শুদ্ধ বানান -
A
ভ্রাতুষ্পুত্র
B
ভ্রাতূস্পুত্র
C
ভ্রাতূষ্পুত্র
D
ভ্রাতুস্পুত্র
উত্তরের বিবরণ
শুদ্ধ বানান হলো ভ্রাতুষ্পুত্র।
-
এটি একটি বিশেষ্য পদ।
-
শব্দটি সংস্কৃত মূলের।
-
অর্থ: ভাইয়ের ছেলে।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি শুদ্ধ বানান?
Created: 1 month ago
A
ব্যূৎপত্তি
B
ভৌগলিক
C
মূর্ধন্য
D
প্রোজ্বলিত
• শুদ্ধ বানান - মূর্ধন্য।
অন্যদিকে,
ব্যূৎপত্তি শব্দের শুদ্ধ রূপ - ব্যুৎপত্তি।
ভৌগলিক শব্দের শুদ্ধ বানান - ভৌগোলিক।
প্রোজ্বলিত এর শুদ্ধ বানান - প্রজ্বলিত।
0
Updated: 1 month ago
কোন বানানটি শুদ্ধ?
Created: 4 months ago
A
সমীচীন
B
সমিচীন
C
সমীচিন
D
সমিচিন
শুদ্ধ বানান - সমীচীন।
• সমীচীন (বিশেষণ পদ)
- এটি সংস্কৃত ভাষার শব্দ।
- এর অর্থ হচ্ছে: সংগত, উপযুক্ত, উত্তম।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।
0
Updated: 4 months ago
কোন বানানটি সঠিক?
Created: 1 month ago
A
ত্রিনয়ণ
B
কৃপন
C
দুর্ণাম
D
ক্রন্দন
ক্রন্দন — বানানটি সঠিক।
ণ-ত্ব বিধান:
-
সমাসসাধিত শব্দে সাধারণত ণ-ত্ব বিধান প্রযোজ্য হয় না; এখানে ন ব্যবহার হয়।
উদাহরণ: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, অগ্রনায়ক, পরনিন্দা -
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ন কখনো ণ হয় না; ন হয়।
উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন -
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ -
ঋ, র, ষ-এর পরে স্বরধ্বনি (ষ, য়, ব, হ, ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয়) থাকলে পরবর্তী ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: কৃপণ, হরিণ, অর্পণ, লক্ষণ, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ
(উৎস:
0
Updated: 1 month ago