যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে কী বলে?
A
ল্যান্স
B
দর্পণ
C
বিম্ব
D
প্রিজম
উত্তরের বিবরণ
দর্পণ এবং অপটিক্যাল উপাদান
-
দর্পণ: যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে দর্পণ বলে।
-
দর্পণ প্রধানত দুই প্রকারের:
১। সমতল দর্পণ
২। গোলীয় দর্পণ-
গোলীয় দর্পণ আবার দুই প্রকার:
১। উত্তল দর্পণ
২। অবতল দর্পণ
-
-
প্রিজম: একটি স্বচ্ছ পলিগোনাল সেল, সাধারণত ত্রিভুজাকৃতির, যা আলোকে প্রতিসরিত (refraction) করতে ব্যবহার হয়।
-
ল্যান্স: একটি অপটিক্যাল উপাদান যা আলোকে ফোকাস করতে সাহায্য করে। এটি আলোকে প্রতিসরণ (refraction) করলেও প্রতিফলন (reflection) ঘটে না।
-
বিম্ব: প্রতিফলিত আলোর একটি চিত্র বা ছবি, যা প্রতিফলন বা প্রতিসরণের ফলস্বরূপ তৈরি হয়। এটি কোনো পদার্থ নয়, বরং দৃশ্যমান একটি চিত্র।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
’কালাহারি মরুভূমি’ যে সব দেশে বিস্তৃত-
Created: 1 day ago
A
মালি, নাইজার ও চাঁদ
B
মিশর, লিবিয়া ও সুদান
C
নামিবিয়া, বতসোয়ানা ও দক্ষিণ আফ্রিকা
D
কেনিয়া, তানজানিয়া ও উগান্ডা
কালাহারি মরুভূমি:
-
অবস্থান: আফ্রিকা মহাদেশে, বিস্তৃত অঞ্চলে।
-
আয়তন: প্রায় ৯,৩২,০০০ বর্গ কিমি।
-
মরুভূমির আকার: আফ্রিকার মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম, বিশ্বের মধ্যে ষষ্ঠ বৃহত্তম।
-
বিস্তার: বতসোয়ানা, নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা।
-
বতসোয়ানার ৭০% অঞ্চল
-
নামিবিয়ার পূর্ব অংশ
-
দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তর অংশ
-
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
এক্স-রে রশ্মি জীবন্ত কোষের উপর কী প্রভাব ফেলে?
Created: 2 days ago
A
উত্তেজিত করে
B
বিকশিত করে
C
রক্ষা করে
D
ধ্বংস করে
শব্দের সঞ্চালন
-
শব্দ সৃষ্টির উৎস হলো কম্পনশীল বস্তু।
-
কোনো মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের ফলে যে আন্দোলন তৈরি হয় এবং যা মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করে, তাকে ঢেউ বলা হয়।
-
উদাহরণ: একটি লম্বা স্প্রিং-এর এক প্রান্তে আঘাত করলে স্প্রিংটি সংকুচিত ও প্রসারিত হয়ে আন্দোলন সঞ্চালন করে; শব্দের ঢেউও এভাবেই সঞ্চালিত হয়।
-
-
শব্দের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতকে শব্দ সঞ্চালন বলা হয়।
-
শব্দ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন, যা হতে পারে কঠিন, তরল বা বায়বীয়।
-
কঠিন মাধ্যমে শব্দের গতি সর্বোচ্চ এবং সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
তরল মাধ্যমে শব্দ বায়ুর চেয়ে দ্রুত এবং ভালোভাবে সঞ্চালিত হয়।
-
বায়ু মাধ্যমে শব্দ তুলনামূলকভাবে ধীরগতিতে সঞ্চালিত হয়।
-
-
মাধ্যম ছাড়া শব্দ সঞ্চালিত হয় না, অর্থাৎ শূন্য মাধ্যমে শব্দ সঞ্চালিত হয় না।
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
ভুট্টার প্রোটিন জেইন (Zein) কী ধরনের প্রোটিন?
Created: 1 week ago
A
অসম্পূর্ণ প্রোটিন
B
দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন
C
সম্পূর্ণ প্রোটিন
D
উচ্চ ঘনত্ববিশিষ্ট প্রোটিন
প্রোটিন (Protein)
-
শব্দের উৎপত্তি: ‘প্রোটিন’ শব্দটি গ্রিক শব্দ প্রোটিওজ (Proteios) থেকে এসেছে, যার অর্থ “সর্বপ্রথম অবস্থান”।
-
যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, সেখানে প্রোটিন রয়েছে। তাই প্রোটিন ছাড়া কোনো প্রাণীর অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না।
-
প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় জগতেই প্রোটিন একটি মুখ্য উপাদান।
-
সব প্রোটিনই কার্বন (C), হাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O) এবং নাইট্রোজেন (N) দিয়ে গঠিত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সালফার, ফসফরাস, লৌহ ইত্যাদিও যুক্ত থাকে।
-
প্রোটিনকে ক্ষুদ্র অংশে ভাঙলে প্রথমে অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায় এবং শেষে মৌলিক উপাদান যেমন C, H, O, N ইত্যাদি পাওয়া যায়।
🔹 প্রোটিনের শ্রেণিবিভাগ
উৎস অনুযায়ী
১. প্রাণিজ প্রোটিন → প্রাণিজগৎ থেকে প্রাপ্ত। যেমন: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ।
২. উদ্ভিজ্জ প্রোটিন → উদ্ভিদজগৎ থেকে প্রাপ্ত। যেমন: ডাল, বাদাম, সয়াবিন, সিমের বিচি।
অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিডের ভিত্তিতে
১. সম্পূর্ণ বা প্রথম শ্রেণির প্রোটিন
-
যেসব প্রোটিনে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড সঠিক অনুপাতে থাকে।
-
উদাহরণ: মাছ, মাংস ইত্যাদি প্রাণিজ প্রোটিন।
২. আংশিক পূর্ণ বা দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন
-
যেখানে এক বা একাধিক অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড পর্যাপ্ত অনুপাতে থাকে না, ফলে দেহের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
-
উদাহরণ: চাল, ডাল, আটা, বাদাম, আলু ইত্যাদি।
-
যেমন: ডালে মেথিওনিন, আর চালে লাইসিন কম থাকে।
৩. অসম্পূর্ণ বা তৃতীয় শ্রেণির প্রোটিন
-
যেখানে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল অ্যামাইনো এসিড যথেষ্ট পরিমাণে নেই।
-
উদাহরণ: ভুট্টার প্রোটিন জেইন (Zein)।
উৎস: গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago