What is the first thing that shocks Eve about the serpent?
A
Its size
B
Its ability to speak
C
Its color
D
Its speed
উত্তরের বিবরণ
জন মিল্টনের Paradise Lost-এ ইভ প্রথমে বিস্মিত হন সাপের কথা বলার ক্ষমতা দেখে। Book IX-এ শয়তান যখন সাপের দেহে প্রবেশ করে ইভের কাছে আসে, তখন সে প্রথমেই তাকে চাটুকারিতা করতে শুরু করে।
ইভ হতবাক হয়ে যান এই ভেবে যে, “Language of man pronounced / By tongue of brute, and human sense expressed?”—অর্থাৎ, একটি নির্বাক প্রাণী কীভাবে মানুষের মতো ভাষা ও জ্ঞান প্রকাশ করতে পারে।
-
ইভ জানতেন যে, ইডেন উদ্যানের প্রাণীরা নির্বাক, তাই সাপের মুখে মানুষের ভাষা শোনা ছিল তার কাছে এক অভূতপূর্ব ও বিস্ময়কর ঘটনা।
-
তার বিস্ময় ফুটে ওঠে যখন তিনি প্রশ্ন করেন, “cam’st thou speakable of mute?”—মানে, তুমি কীভাবে নির্বাক থেকে কথা বলার যোগ্য হয়ে উঠলে?
-
এই অলৌকিক ক্ষমতাই প্রথমে ইভের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং তার কৌতূহল জাগায়।
-
সাপ ব্যাখ্যা করে যে, একটি বিশেষ ফল খেয়ে সে ভাষা ও বুদ্ধির ক্ষমতা অর্জন করেছে।
-
এই দাবি ইভকে ধীরে ধীরে Tree of Knowledge-এর দিকে টেনে নিয়ে যায় এবং তাকে প্রলোভনের জন্য প্রস্তুত করে।
0
Updated: 1 month ago
Who builds Pandemonium?
Created: 2 months ago
A
Beelzebub
B
Mammon
C
Mulciber
D
Belial
Pandemonium নির্মাণ করেছিলেন Mulciber, যিনি একসময় স্বর্গে দেবদূতদের কারিগর ছিলেন। পতনের পর তিনি নরকে দানবদের প্রাসাদ তৈরি করেন। এই প্রাসাদেই দানবরা সভা করে এবং ঈশ্বরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালায়।
4
Updated: 2 months ago
“Death is the golden key that opens the place of eternity” is a famous quotation by-
Created: 1 month ago
A
John Donne
B
John Milton
C
Thomas Gray
D
William Shakespeare
• “Death is the golden key that opens the place of eternity” is a famous quotation by John Milton.
- উক্তিটি তাঁর বিখ্যাত epic poem 'Paradise lost' হতে উধৃত।
• Paradise Lost (1667):
- John Milton রচিত একটি epic.
- The theme of Paradise Lost is to Justify the ways of God to men.
- তার লেখা Paradise lost কে the great Epic in English হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
- ১৬৬৭ সালে প্রকাশিত এই বইটি মোট বারো খন্ডে বিভক্ত।
- এটি Blank verse (অমিত্রাক্ষর ছন্দ)- এ রচিত।
• Important characters:
- Adam,
- Eve,
- Satan,
- Beelzebub,
- Raphael,
- Michael,
- Mamoon,
- Belial,
- Gabriel, etc.
• John Milton (1608-1674):
- He was born in London, England in 1608.
- তিনি ছিলেন একজন English poet, pamphleteer এবং historian.
- তিনি William Shakespeare এর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ English author হিসেবে বিবেচিত।
- মূলত: কবি হিসেবে প্রসিদ্ধ হলেও মিল্টন কিছু উচ্চমানের রাজনৈতিক প্রবন্ধও লিখেছিলেন।
- তাকে বলা হয় the Epic Poet. এছাড়া great master of Blank Verse ও বলা হয়।
• Other notable quotations of John Milton:
- Better to reign in Hell than serve in Heaven. (Paradise lost)
- Childhood shows the man, as morning shows the days. ( Paradise regained)
- Death is the golden key that opens the place of eternity.( Paradise lost)
- Solitude sometimes is the best society.”
- Awake, arise or be forever fallen.
• Notable works:
- Paradise Lost (Epic);
- Paradise Regained (Epic);
- Of Education (Prose);
- Lycidas (Elegy);
- On Shakespeare (First published poem).
0
Updated: 1 month ago
Who is most clearly presented as the true hero of Paradise Lost according to Milton's own Christian theological framework?
Created: 1 month ago
A
Satan
B
Adam
C
The Son of God (Christ)
D
The Archangel Michael
জন মিল্টনের Paradise Lost-কে ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে একটি সাহিত্যিক বিতর্ক আছে—সত্যিকারের নায়ক কে? রোমান্টিক যুগের অনেক পাঠক শয়তানকে নায়ক হিসেবে দেখেছেন, কিন্তু মিল্টন যে মূল্যবোধ-ব্যবস্থা তৈরি করেছেন, তার ভেতরে প্রকৃত নায়ক হলেন ঈশ্বরপুত্র (Son of God)।
শয়তান নায়ক হিসেবে (The “Apparent” or “Romantic” Hero)
-
প্রথম দুটি বইয়ে শয়তান এক প্রাচীন মহাকাব্যের নায়কের মতো প্রতিভাত হয়।
-
তিনি এক শক্তিশালী নেতা, যিনি পরাজিত সৈন্যদের অনুপ্রাণিত করেন, অসম প্রতিপক্ষের মুখে বিদ্রোহ করেন এবং নিজের জাতির জন্য একা এক ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রায় বের হন।
-
এই দিকেই তাকিয়ে উইলিয়াম ব্লেক মন্তব্য করেছিলেন যে মিল্টন ছিলেন “of the Devil’s party without knowing it”, কারণ শয়তান প্রথমদিকে সবচেয়ে গতিশীল ও আকর্ষণীয় চরিত্র।
শয়তানের বিরুদ্ধে যুক্তি
-
তার প্রেরণা ছিল মহৎ নয়; বরং গর্ব, ঈর্ষা ও প্রতিশোধস্পৃহা দ্বারা চালিত।
-
তার তথাকথিত নায়কোচিত কাজ আসলে কোনো সৃষ্টিশীল উদ্যোগ নয়, বরং দূষিত ও ধ্বংস করার প্রচেষ্টা।
-
পুরো কাব্যে তার চরিত্র ধীরে ধীরে অবনতি ঘটে—Book I-এ তিনি ছিলেন এক মহিমাময় পতিত দেবদূত, কিন্তু Book X-এ গিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন এক তুচ্ছ, কৃশ, হিসহিস করা সাপ।
ঈশ্বরপুত্র নায়ক হিসেবে (The “True” Hero)
-
মিল্টনের দৃষ্টিতে প্রকৃত নায়কত্ব আসে খ্রিস্টীয় মডেল থেকে, যেখানে বিদ্রোহ নয় বরং আজ্ঞাপালন, আত্মত্যাগ ও মুক্তিদায়ী প্রেমই মুখ্য।
-
Book III-এ মহাকাব্যের কেন্দ্রীয় নায়কোচিত মুহূর্ত ঘটে, যখন ঈশ্বর জিজ্ঞেস করেন কে মানুষকে রক্ষা করবে। তখন স্বর্গ নীরব থাকে, আর ঈশ্বরপুত্র স্বেচ্ছায় নিজেকে উৎসর্গ করার প্রস্তাব দেন: “Behold me then, me for him, life for life / I offer.”
-
এই নিঃস্বার্থ আত্মবলিদানই শয়তানের গর্বিত বিদ্রোহের তুলনায় অনেক বেশি নায়কোচিত হিসেবে উপস্থাপিত হয়।
-
Book VI-এও ঈশ্বরপুত্র একাই শয়তানের সৈন্যবাহিনীকে পরাজিত করেন।
-
যদিও শয়তান মানুষকে পতিত করে সাময়িক বিজয় অর্জন করে, শেষ পর্যন্ত ভবিষ্যৎ অবতার ও আত্মবলিদানের মাধ্যমে ঈশ্বরপুত্রই “bruise the Serpent’s head” ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ করে মানবতার মুক্তি নিশ্চিত করেন।
উপসংহার:
মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আদম মহাকাব্যের প্রধান মানব-চরিত্র, কিন্তু তিনি এক পতিত নায়ক যার শক্তি অনুশোচনায়।
একমাত্র ঈশ্বরপুত্রই এমন চরিত্র, যিনি নিখুঁত আনুগত্য, নিঃস্বার্থ শক্তি ও মুক্তিদায়ী উদ্দেশ্যে কাজ করেন। ফলে মিল্টনের ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ঈশ্বরপুত্রই প্রকৃত নায়ক।
0
Updated: 1 month ago