ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ভাষার নাম কী?
A
কুঁড়ুখ
B
ম্রো
C
ককবরক
D
আচিক খুসিক
উত্তরের বিবরণ
ককবরক হলো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ত্রিপুরাদের মাতৃভাষা, যা তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের একটি প্রধান উপাদান। এই ভাষার অর্থ হলো "মানুষের ভাষা" এবং এর নিজস্ব কোনো বর্ণমালা নেই।
-
ককবরক ভাষা প্রচলিত রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, বৃহত্তর নোয়াখালী, কুমিল্লা ও সিলেট অঞ্চলের ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মধ্যে।
-
ম্রো জনগোষ্ঠীর ভাষার নাম হলো ম্রো ভাষা।
-
ওঁরাও নৃ-গোষ্ঠীর ভাষা হলো কুঁড়ুখ এবং সাদরি।
-
গারো নৃ-গোষ্ঠীর ভাষা হলো আচিক খুসিক।

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশে বসবাসকারী ত্রিপুরাদের সমাজব্যবস্থা কেমন?
Created: 5 days ago
A
মাতৃতান্ত্রিক
B
পিতৃতান্ত্রিক
C
সামন্ততান্ত্রিক
D
কোনটি নয়
ত্রিপুরা বা ত্রিপুরী (তিপ্রা) একটি নৃগোষ্ঠী, যাদের প্রধান আবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য হলেও বাংলাদেশেও তাদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বসবাস করে। এরা ইতিহাস, ভাষা ও সংস্কৃতিতে স্বকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
ত্রিপুরারা মূলত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অধিবাসী একটি নৃগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বসবাস করে।
-
এ ছাড়া কুমিল্লা, সিলেট, বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা, রাজবাড়ী, চাঁদপুর ও ফরিদপুরসহ সমতল অঞ্চলেও তাদের বসবাস রয়েছে।
-
ইতিহাস অনুসারে, তারা ভারতের আসাম হয়ে ধীরে ধীরে বর্তমান অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে।
-
ত্রিপুরা নৃগোষ্ঠীর ভাষার নাম ককবরক।
-
বাংলাদেশে বসবাসকারী ত্রিপুরাদের সমাজব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিক।
-
ধর্মীয় দিক থেকে ত্রিপুরারা মূলত সনাতন ধর্মের অনুসারী।

0
Updated: 5 days ago