ইন্টারনেটে ব্যবহৃত ডোমেইন নেমকে (যেমন: www.google.com) তার সংশ্লিষ্ট IP অ্যাড্রেসে (যেমন: 142.250.190.14) রূপান্তর করে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা সহজে নাম মনে রেখে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারে, আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখার প্রয়োজন হয় না।
DNS সার্ভার সম্পর্কিত মূল তথ্য:
-
ডোমেইন নেমকে সঠিকভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতিকে Domain Name System (DNS) বলা হয়।
-
DNS Server মূলত ডোমেইন নেমকে আইপি অ্যাড্রেসে অনুবাদ করে, যাতে কম্পিউটারগুলো নেটওয়ার্কে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
-
একজন ব্যবহারকারী কোনো ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করলে প্রথমে অনুরোধটি DNS Server এ পাঠানো হয়।
-
একটি ডোমেইন নেমের একাধিক অংশ থাকে এবং প্রতিটি অংশকে ডট (.) অপারেটর দ্বারা বিভক্ত করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য নয়?
Created: 3 days ago
A
শুধু ০ ও ১ ব্যবহার করে
B
কম্পিউটারের মূল সংখ্যা পদ্ধতি
C
মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত
D
ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে ব্যবহৃত
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি ভিত্তি-২ সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে শুধুমাত্র দুটি ডিজিট, ০ এবং ১, ব্যবহার করা হয়। এটি বিশেষভাবে কম্পিউটার এবং ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স-এর জন্য উপযোগী।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মূল তথ্য:
-
এটি ২-ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে কেবল ০ এবং ১ ব্যবহার করা হয়।
-
এই দুটি অংককে বিভিন্নভাবে সাজিয়ে যেকোনো সংখ্যা প্রকাশ করা যায়।
-
বাইনারি পদ্ধতির বেজ হলো ২।
-
উদাহরণ: (110)₂, (1101)₂ ইত্যাদি।
-
কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে সমস্ত ডেটা সংরক্ষণ করে।
-
কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকরণও বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়।
উল্লেখ্য, মানুষের দৈনন্দিন জীবনে দশমিক (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি (০–৯) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago