'বিরিশিরি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি’ কোন জেলায় অবস্থিত?
A
বান্দরবান
B
কক্সবাজার
C
নেত্রকোণা
D
রাঙ্গামাটি
উত্তরের বিবরণ
বিরিশিরি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি সংরক্ষণ এবং প্রমোট করার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত বিরিশিরি কালচারাল একাডেমি দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। এটি নৃ-গোষ্ঠীর ঐতিহ্য, গবেষণা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
-
বিরিশিরি কালচারাল একাডেমি ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
এটি নেত্রকোণা জেলায় অবস্থিত।
-
প্রতিষ্ঠানটি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন, সংবিধিবদ্ধ ও স্বায়ত্তশাসিত।
-
কার্যক্রম প্রধানত দুটি শাখার মাধ্যমে পরিচালিত হয়:
-
সাংস্কৃতিক শাখা
-
গবেষণা শাখা
-
-
এছাড়াও আছে একটি ছোট নৃ-তাত্ত্বিক মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরী।
-
বৃহত্তর ময়মনসিংহের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বিলীয়মান সংস্কৃতি সংরক্ষণ, ধারাবাহিক চর্চার মাধ্যমে তা ধরে রাখা এবং সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীকে সংস্কৃতি-সচেতন হতে সহায়তা করা ও উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0
Updated: 1 day ago
গারোদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব কোনটি?
Created: 1 month ago
A
বিজু
B
ওয়ানগালা
C
সাংগ্রাই
D
রাস পূর্ণিমা
ওয়ানগালা উৎসব
-
এই উৎসবে সালজং দেবতাকে ফসল উৎসর্গ করা হয়। এটি গারোদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।
-
• গারো নৃগোষ্ঠী:
-
গারো ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড় ও বাংলাদেশের বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়।
-
ভারতে মেঘালয় ছাড়াও আসামের কামরূপ, গোয়ালপাড়া ও কারবি আংলং জেলায় এবং বাংলাদেশের ময়মনসিংহ ছাড়াও টাঙ্গাইল, সিলেট, শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকাও গাজীপুর জেলায় গারোরা বসবাস করে।
-
গারোরা ভাষা অনুযায়ী বোডো-মঙ্গোলীয় ভাষাগোষ্ঠী অন্তর্ভুক্ত।
-
জাতিগত পরিচয়ের ক্ষেত্রে অনেক গারো নিজেদেরকে মান্দি বলে পরিচয় দেন।
-
গারোদের ভাষায় ‘মান্দি’ শব্দের অর্থ ‘মানুষ’।
-
গারো সমাজে মাতৃতান্ত্রিক পরিবার প্রথা প্রচলিত।
-
তাদের প্রধান ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব ওয়ানগালা; যেখানে দেবতা মিসি ও সালজং এর উদ্দেশ্যে উৎপাদিত ফসল উৎসর্গ করা হয়।
অন্যদিকে:
-
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যারা যে উৎসব করে তাকে বিজু বলে।
-
মার্মাদের সবচেয়ে বড় উৎসব হলো সাংগ্রাই।
সূত্র: ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সনদ

0
Updated: 1 month ago
বর্তমানে দেশে স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কয়টি? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 weeks ago
A
৪৮টি
B
৪৯টি
C
৫০টি
D
৫১টি
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
-
সংখ্যা ও স্বীকৃতি:
-
দেশে বর্তমানে ৫০টি স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে (জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী)।
-
-
ভৌগোলিক বিস্তৃতি:
-
সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রাঙামাটিতে বসবাস করে।
-
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।
-
মোট মানুষের মধ্যে পুরুষ ৪৯.৯৮%, নারী ৫০.০২%।
-
৬০.০৪% চট্টগ্রাম বিভাগে, ১৪.৮২% রাজশাহী, ৮.২৮% সিলেট, ৫.৫২% রংপুর, ৪.৯৯% ঢাকা বিভাগে বসবাস করে।
-
-
প্রধান জনগোষ্ঠী ও বৈচিত্র্য:
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৩টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে।
-
উল্লেখযোগ্য গোষ্ঠী: চাকমা, ত্রিপুরা, ম্রো, খুমি, লুসাই, মারমা, রাখাইন, চাক, বম, খেয়াং, পাঙ্খোয়া।
-
-
সর্ববৃহৎ গোষ্ঠী:
১. চাকমা
২. মারমা
৩. ত্রিপুরা
উৎস:
i) জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
ii) প্রথম আলো

0
Updated: 2 weeks ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, কোন বিভাগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে কম?
Created: 1 week ago
A
রংপুর
B
সিলেট
C
খুলনা
D
রাজশাহী
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ইন্টারনেট ব্যবহার
-
ইন্টারনেট ব্যবহারকারী (৫ বছর ও তদূর্ধ্ব):
-
মোট ব্যবহারকারী: ৩০.৬৯%
-
পুরুষ ব্যবহারকারী: ৩৮.০৪%
-
নারী ব্যবহারকারী: ২৩.৫২%
-
-
বিভাগভিত্তিক ব্যবহার:
-
ঢাকা বিভাগে সর্বাধিক: ৪০.৪২%
-
রংপুর বিভাগে সর্বনিম্ন: ২৩.৫২%
-
-
শহর ও গ্রাম:
-
শহরে: ৪১.৩০%
-
গ্রামে: ২৫.৭৩%
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago