ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাক্ষরতার হারে শীর্ষ জেলা কোনটি?
A
মাগুরা
B
বরিশাল
C
পিরোজপুর
D
দিনাজপুর
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা, ঘনত্ব এবং সাক্ষরতার হার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে। এই তথ্য দেশের শিক্ষাগত ও জনসংখ্যাগত অবস্থা বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.১২%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব): ৭৪.৮০%
-
পুরুষ: ৭৬.৭১%
-
মহিলা: ৭২.৯৪%
-
-
বিভাগভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: ঢাকা বিভাগ — ৭৮.২৪%
-
সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ — ৬৭.২৩%
-
-
জেলাভিত্তিক সাক্ষরতার হার:
-
সর্বোচ্চ: পিরোজপুর — ৮৫.৫৩%
-
সর্বনিম্ন: জামালপুর — ৬১.৭০%
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
‘সি টু সামিট’ অভিযান সম্পন্ন করা বাংলাদেশি-
Created: 1 month ago
A
ইকরামুল হাসান শাকিল
B
এম এ মুহিত
C
বাবর আলী
D
সৌকত রেজা চৌধুরি
ইকরামুল হাসান শাকিল বাংলাদেশের একজন প্রতিভাবান পর্বতারোহী, যিনি কক্সবাজার থেকে হেঁটে পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্ট জয় করেছেন।
-
তিনি ৬ষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে মাউন্ট এভারেস্টে পৌঁছেছেন।
-
তার এভারেস্ট জয় ২০২৫ সালের ১৯ মে সম্পন্ন হয়।
-
মাত্র ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল অতিক্রম করে প্রায় ১,৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন এবং ২৯,০৩১ ফুট উচ্চতার এভারেস্ট চূড়া জয় করেন।
-
এই অভিযানের নাম দিয়েছেন ‘সি টু সামিট’, যার অর্থ সমুদ্র থেকে শৃঙ্গ।
-
শাকিলের ‘সি টু সামিট’ অভিযান শুরু হয় ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, কক্সবাজার থেকে।
-
এ অভিযানে তিনি সবচেয়ে কম সময়ে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার রেকর্ডও গড়েছেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন ব্যাংক সর্বপ্রথম গুগল পে কার্যক্রম চালু করে?
Created: 1 month ago
A
এবি ব্যাংক
B
সিটি ব্যাংক
C
প্রাইম ব্যাংক
D
ব্র্যাক ব্যাংক
গুগল পে হলো গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা, যা পূর্বে গুগল ওয়ালেট নামে পরিচিত ছিল।
-
বাংলাদেশে এই ডিজিটাল সেবা ২৪ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা হয়।
-
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এ সেবার উদ্বোধন করেন।
-
গুগল, মাস্টারকার্ড এবং ভিসার সহযোগিতায় সিটি ব্যাংক এই নগদবিহীন লেনদেন সেবা প্রদান করছে।
-
আপাতত গুগল পে সেবা সিটি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য সীমাবদ্ধ, তবে ভবিষ্যতে অন্যান্য ব্যাংকও এতে যুক্ত হতে পারে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কত সালে দেশে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
বীমা জাতীয়করণ:
- বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়।
উল্লেখ্য,
- ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ Bangladesh Insurance (Emergancy Provision) Order, 1972 জারি করা হয়।
- এতে ১৯৩৮ সালের বীমা আইনটি বাংলাদেশের বীমা আইন বলে বিবেচিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়।
- পরবর্তীতে একই সালের ৮ই আগস্ট রাষ্ট্রপতির ৯৫ নং আদেশ বলে তৎকালিন ৭৫টি বীমা প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করে প্রথমে ৫টি সংস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যথা- ১. বাংলাদেশ জাতীয় বীমা কর্পোরেশন, ২. কর্ণফুলী বীমা কর্পোরেশন, ৩. তিস্তা বীমা কর্পোরেশন, ৪. সুরমা জীবন বীমা কর্পোরেশন এবং ৫. রূপসা জীবন বীমা কর্পোরেশন।
- অতপর ১৯৭৩ সালের ১৪ই মে বীমা কর্পোরেশন অধ্যাদেশ (Insurance Corporation Ordinance, 1973) ঘোষণার মধ্য দিয়ে ৫টি বীমা সংস্থাকে ২টি সংস্থার অধীনে আনা হয়, যথা- ১। জীবন বীমা কর্পোরেশন ও ২। সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।
- ১৯৮৩ সালে রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনের পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানায় বীমা ব্যবসার অনুমতি দেয়া হয়।
- বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর বেসরকারী বীমা ব্যবসা চালু আছে।
উৎস: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ২য় পত্র, এইচ এস সি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago