কোন পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ পরিচালিত হয়েছে?
A
ডি-ফ্যাক্টো
B
মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো
C
ডি-জুরি
D
কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা দেশের জনসংখ্যা এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক তথ্য সংগ্রহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) ২০২২ সালের শুমারিকে দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি হিসেবে পরিচালনা করেছে।
-
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing) ব্যবহার করা হয়েছে।
-
শুমারি পদ্ধতি: জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified de facto) পদ্ধতি অনুসারে পরিচালিত হয়েছে।
জাতিসংঘের গাইডলাইন অনুযায়ী জনশুমারি সাধারণত তিন ধরনের পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়:
-
ডি-জুরি (de jure) পদ্ধতি: খানার সদস্যদের শুধু তাদের বাসস্থানে গণনাভুক্ত করা হয়।
-
ডি-ফ্যাক্টো (de facto) পদ্ধতি: খানার সদস্যদের শুমারি মুহূর্তে তাদের অবস্থানে গণনাভুক্ত করা হয়।
-
মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified de facto) পদ্ধতি: খানার সদস্যদের শুমারি মুহূর্তে তাদের অবস্থানে গণনা করা হয় এবং যারা ভ্রমণরত, হাসপাতাল বা হোটেলে থাকেন বা কর্মরত থাকেন, তাদেরকেও স্ব স্ব খানায় গণনাভুক্ত করা হয়।

0
Updated: 1 day ago
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় কখন?
Created: 1 day ago
A
১৯৭৩ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭৫ সালে
D
১৯৭৬ সালে
বাংলাদেশে স্বাধীনতার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। এর মাধ্যমে দেশের মোট জনসংখ্যা নিরূপণ করা হয় এবং পরবর্তীতে নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হতে থাকে।
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে।
-
সে সময় বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৭.৬৪ কোটি।
-
প্রতি ১০ বছর অন্তর আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
-
এখন পর্যন্ত দেশে মোট ৬টি আদমশুমারি সম্পন্ন হয়েছে—১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে।
-
২০২২ সালের ১৫–২১ জুন ৬ষ্ঠ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
-
এই শুমারিটি ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’ নামে পরিচালিত হয়।
-
আদমশুমারি পরিচালনার দায়িত্বে থাকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে ক্ষুদ্র জাতিসত্তা রয়েছে কয়টি?
Created: 1 day ago
A
৫৫টি
B
৪৮টি
C
৫০টি
D
৪৫টি
বাংলাদেশে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা ও বিস্তৃতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে পরিচিত।
-
বাংলাদেশে মোট ৫০টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী রয়েছে।
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
-
এখানে ১৩টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে।
-
সংখ্যার বিচারে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলো চাকমা।
-
সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মারমা।
-
জেলা হিসেবে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বেশি বসবাস রাঙামাটি জেলায়।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন কে?
Created: 3 weeks ago
A
রফিক
B
নূর হোসেন
C
শামসুজ্জোহা
D
আসাদ
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন
-
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ সামরিক অভ্যুত্থারের মাধ্যমে সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা দখল করে স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয় প্রধানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
-
টানা ৯ বছর চলা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ওঠে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য, যা স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূল শক্তি হিসেবে কাজ করে।
-
১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অবশেষে এরশাদ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।
-
আন্দোলনের সময়ে গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে রাস্তায় নামা তরুণ নুর হোসেন পুলিশের গুলিতে শহিদ হন।
-
নুর হোসেন শহিদের মৃত্যু হয় ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর।
তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।

0
Updated: 3 weeks ago