বাংলাদেশে বসবাসরত মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী-
A
মারমা
B
সাঁওতাল
C
খাসিয়া
D
ওঁরাও
উত্তরের বিবরণ
খাসিয়া হলো বাংলাদেশের একটি মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী, যারা গারোদের মতোই মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত। তাদের নিজস্ব সামাজিক ব্যবস্থা, বসতি ও ধর্মীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠী মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা অনুসরণ করে।
-
এরা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
শারীরিক বৈশিষ্ট্যে: গাত্রবর্ণ হরিদ্রাভ, নাক-মুখ চ্যাপ্টা, চোয়াল উঁচু, চোখ কালো ও ছোট টানা, খর্বকায়।
-
প্রায় পাঁচ শত বছর আগে আসাম থেকে বাংলাদেশে এরা স্থানান্তরিত হয়।
-
খাসিয়াদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলা হয়।
-
পুঞ্জিপ্রধানকে ‘সিয়েম’ বলা হয়।
-
বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব সীমান্তবর্তী সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার অঞ্চলে এদের বসতি।
-
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড়ের পাদদেশেও এরা বসবাস করে।
-
বর্তমানে শতকরা ৮০–৯০ ভাগ খাসিয়া খ্রিষ্টান ধর্মের অনুসারী।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
‘ভোটার-তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা’ সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ কোনটি?
Created: 5 days ago
A
অনুচ্ছেদ - ১২৪
B
অনুচ্ছেদ - ১২১
C
অনুচ্ছেদ - ১২৩
D
অনুচ্ছেদ - ১২২
বাংলাদেশের সংবিধান ভোটার-তালিকায় নামভুক্তি ও নির্বাচনী যোগ্যতার জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করে। এর মাধ্যমে নির্বাচন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও জনগণের নির্বাচনী অধিকার নিশ্চিত করা হয়।
-
অনুচ্ছেদ ১২২: ভোটার-তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
-
সংসদের নির্বাচন প্রাপ্ত বয়স্কদের ভোটাধিকারের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে।
-
কোন ব্যক্তি ভোটার-তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন যদি:
-
(ক) তিনি বাংলাদেশের নাগরিক হন,
-
(খ) তাঁর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হয়,
-
(গ) কোন যোগ্য আদালত তাঁকে অপ্রকৃতিস্থ হিসেবে ঘোষণা না করে,
-
(ঘ) তিনি নির্বাচনী এলাকার অধিবাসী বা আইনের দ্বারা সেই এলাকার অধিবাসী বিবেচিত হন,
-
(ঙ) তিনি ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ যোগসাজশকারী (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশ (দালাল আইন) অনুযায়ী কোনো অপরাধে দণ্ডিত না হন।
-
-
-
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ১২১: প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা।
-
অনুচ্ছেদ ১২৩: নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণ।
-
অনুচ্ছেদ ১২৪: নির্বাচন সম্পর্কিত সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা।
-

0
Updated: 5 days ago
বাংলাদেশে প্রথম খেতাব প্রাপ্ত গ্রান্ড মাস্টার কে?
Created: 1 day ago
A
নিয়াজ মোরশেদ
B
এনামুল হক বিজয়
C
জিয়াউর রহমান
D
রানী হামিদ
বাংলাদেশে দাবার উচ্চতম খেতাব গ্র্যান্ড মাস্টার অর্জন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। এই খেতাব আন্তর্জাতিক দাবা সংস্থা ফিদে প্রদত্ত এবং একজন খেলোয়াড়ের কমপক্ষে ২৩০০ রেটিং থাকতে হয়।
-
বাংলাদেশ থেকে মোট পাঁচজন দাবাড়ু গ্র্যান্ড মাস্টার খেতাব অর্জন করেছেন।
-
প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার: নিয়াজ মোরশেদ
-
১৯৮৭ সালে ২১ বছর বয়সে তিনি উপমহাদেশের প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার হন।
-
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও এশিয়ার পঞ্চম গ্র্যান্ড মাস্টার হিসেবে পরিচিত।
-
-
দ্বিতীয় গ্র্যান্ড মাস্টার: জিয়াউর রহমান
-
২০০২ সালে তিনি এই খেতাব পান।
-
বাংলাদেশি দাবাড়ুদের মধ্যে সর্বোচ্চ ফিদে রেটিং অর্জন করেছিলেন।
-
-
তৃতীয় গ্র্যান্ড মাস্টার: রিফাত বিন সাত্তার (২০০৬)
-
চতুর্থ গ্র্যান্ড মাস্টার: আবদুল্লাহ আল রাকিব (২০০৭)
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোন ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
Created: 1 week ago
A
অর্থনীতি
B
শান্তি
C
সাহিত্য
D
পদার্থবিজ্ঞান
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
-
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ।
-
তিনি ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) নামক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার জনক হিসেবে সমাদৃত।
-
মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।
-
তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন।
-
ড. ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারসহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
ড. ইউনুসকে ২০২৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করা হয়।
-
১৯৭৮ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রায় ১৪৫টি পুরস্কার অর্জন করেছেন।
-
১৯৮৪ সালে তিনি র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন।
-
তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন ১৯৮৭ সালে।

0
Updated: 1 week ago