ভ্যাকুয়াম টিউবের স্থলে ট্রানজিস্টরের পথচলা শুরু হয় কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে?
A
দ্বিতীয় প্রজন্ম
B
তৃতীয় প্রজন্ম
C
চতুর্থ প্রজন্ম
D
পঞ্চম প্রজন্ম
উত্তরের বিবরণ
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের মূল উপাদান ছিল ভ্যাকুয়াম টিউব, যা আকারে বড়, বিদ্যুৎ খরচ বেশি এবং সহজেই নষ্ট হয়ে যেত। এসব সীমাবদ্ধতা কাটানোর জন্য দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টর ব্যবহার শুরু হয়। ট্রানজিস্টর আকারে ছোট, কম শক্তি খরচ করে, দীর্ঘস্থায়ী এবং নির্ভরযোগ্য। এর ফলে কম্পিউটারগুলো দ্রুততর, ছোট এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা হয়ে ওঠে। এই পরিবর্তন কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যুগান্তকারী অগ্রগতি হিসেবে ধরা হয়। তাই ভ্যাকুয়াম টিউবের স্থলে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার শুরু হয় দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার:
-
সময়কাল: ১৯৬০ থেকে ১৯৬৪
-
বাংলাদেশে ব্যবহার শুরু: ১৯৬৪ সালে IBM 1620 কম্পিউটার দিয়ে
উদাহরণসমূহ:
-
IBM 1401, CDC 1604, RCA 301, RCA 501, BCR 300, GE 200, Honeywell 200, IBM 1620
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
ম্যাগনেটিক কোর মেমরির ব্যবহার
-
ট্রানজিস্টরের ব্যবহার, ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে
-
আকারে সংকুচিত এবং বেশি নির্ভরযোগ্য
-
উন্নত ইনপুট-আউটপুট ব্যবস্থা
-
অপেক্ষাকৃত বেশি তথ্য ধারণক্ষমতা
পরবর্তী প্রজন্মের সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
তৃতীয় প্রজন্ম: সিলিকন চিপ ভিত্তিক ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার
-
চতুর্থ প্রজন্ম: মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার
-
পঞ্চম প্রজন্ম: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও অধিক শক্তিশালী মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
IPv6 অ্যাড্রেস কত বিট নিয়ে গঠিত?
Created: 1 week ago
A
৩২ বিট
B
৬৪ বিট
C
১২৮ বিট
D
২৫৬ বিট
IP Address (Internet Protocol Address) হলো এমন একটি ঠিকানা যা ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার বা ডিভাইসকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। IP Address তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এর ব্যবস্থাপনা ICANN (Internet Corporation for Assigned Names and Numbers) দ্বারা করা হয়।
-
আইপি অ্যাড্রেসের ধরন:
১. IPv4 (Internet Protocol Version 4)
২. IPv6 (Internet Protocol Version 6) -
IPv4:
-
চারটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত এবং 32 বিটের অ্যাড্রেসিং সিস্টেম।
-
IPv4 ব্যবহার করে 2³² বা ৪,২৯৪,৯৬৭,২৯৬ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করা যায়।
-
ডটেড ডেসিমাল নোটেশনে লেখা হয়, উদাহরণ: 192.168.1.1।
-
কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে।
-
-
IPv6:
-
IPv4-এর সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য ১৯৯৫ সালে তৈরি করা হয়।
-
এটি 128 বিটের অ্যাড্রেসিং সিস্টেম, যা 2¹²⁸ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করতে সক্ষম।
-
হেক্সাডেসিমাল ফরম্যাটে লেখা হয়, উদাহরণ: 2001:0db8:85a3::8a2e:0370:7334।
-
IPv6 এর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় ইন্টারনেটের বিস্তৃতি বৃদ্ধির কারণে এবং অসংখ্য কম্পিউটার, সার্ভার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ও অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস সংযুক্ত করার জন্য।
-
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
পাইথন কোন ধরণের প্রোগ্রামিং ভাষা?
Created: 1 day ago
A
নিম্নস্তরের
B
মেশিন ভাষা
C
উচ্চস্তরের
D
অ্যাসেম্বলি
• পাইথন একটি উচ্চস্তরের (গ) প্রোগ্রামিং ভাষা। এই ভাষা মানুষের বোধগম্য শব্দ ও সিনট্যাক্স ব্যবহার করে, যা প্রোগ্রাম লেখাকে সহজ ও বোধগম্য করে তোলে। উচ্চস্তরের ভাষা হিসেবে পাইথন হার্ডওয়্যার সংক্রান্ত জটিলতা থেকে প্রোগ্রামারকে মুক্ত রাখে এবং লজিক বা সমস্যার সমাধানে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। পাইথনের ব্যবহারিক দিক যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডেটা সায়েন্স, মেশিন লার্নিং ইত্যাদিতে ব্যাপকভাবে দেখা যায়। এটি ইন্টারপ্রেটেড ও অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ভাষা, যার কোড সহজে পড়া ও লেখা যায়। এ কারণে পাইথন নতুন শিক্ষার্থীদের কাছেও খুব জনপ্রিয়।
• পাইথন (Python):
- পাইথন একটি অবজেক্ট অরিয়েন্টেড উচ্চ স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা।
- ১৯৯১ সালে গুইডো ভ্যান রোসাম এটি প্রথম প্রকাশ করেন।
- পাইথন নির্মাণ করার সময় প্রোগ্রামকে
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোন প্রযুক্তি 'Pay as You Go' সার্ভিস মডেল অনুসরণ করে?
Created: 1 week ago
A
Internet of Things (IoT)
B
Cloud Computing
C
Client-Server Systems
D
Big Data Analytics
ক্লাউড কম্পিউটিং একটি আধুনিক প্রযুক্তি, যা ক্রেতাদের তথ্য ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি সেবা দাতার সিস্টেমে আউটসোর্স করার সুযোগ প্রদান করে। এটি একটি Pay as You Go মডেল অনুসরণ করে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা শুধু ব্যবহৃত সেবার জন্যই অর্থ প্রদান করেন। ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
-
Resource Flexibility/Scalability (যত চাহিদা তত সার্ভিস):
ক্রেতার যে কোনো আকারের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। ছোট বা বড় সব ধরনের চাহিদার জন্য সেবা প্রদান করা হয়, এবং ক্রেতা চাইলে আরও বেশি বা কম পরিমাণে সেবা নিতে পারেন। -
On Demand (যখন চাহিদা তখন সার্ভিস):
ক্রেতা যখন প্রয়োজন, তখনই সেবা প্রদান করা হয়। এছাড়া, ক্রেতা তার চাহিদা অনুযায়ী সেবার পরিমাণ যেকোনো সময় বৃদ্ধি বা হ্রাস করতে পারেন। -
Pay as You Go (যখন ব্যবহার তখন মূল্যশোধ):
এটি একটি পেমেন্ট মডেল যেখানে ক্রেতাকে আগে থেকে কোন সার্ভিস রিজার্ভ করতে হয় না। ব্যবহার করা সেবার জন্যই অর্থ প্রদান করতে হয়, এবং কোন অপ্রয়োজনীয় খরচ থাকে না।

0
Updated: 1 week ago