কোন তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
A
০° সেলসিয়াস
B
২৩° সেলসিয়াস
C
৪° সেলসিয়াস
D
১০০° সেলসিয়াস
উত্তরের বিবরণ
পানি এবং তার বৈশিষ্ট্য
-
বিশুদ্ধ পানি স্বাদহীন, গন্ধহীন এবং বর্ণহীন।
-
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল।
-
পানির ঘনত্ব সর্বাধিক ৪° সেলসিয়াসে, যা ১ গ্রাম/সেন্টিমিটার³ বা ১০০০ কেজি/মিটার³।
-
অর্থাৎ, ১ সি.সি. পানির ভর = ১ গ্রাম
-
১ কিউবিক মিটার পানির ভর = ১০০০ কেজি
-
-
বরফের গলনাংক: যে তাপমাত্রায় বরফ গলে যায়, সেটিই বরফের গলনাংক, যা ০° সেলসিয়াস।
-
পানির স্ফুটনাংক: যে তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয় বায়ুমণ্ডলীয় চাপে, সেটিই পানির স্ফুটনাংক, যা ১০০° সেলসিয়াস।
উৎস:

0
Updated: 15 hours ago
’পঞ্চম ড্রাগনের’ দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
Created: 1 day ago
A
ইরান
B
জাপান
C
কানাডা
D
তাইওয়ান
ঠিক আছে, তথ্যটি সঠিকভাবে উপস্থাপিত। সংক্ষেপে ভৌগলিক উপনামগুলো:
-
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
-
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
-
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
-
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
-
মার্বেলের দেশ: ইতালি
-
পঞ্চম ড্রাগনের দেশ: তাইওয়ান
-
তামার দেশ: জাম্বিয়া
-
পিরামিডের দেশ: মিশর
-
প্রাচীরের দেশ: চীন
-
ভূমিকম্পের দেশ: জাপান
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
পেরিস্কোপ তৈরিতে কতটি দর্পণ ব্যবহার করা হয়?
Created: 16 hours ago
A
একটি
B
দুইটি
C
তিনটি
D
চারটি
পেরিস্কোপ হলো এমন একটি অপটিক্যাল যন্ত্র যা আলোর প্রতিফলনের সাহায্যে তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহার করে এমন বস্তুও দেখা সম্ভব হয় যা সরাসরি চোখে দেখা যায় না।
-
পেরিস্কোপ তৈরিতে দুটি সমতল দর্পণ ব্যবহার করা হয়।
-
আলো প্রথম দর্পণে প্রতিফলিত হয়ে দ্বিতীয় দর্পণে পড়ে এবং দ্বিতীয় দর্পণ থেকে প্রতিফলিত হয়ে চোখে পৌঁছায়।
-
এর ফলে সরাসরি দেখা না গেলেও বস্তু স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
-
পেরিস্কোপ একটি লম্বা সরু টিউবের দুই প্রান্তে সমতল দর্পণের দুটি ফালি বসিয়ে তৈরি করা হয়।
-
দর্পণ দুটি টিউবের দেয়ালের সাথে ৪৫° কোণে স্থাপন করা হয় এবং এরা পরস্পরের সাথে সমান্তরাল থাকে।
-
এভাবে দর্পণ দুটি আলোকে ৯০° কোণে বাঁকিয়ে দেয়।
-
পেরিস্কোপ ব্যবহার করা হয় স্টেডিয়ামে ভিড়ের মধ্যে খেলা দেখার জন্য।
-
এটি বাঙ্কারে লুকিয়ে থাকা সৈন্যদের আশপাশ পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে।
-
ডুবোজাহাজ থেকেও সমুদ্রপৃষ্ঠের পরিস্থিতি দেখার জন্য পেরিস্কোপ ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
HCl (aq) + NaOH (aq) → NaCl (aq) + H2O (l) কোন ধরণের বিক্রিয়া?
Created: 1 week ago
A
বিয়োজন বিক্রিয়া
B
দহন বিক্রিয়া
C
পানি যোজন বিক্রিয়া
D
প্রশমন বিক্রিয়া
রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রকারভেদ
1️⃣ প্রশমন বিক্রিয়া (Neutralization Reaction)
-
সংজ্ঞা: এসিড এবং ক্ষার দ্রবণ মিশলে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে, যার ফলে লবণ ও পানি উৎপন্ন হয়।
-
প্রক্রিয়া:
-
এসিড জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) প্রদান করে।
-
ক্ষার জলীয় দ্রবণে হাইড্রোক্সিল আয়ন (OH⁻) প্রদান করে।
-
H⁺ এবং OH⁻ যুক্ত হয়ে পানি (H₂O) তৈরি করে।
-
-
উদাহরণ:
2️⃣ পানি যোজন বিক্রিয়া (Hydration Reaction)
-
সংজ্ঞা: আয়নিক যৌগের কেলাস গঠনের সময় এক বা একাধিক পানির অণু সংযুক্ত হওয়া।
-
পানি কেলাস: কেলাসে যুক্ত থাকা পানি।
3️⃣ বিয়োজন বিক্রিয়া (Decomposition Reaction)
-
সংজ্ঞা: সংযোজন বিক্রিয়ার বিপরীত।
-
প্রক্রিয়া: যৌগের অণু ভেঙ্গে এক বা একাধিক মৌল বা যৌগে পরিণত হয়।
-
উদাহরণ:
4️⃣ দহন বিক্রিয়া (Combustion Reaction)
-
সংজ্ঞা: কোনো মৌল বা যৌগকে বায়ুর অক্সিজেনের সঙ্গে জ্বালিয়ে, তা অক্সাইডে রূপান্তরিত করা।
-
উদাহরণ:
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago