বর্তমানে বিসিবির সভাপতি কে? [ আগস্ট, ২০২৫]
A
আমিনুল ইসলাম
B
তামিম ইকবাল খান
C
খালেদ মাহমুদ সুজন
D
নিজাম উদ্দিন চৌধুরী
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন সভাপতি হিসেবে আমিনুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। তিনি জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এবং দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পরিচিত।
-
আমিনুল ইসলাম বিসিবির ১৬তম সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন।
-
তিনি বাংলাদেশের অভিষেক টেস্টে দেশের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরি করা খেলোয়াড়।
-
জাতীয় দলে এক যুগের বেশি সময় ধরে খেলেছেন এবং জার্সি গায়ে ১৩ টেস্ট ও ৩৯ ওয়ানডে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
-
তার নেতৃত্বে ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে।
-
২০০২ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পর দেশে কোচিং কার্যক্রম শুরু করেন।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
সান ফ্রান্সিসকো সম্মেলনে কতটি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল?
Created: 1 week ago
A
৪৮টি
B
৫০টি
C
৫১টি
D
৫৪টি
সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন (১৯৪৫)
-
সময় ও স্থান: ২৫ এপ্রিল – ২৬ জুন, ১৯৪৫; সান ফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র
-
উদ্দেশ্য: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করা
-
অংশগ্রহণকারী দেশ: ৫০টি দেশ, প্রধান দেশসমূহ – যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স
-
ফলাফল:
-
জাতিসংঘের সংবিধান (Charter) অনুমোদন
-
২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ – সংবিধান কার্যকর হওয়া এবং জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা
-
২৪ অক্টোবর জাতিসংঘ দিবস হিসেবে পালন করা হয়
-

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলসমূহের তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কোন সংস্থা?
Created: 2 weeks ago
A
SEC
B
ΒΕΡΖΑ
C
IDRA
D
ΒΕΖΑ
BEPZA (Bangladesh Export Processing Zone Authority)
-
পূর্ণরূপ: Bangladesh Export Processing Zone Authority (বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ)
-
ধরন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্থ স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা
মূল দায়িত্ব ও কার্যক্রম:
-
দেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (EPZ) ও শিল্পনগরীর তদারকি
-
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ
-
বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি
-
রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
-
প্রযুক্তি আহরণ ও দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান
প্রতিষ্ঠা:
-
বেপজা আইন ১৯৮০ (আইন নং-৩৬) অনুযায়ী গঠিত
-
১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামে প্রথম ইপিজেড প্রতিষ্ঠা
উদ্দেশ্য:
-
শিল্প খাতের দ্রুত বিকাশ
-
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচন
-
সরকারের শিল্পনীতি ও রপ্তানি নীতির বাস্তবায়ন
উৎস: BEPZA ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
ওয়াহাবি আন্দোলনের সাথে কার নাম জড়িত?
Created: 2 days ago
A
মীর নিসার আলী
B
হাজী শরীয়তুল্লাহ
C
দুদু মিয়া
D
সৈয়দ আমীর আলী
ওয়াহাবি আন্দোলন পূর্ব ও পশ্চিম বাংলায় প্রায় একই সময়ে শুরু হওয়া দুটি ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের অংশ ছিল। পূর্ব বাংলায় এটি ফরায়েজি আন্দোলন নামে পরিচিত ছিল, আর পশ্চিম বাংলায় ওয়াহাবি বা ‘তারিক-ই-মুহম্মদীয়া’ নামে পরিচিত। ১৮২৭ খ্রিস্টাব্দে শুরু হওয়া এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন মীর নিসার আলী ওরফে তিতুমীর, এবং এটি শেষ হয় ১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে তিতুমীরের শাহাদাত বরণের মাধ্যমে।
-
উনিশ শতকে ভারতবর্ষে মুসলিম সমাজের ধর্মীয় ও সামাজিক কুসংস্কার দূর করে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের সঠিক পথ নির্দেশ করাই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য।
-
বাংলার ওয়াহাবিরাও তিতুমীরের নেতৃত্বে একই উদ্দেশ্যে সংগঠিত হয়।
-
তিতুমীরের ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনে বহু মুসলমান, বিশেষ করে চব্বিশ পরগনা ও নদীয়া জেলার কৃষক ও তাঁতী, স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন।
-
১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে নারিকেলবাড়িয়া গ্রামে তিতুমীর তাঁর প্রধান ঘাটি স্থাপন করেন এবং ইতিহাস খ্যাত বাঁশের কেল্লা নির্মাণ করেন।
-
গোলাম মাসুমের নেতৃত্বে গড়ে তোলা হয় একটি সুদক্ষ লাঠিয়াল বাহিনী।
-
ইংরেজ জমিদার ও নীলকরদের দ্বারা শোষিত কৃষকরা তিতুমীরের বাহিনীতে যোগ দিলে ধর্ম সংস্কার আন্দোলন বৃহৎ কৃষক আন্দোলনে রূপ নেয়।
-
শাসক-শোষক ও জমিদার শ্রেণি কৃষকদের সংঘবদ্ধতা এবং তিতুমীরের শক্তিতে শঙ্কিত হয়ে পড়ে।
-
মেজর স্কটের নেতৃত্বে ব্রিটিশ বাহিনী নারিকেলবাড়িয়ার বাঁশের কেল্লা আক্রমণ করে। তিতুমীর ও তাঁর বাহিনী বীরত্বপূর্ণভাবে লড়াই করার পর পরাজিত হয় এবং তিতুমীর যুদ্ধে নিহত হন।
-
এভাবে একটি সুসংগঠিত কৃষক আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটে।
উৎস:

0
Updated: 2 days ago