বাংলাদেশে প্রথম খেতাব প্রাপ্ত গ্রান্ড মাস্টার কে?
A
নিয়াজ মোরশেদ
B
এনামুল হক বিজয়
C
জিয়াউর রহমান
D
রানী হামিদ
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে দাবার উচ্চতম খেতাব গ্র্যান্ড মাস্টার অর্জন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃতিত্ব। এই খেতাব আন্তর্জাতিক দাবা সংস্থা ফিদে প্রদত্ত এবং একজন খেলোয়াড়ের কমপক্ষে ২৩০০ রেটিং থাকতে হয়।
-
বাংলাদেশ থেকে মোট পাঁচজন দাবাড়ু গ্র্যান্ড মাস্টার খেতাব অর্জন করেছেন।
-
প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার: নিয়াজ মোরশেদ
-
১৯৮৭ সালে ২১ বছর বয়সে তিনি উপমহাদেশের প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার হন।
-
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও এশিয়ার পঞ্চম গ্র্যান্ড মাস্টার হিসেবে পরিচিত।
-
-
দ্বিতীয় গ্র্যান্ড মাস্টার: জিয়াউর রহমান
-
২০০২ সালে তিনি এই খেতাব পান।
-
বাংলাদেশি দাবাড়ুদের মধ্যে সর্বোচ্চ ফিদে রেটিং অর্জন করেছিলেন।
-
-
তৃতীয় গ্র্যান্ড মাস্টার: রিফাত বিন সাত্তার (২০০৬)
-
চতুর্থ গ্র্যান্ড মাস্টার: আবদুল্লাহ আল রাকিব (২০০৭)
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি স্থানীয় প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 4 days ago
A
বিভাগীয় প্রশাসন
B
জেলা প্রশাসন
C
উপজেলা প্রশাসন
D
জেলা পরিষদ
স্থানীয় প্রশাসন (Local Administration) – বাংলাদেশ
১. সংজ্ঞা
স্থানীয় শাসন বলতে সাধারণত স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসন বোঝানো হয়, যা বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে কার্যকর হয়।
-
মূল উদ্দেশ্য: প্রশাসনের সুবিধার্থে কেন্দ্রীয় শাসন ও নিয়ন্ত্রণকে নিম্নস্তর পর্যন্ত নেওয়া।
-
মুখ্য কাজ: আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, রাজস্ব আদায়, এবং সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন।
-
এই ব্যবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সরকারের এজেন্ট বা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন।
২. স্থানীয় প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত নয়
-
জেলা পরিষদ স্থানীয় প্রশাসনের অংশ নয়।
-
এটি একটি স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা স্থানীয় সরকার হিসেবে কাজ করে।

0
Updated: 4 days ago
জাতীয় সংসদের ১নং আসন কোনটি?
Created: 5 days ago
A
পঞ্চগড়-১
B
বান্দরবান-১
C
রাঙামাটি-১
D
খাগড়াছড়ি-১
বাংলাদেশের সংসদীয় আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
মোট আসন:
-
জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়।
-
৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
-
-
নির্দিষ্ট আসন নম্বর:
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
২৯৭ নং আসন: কক্সবাজার
-
২৯৮ নং আসন: খাগড়াছড়ি
-
২৯৯ নং আসন: রাঙামাটি
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
-
নোটযোগ্য তথ্য:
-
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় মাত্র একটি করে সংসদীয় আসন রয়েছে।
-

0
Updated: 5 days ago
মারি চুক্তি কত সালে সম্পাদিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৫৩ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৫ সালে
D
১৯৫৬ সালে
মারি চুক্তি (১৯৫৫)
-
প্রেক্ষাপট:
-
স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদ সংবিধান রচনায় ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় গণপরিষদ ১৯৫৫ সালের ৭ জুলাই মারিতে প্রথম অধিবেশনে মিলিত হয়।
-
এই অধিবেশনে পাকিস্তানের সব প্রদেশের নেতৃবৃন্দ, বিশেষ করে মুসলিম লীগ, আওয়ামী লীগ ও যুক্তফ্রন্ট, সংবিধান সংক্রান্ত আপোস চুক্তি সম্পাদন করেন।
-
-
চুক্তির খসড়া:
-
চুক্তি ‘মারি চুক্তি’ নামে পরিচিত।
-
এতে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উভয় অঞ্চলের সংসদ সদস্য একমত হন।
-
স্বাক্ষরকারীরা ছিলেন: এ. কে. ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী, চৌধুরী মোহাম্মদ আলী, আতাউর রহমান খান, মোস্তাক হোসেন গুরমানী।
-
-
চুক্তির পরবর্তী ঘটনা:
-
১৯৫৫ সালের ১১ আগস্ট চৌধুরী মোহাম্মদ আলী প্রধানমন্ত্রী হন।
-
তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ছিলেন এ. কে. ফজলুল হক।
-
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন বিরোধী দলের নেতা।
-
-
প্রভাব:
-
১৯৫৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের সব প্রদেশ একত্রিত হয়ে একটি প্রদেশ গঠন করা হয়।
-
১৯৫৬ সালের ৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় গণপরিষদে ‘পাকিস্তান ইসলামি প্রজাতন্ত্রের’ বিল উত্থাপন করা হয়।
-
২ মার্চ গভর্নর জেনারেল বিলে সম্মতি দিলে সংবিধান বলবৎ হয়।
-
উৎস:
i) বাংলাপিডিয়া
ii) সংগ্রামের নোটবুক
iii) স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

0
Updated: 2 weeks ago