অচৌম্বক পদার্থ কোনটি?
A
ইস্পাত
B
কোবাল্ট
C
পিতল
D
নিকেল
উত্তরের বিবরণ
চৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
বেশির ভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে, তাই এদেরকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic materials) বলা হয়।
-
'ফেরো' শব্দের অর্থ লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
অচৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা যায় না।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
পিকো উপসর্গটি কোন মান নির্দেশ করে?
Created: 16 hours ago
A
10-9
B
10-12
C
10-6
D
10-15
- পিকো (pico) উপসর্গটির মান হচ্ছে 10-12 ।
উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix):
- বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চা করার জন্য নানা কিছু পরিমাপ করতে হয়।
- কখনো হয়তো গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য মাপতে হয় (6 × 1024 m), আবার কখনো একটা নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ মাপতে হয় (1×10-15 m); দূরত্বের মাঝে এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য সব সময়েই একই ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, তাই আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix) তৈরি করে নেওয়া হয়েছে।
- এই গুণিতক থাকার কারণে একটা ছোট উপসর্গ লিখে অনেক বড় কিংবা অনেক ছোট সংখ্যা বোঝাতে পারা যায়।
- কিছু উপসর্গ নিচের টেবিলে দেখানো হয়েছে-

উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
কোন তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
Created: 16 hours ago
A
০° সেলসিয়াস
B
২৩° সেলসিয়াস
C
৪° সেলসিয়াস
D
১০০° সেলসিয়াস
পানি এবং তার বৈশিষ্ট্য
-
বিশুদ্ধ পানি স্বাদহীন, গন্ধহীন এবং বর্ণহীন।
-
পানির ঘনত্ব তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল।
-
পানির ঘনত্ব সর্বাধিক ৪° সেলসিয়াসে, যা ১ গ্রাম/সেন্টিমিটার³ বা ১০০০ কেজি/মিটার³।
-
অর্থাৎ, ১ সি.সি. পানির ভর = ১ গ্রাম
-
১ কিউবিক মিটার পানির ভর = ১০০০ কেজি
-
-
বরফের গলনাংক: যে তাপমাত্রায় বরফ গলে যায়, সেটিই বরফের গলনাংক, যা ০° সেলসিয়াস।
-
পানির স্ফুটনাংক: যে তাপমাত্রায় পানি বাষ্পে পরিণত হয় বায়ুমণ্ডলীয় চাপে, সেটিই পানির স্ফুটনাংক, যা ১০০° সেলসিয়াস।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
১০০ ওয়াট-এর একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘন্টা চললে কত শক্তি ব্যয় হয়?
Created: 1 week ago
A
১০০ জুল
B
৬০ জুল
C
৬০০০ জুল
D
৩৬০০০০ জুল
বৈদ্যুতিক শক্তি এবং ওয়াট-ঘণ্টা
যদি কোনো তড়িৎ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট হয় এবং সেটির মাধ্যমে ১ ঘণ্টা ধরে বৈদ্যুতিক প্রবাহ চলে, তবে যন্ত্রটি যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার করবে, সেটিই ১ ওয়াট-ঘণ্টা (1 Wh) শক্তি। এটি বলতে পারেন,
অনেকে বড় শক্তির জন্য কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) ব্যবহার করে। এটি হিসাব করা যায় এভাবে:
অর্থাৎ, ১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা শক্তি ৩.৬ মেগাজুল (MJ)।
উদাহরণস্বরূপ, ধরুন একটি ১০০ ওয়াট ক্ষমতার বৈদ্যুতিক বাল্ব ১ ঘণ্টা জ্বলে। তখন বাল্বটি ব্যবহার করবে:
আন্তর্জাতিকভাবে, ঘরে-বাইরে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়, সেটিকে সাধারণত কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh) এককে মাপা হয়। বাংলাদেশে এটি ইউনিট (Unit) নামেও পরিচিত। বিদ্যুৎ বিলও এই একক অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
সূত্র: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, এনসিটিবি

0
Updated: 1 week ago