রাখাইন জনগোষ্ঠী প্রধানত কোথায় বসবাস করে?
A
কক্সবাজার, পটুয়াখালী, বরগুনা
B
সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা
C
রংপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট
D
খুলনা, যশোর, মাগুরা
উত্তরের বিবরণ
রাখাইন হলো বাংলাদেশ ও মায়ানমারের একটি গুরুত্বপূর্ণ জনগোষ্ঠী, যাদের ইতিহাস, ভাষা ও সংস্কৃতি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। তারা মূলত উপকূলীয় অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছে এবং বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে রয়েছে।
-
রাখাইন জনগোষ্ঠী বাংলাদেশ ও মায়ানমারের একটি জনগোষ্ঠীর নাম।
-
তারা মগ নামেও পরিচিত।
-
আঠারো শতকের শেষে আরাকান থেকে তারা বাংলাদেশে এসে কক্সবাজার ও পটুয়াখালীতে বসতি স্থাপন করে।
-
বর্তমানে রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রধান বসবাস কক্সবাজার, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলায়।
-
এছাড়া রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায়ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে তাদের বসতি রয়েছে।
-
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায়ও রাখাইন জনগোষ্ঠীর বসতি রয়েছে।
-
‘রাখাইন’ শব্দটির উৎস পলি ভাষা।
-
ঐতিহাসিক তথ্যানুসারে, ১৭৮৪ সালে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার ও পটুয়াখালীতে রাখাইনদের আগমন ঘটে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহের নেতা ছিলেন -
Created: 1 month ago
A
মাদার বক্স
B
চেরাগ আলী শাহ
C
মুসা শাহ
D
বর্ণিত সবাই
ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ
ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ প্রায় ৪০ বছর (১৭৬০-১৮০০ খ্রিস্টাব্দ) ধরে চলেছে এবং এটি ইংরেজদের বিরুদ্ধে বাংলায় প্রথম উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ আন্দোলন।
-
আদ্যাবস্থা:
-
১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় সন্ন্যাসীরা প্রথম বিদ্রোহ শুরু করেন
-
১৭৭১ খ্রিস্টাব্দে মজনু শাহ উত্তর বাংলায় ইংরেজ বিরোধী তৎপরতা শুরু করেন
-
-
প্রসার ও তীব্রতা:
-
১৭৭৭ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ে রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া, ঢাকা, ময়মনসিংহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহসহ বিভিন্ন অঞ্চলে
-
সবচেয়ে তীব্র বিদ্রোহ উত্তর বঙ্গে দেখা যায়
-
-
অন্তর্ভুক্ত সংঘর্ষ ও কৌশল:
-
বিদ্রোহীরা বহু ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা হত্যা ও কোম্পানির কুঠি লুট করে
-
মজনু শাহের যুদ্ধ কৌশল ছিল গেরিলা পদ্ধতি
-
-
নেতৃত্বের পরিবর্তন:
-
১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে মজনু শাহ মৃত্যুবরণ করলে নেতৃত্ব গ্রহণ করেন মুসা শাহ, সোবান শাহ, চেরাগ আলী শাহ, করিম শাহ, মাদার বক্স প্রমুখ ফকির
-
-
পরাজয়: ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে বিদ্রোহীরা চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়
0
Updated: 1 month ago
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির সর্বোচ্চ গন্তব্য কোন দেশ?
Created: 1 month ago
A
কানাডা
B
জার্মানি
C
যুক্তরাষ্ট্র
D
স্পেন
২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (RMG) রপ্তানি চিত্র
সার্বিক রপ্তানি অবস্থা:
-
মোট রপ্তানি: ৪৬.৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০১টি দেশ ও অঞ্চল)
-
তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আয়: ৩৯.৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
খাতটির প্রবৃদ্ধি: ৮.৮৪%
দেশভিত্তিক প্রধান বাজার:
-
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ): ১৯.৭১ বিলিয়ন ডলার (৫০.১০%)
-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: ৭.৫৪ বিলিয়ন ডলার (১৯.১৮%)
-
যুক্তরাজ্য: ৪.৩৫ বিলিয়ন ডলার (১১.০৫%)
-
কানাডা: ১.৩০ বিলিয়ন ডলার (৩.৩১%)
ইউরোপের ভেতরে প্রধান বাজারসমূহ:
-
জার্মানি: ৪.৯৫ বিলিয়ন ডলার
-
স্পেন: ৩.৪০ বিলিয়ন ডলার
-
ফ্রান্স: ২.১৬ বিলিয়ন ডলার
-
নেদারল্যান্ডস: ২.০৯ বিলিয়ন ডলার
-
পোল্যান্ড: ১.৭০ বিলিয়ন ডলার
-
ইতালি: ১.৫৪ বিলিয়ন ডলার
-
ডেনমার্ক: ১.০৪ বিলিয়ন ডলার
প্রবৃদ্ধি (২০২৪–২৫ অর্থবছরে):
-
ইইউ বাজারে: ৯.১০%
-
যুক্তরাষ্ট্রে: ১৩.৭৯%
-
কানাডায়: ১২.০৭%
আন্তর্জাতিক অবস্থান:
-
ডব্লিউটিও’র World Trade Statistics 2024 অনুযায়ী, চীনের পর বাংলাদেশ বিশ্বের ২য় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ।
উৎস:
i) বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)
ii) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ওয়েবসাইট
iii) প্রথম আলো
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ সরকাররের রাজস্বের প্রধান উৎস-
Created: 1 month ago
A
রেমিটেন্স
B
কর রাজস্ব
C
বৈদেশিক বানিজ্য
D
চামড়া শিল্প
বাংলাদেশ সরকারের আয়ের উৎস হলো সেই সমস্ত উৎস যেখান থেকে সরকার তার বার্ষিক রাজস্ব ও উন্নয়ন ব্যয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সংগ্রহ করে। এই আয়ের উৎস প্রধানত দুটি ভাগে বিভক্ত: কর রাজস্ব এবং কর বহির্ভূত রাজস্ব, যার মধ্যে কর রাজস্ব সরকারের প্রধান রাজস্ব উৎস।
-
কর রাজস্বের প্রধান উৎস:
-
আয় ও মুনাফা কর
-
আমদানি শুল্ক
-
মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট)
-
আবগারি শুল্ক
-
সম্পূরক শুল্ক
-
যানবাহন কর
-
ভূমি রাজস্ব
-
0
Updated: 1 month ago