সবচেয়ে হালকা ধাতু কোনটি?
A
লিথিয়াম
B
প্লাটিনাম
C
টাংস্টেন
D
হীরক
উত্তরের বিবরণ
ধাতু:
- ধাতু দেখতে চকচকে। একে আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়।
- ধাতু তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
- সবচেয়ে হালকা ধাতু লিথিয়াম।
অন্যদিকে,
- প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে শক্ত বা কঠিন পদার্থ হীরক।
- সবচেয়ে ভারী মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম।
- পারদ হলো সর্বনিম্ন গলনাঙ্কের ধাতু।
- প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে শক্ত ধাতু - টাংস্টেন।
- প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে ভারি ধাতু - ইউরেনিয়াম।

0
Updated: 9 hours ago
Ca(OH)2 কোন যৌগটির রাসায়নিক সংকেত?
Created: 1 day ago
A
ক্যালামিন
B
ফিটকিরি
C
বেকিং সোডা
D
মিল্ক অফ লাইম
রাসায়নিক সংকেত হলো বিভিন্ন পদার্থের রাসায়নিক গঠন প্রকাশ করার একটি সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি। প্রতিটি পদার্থের নিজস্ব রাসায়নিক সংকেত থাকে যা তার মৌল ও অণুর অনুপাত নির্দেশ করে।
-
ক্যালামিন – রাসায়নিক সংকেত: ZnCO₃
-
মিল্ক অফ লাইম – রাসায়নিক সংকেত: Ca(OH)₂
-
বেকিং সোডা – রাসায়নিক সংকেত: NaHCO₃
-
তুঁত – রাসায়নিক সংকেত: CuSO₄·5H₂O
-
কাপড় কাচার সোডা – রাসায়নিক সংকেত: Na₂CO₃·10H₂O
-
ফিটকিরি – রাসায়নিক সংকেত: [K₂SO₄·Al₂(SO₄)₃·24H₂O]
-
শেভিং ফোম বা জেল – প্রধান উপাদান: পটাশিয়াম স্টিয়ারেট, রাসায়নিক সংকেত: C₁₇H₃₅COOK
-
কাপড় কাচার সাবান – প্রধান উপাদান: সোডিয়াম স্টিয়ারেট, রাসায়নিক সংকেত: C₁₇H₃₅COONa

0
Updated: 1 day ago
জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস কোনটি?
Created: 1 day ago
A
অ্যাডিনো ভাইরাস
B
ভেরিওলা ভাইরাস
C
র্যাবিস ভাইরাস
D
ফ্ল্যাভি ভাইরাস
জলাতঙ্ক রোগের কারণ হলো র্যাবিস ভাইরাস।
ভাইরাস হলো এমন একটি অতি ক্ষুদ্র জীবাণু যা প্রাণী ও উদ্ভিদদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস আক্রমণের ফলে মানুষের মধ্যে অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব এবং অকাল মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। যদিও স্বল্প পরিসরে কিছু ভাইরাস মানুষের জন্য উপকারও করে, তবুও সাধারণভাবে ভাইরাস মানুষের জন্য অপকারিতাই বেশি করে।
ভাইরাসের অপকারিতা:
-
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে নানা রোগ সৃষ্টি করে।
-
এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগের নাম, পোষক এবং ভাইরাসের নাম হলো-
(যদি তুমি চাইলে আমি এই রোগসমূহের তালিকাও সাজিয়ে দিতে পারি)।
উৎস : উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
কোন খাদ্য উপাদান দেহে সবচেয়ে বেশি তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে?
Created: 1 day ago
A
শর্করা
B
স্নেহ
C
আমিষ
D
খনিজ লবণ
খাদ্য বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক বস্তুর সমন্বয়ে গঠিত, যেগুলোকে খাদ্য উপাদান বলা হয়। এই উপাদানগুলোর মধ্যেই পুষ্টি থাকে, তাই এগুলোকে পুষ্টি উপাদানও বলা হয়। উপাদানের ভিত্তিতে খাদ্যবস্তুকে কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা যায়।
-
আমিষ: দেহের বৃদ্ধি সাধন করে এবং ক্ষয়পূরণে সহায়তা করে।
-
শর্করা: দেহে শক্তি উৎপাদনে প্রধান ভূমিকা রাখে।
-
স্নেহ: চর্বিজাতীয় খাদ্য হিসেবে দেহে তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে।
-
ভিটামিন (খাদ্যপ্রাণ): দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উদ্দীপনা যোগায়।
-
খনিজ লবণ: দেহের বিভিন্ন জৈবিক ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে।
-
পানি: দেহে পানি ও তাপের ভারসাম্য বজায় রাখে, কোষের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোষ ও অঙ্গাণুগুলোকে ধারণ করে।
-
রাফেজ (খাদ্য আঁশ): পুষ্টি সরবরাহ না করলেও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা পানি শোষণ করে, মলের পরিমাণ বাড়ায় এবং বৃহদন্ত্র থেকে মল নিষ্কাশনে সহায়তা করে।

0
Updated: 1 day ago