নিচের কোনটি ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক চলচ্চিত্র?
A
আগুনের পরশমণি
B
ফাগুন হাওয়া
C
শ্যামল ছায়া
D
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে চিত্ররূপে ফুটিয়ে তোলে। এসব চলচ্চিত্র শুধু বিনোদন নয়, বরং জাতির সংগ্রাম, ত্যাগ ও আত্মত্যাগের দলিল হিসেবে কাজ করে।
-
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
‘ফাগুন হাওয়া’ — পরিচালক: তৌকির আহমেদ
-
‘জীবন থেকে নেয়া’ — পরিচালক: জহির রায়হান
-
‘Let there be light’ — পরিচালক: জহির রায়হান
-
-
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
‘আগুনের পরশমণি’ — হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত; মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে
-
‘শ্যামল ছায়া’ — হুমায়ূন আহমেদের একটি বিখ্যাত চলচ্চিত্র
-
‘হাঙ্গর নদী গ্রেনেড’ — চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত; এটি একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, চরম দারিদ্র্যের হার কত?
Created: 1 month ago
A
৫.৭%
B
৬.৫%
C
৪.৫%
D
৫.৬%
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকের বিশ্লেষণ অনুযায়ী দেশটি ধীরে হলেও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি ও উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন প্রতি বর্গকিমি
-
রপ্তানি আয়: ৪০,৮৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
সাক্ষরতার হার: ৭৭.৯%
-
জিডিপি'র (উৎপাদন মূল্য) প্রবৃদ্ধির হার: ৪.২২%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%
0
Updated: 1 month ago
কতজন নারীকে 'জুলাই কন্যা অ্যাওয়ার্ড-২০২৫' প্রদান করা হয়?
Created: 1 month ago
A
২২ জন
B
৭৬ জন
C
৮৮ জন
D
১০০ জন
জুলাই কন্যা অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
-
সম্মাননা প্রদান: জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ১০০ জন নারী ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে "জুলাই কন্যা অ্যাওয়ার্ড ২০২৫" তুলে দেওয়া হয়।
-
তারিখ ও স্থান: ৮ আগস্ট ২০২৫, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তন।
-
আয়োজক: জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশন।
-
সভাপতি: অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি জান্নাতুন নাঈম প্রমী।
-
অনুষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য:
-
নির্বাচিত ১০০ নারীর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
-
তাদের জীবন ও কর্মভিত্তিক সাফল্যের গল্প শ্রোতাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়, যাতে অন্য নারীরা অনুপ্রাণিত হতে পারেন।
-
উৎস: প্রথম আলো
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কোন সংশোধনীর মাধ্যমে উপ-রাষ্ট্রপতি পদে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের বিধান চালু করা হয়?
Created: 1 month ago
A
৪র্থ সংশোধনী
B
৭ম সংশোধনী
C
৬ষ্ঠ সংশোধনী
D
৯ম সংশোধনী
বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনীর সংক্ষিপ্ত বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালে গৃহীত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে মোট ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে। এর মধ্যে নবম সংশোধনী (১৯৮৯) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
নবম সংশোধনী (১৯৮৯)
-
গৃহীত: ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই
-
প্রধান পরিবর্তনসমূহ:
-
উপ-রাষ্ট্রপতি পদে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচন।
-
রাষ্ট্রপতির পদে একই ব্যক্তির দায়িত্ব পরপর দুই মেয়াদের মধ্যে সীমাবদ্ধ করা (প্রতি মেয়াদ ৫ বছর)।
-
শূন্যতা সৃষ্টি হলে উপ-রাষ্ট্রপতি নিয়োগের জন্য সংসদের অনুমোদন প্রয়োজন।
-
অন্য সংশোধনীগুলি (সংক্ষিপ্ত বিবরণ)
| সংশোধনী | সাল | মূল বিষয় |
|---|---|---|
| ১ম | ১৯৭৩, জুলাই | সংবিধানের প্রথম সংশোধনী |
| ২য় | ১৯৭৩, ২২ সেপ্টেম্বর | বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পরিবর্তন |
| ৩য় | ১৯৭৪, ২৩ নভেম্বর | ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন |
| ৪র্থ | ১৯৭৫, ২৫ জানুয়ারি | শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন |
| ৫ম | ১৯৭৯, ৬ এপ্রিল | সংসদীয় আইন পরিবর্তন |
| ৬ষ্ঠ | ১৯৮১, ১০ জুলাই | অন্যান্য প্রশাসনিক পরিবর্তন |
| ৭ম | ১৯৮৬, ১১ নভেম্বর | জাতীয় সংসদে সংশোধনী |
| ৮ম | ১৯৮৮, ৯ জুন | সংবিধানে পরিবর্তন |
| ৯ম | ১৯৮৯, ১১ জুলাই | উপ-রাষ্ট্রপতি পদে প্রত্যক্ষ নির্বাচন |
| ১০ম | ১৯৯০, ১২ জুন | সংশোধনী বিল পাস |
| ১১তম | ১৯৯১ | বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দিন দায়িত্ব গ্রহণ সম্পর্কিত |
| ১২তম | ১৯৯১, ৬ আগস্ট | রাষ্ট্রপতি শাসন থেকে সংসদীয় সরকার পুনঃপ্রবর্তন |
| ১৩তম | ১৯৯৬, ২৬ মার্চ | নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু |
| ১৪তম | ২০০৪, ১৬ মে | সংবিধানে পরিবর্তন |
| ১৫তম | ২০১১, ৩০ জুন | উচ্চ আদালতের বিচারপতি সম্পর্কিত ক্ষমতা |
| ১৬তম | ২০১৪, ১৭ সেপ্টেম্বর | বিচারপতি অপসারণ ক্ষমতা আইনপ্রণেতাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া |
| ১৭তম | ২০১৮, ২৯ জানুয়ারি | সর্বশেষ সংশোধনী |
উপসংহার:
নবম সংশোধনীর মাধ্যমে উপ-রাষ্ট্রপতি পদে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের বিধান চালু করা হয়, যা বাংলাদেশের সংবিধান সংস্কারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত।
0
Updated: 1 month ago