পিকো উপসর্গটি কোন মান নির্দেশ করে?
A
10-9
B
10-12
C
10-6
D
10-15
উত্তরের বিবরণ
- পিকো (pico) উপসর্গটির মান হচ্ছে 10-12 ।
উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix):
- বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চা করার জন্য নানা কিছু পরিমাপ করতে হয়।
- কখনো হয়তো গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য মাপতে হয় (6 × 1024 m), আবার কখনো একটা নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ মাপতে হয় (1×10-15 m); দূরত্বের মাঝে এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য সব সময়েই একই ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, তাই আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix) তৈরি করে নেওয়া হয়েছে।
- এই গুণিতক থাকার কারণে একটা ছোট উপসর্গ লিখে অনেক বড় কিংবা অনেক ছোট সংখ্যা বোঝাতে পারা যায়।
- কিছু উপসর্গ নিচের টেবিলে দেখানো হয়েছে-

উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সোডিয়ামের ভর সংখ্যা কত?
Created: 1 month ago
A
২৩
B
১২
C
২২
D
১১
পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা হলো মৌল ও পরমাণুর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য, যা মৌলের ধর্ম নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
পারমাণবিক সংখ্যা (Atomic Number)
-
কোনো মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটনের সংখ্যা হলো সেই মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা।
-
মৌলের ধর্ম নির্ভর করে পারমাণবিক সংখ্যার উপর, তাই পারমাণবিক সংখ্যা মৌলের মৌলিক ধর্ম (Fundamental Property)।
-
পরমাণুর নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রনসমূহ বিভিন্ন শক্তিস্তরে নিজস্ব কক্ষপথে অবস্থান করে।
-
পারমাণবিক সংখ্যা Z দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
-
উদাহরণ:
-
হাইড্রোজেন (H) পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ১টি প্রোটন → পারমাণবিক সংখ্যা = ১
-
কার্বন (C) পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ৬টি প্রোটন → পারমাণবিক সংখ্যা = ৬
-
ভর সংখ্যা (Mass Number)
-
কোনো মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটন ও নিউট্রনের মোট সংখ্যা হলো ভর সংখ্যা।
-
ইলেকট্রনের ভর প্রায় শূন্য ধরা হয়।
-
উদাহরণ:
-
সোডিয়াম (Na) পরমাণুতে প্রোটন = ১১, নিউট্রন = ১২ → ভর সংখ্যা = ২৩
-
0
Updated: 1 month ago
বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ-
Created: 2 weeks ago
A
একই হয়
B
বেশি হয়
C
কম হয়
D
খুব কম হয়
- বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ একই হয়।
- ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর ব্যবহার করলে ফুল স্পিডে বা আস্তে যেভাবেই ঘুরানো হউক না কেন পাওয়ার একই খরচ হয়, কারণ ইলেকট্রিক্যাল রেগুলেটর ইন্ডাকটর দ্বারা তৈরি।
- ফ্যান চলার সময় এই রেগুলেটর কমিয়ে দিলে ফ্যানের গতি কমে কিন্তু ইন্ডাকটর উত্তপ্ত হয়, এই উত্তাপের কারণে বৈদ্যুতিক পাওয়ার খরচ হয়।
- আবার ইলেকট্রনিক রেগুলেটরের বেলায় ভিন্ন, এটি একটি ভেরিয়েবল রেজিস্টর যা তৈরি হয় থাইরিস্টর ইলেকট্রনিক ডিভাইস দিয়ে।
- এতে উত্তাপের পরিমাণ অত্যন্ত কম থাকার কারণে রেগুলেটর লসও খুবি নগন্য হয়, ফলে ফ্যানের গতি কমালে পাওয়ার কম খরচ হবে এবং ফ্যানের গতি বাড়ালে পাওয়ার খরচ বাড়বে।
- তাই ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করলে ফ্যানের গতি কম হলে বিদ্যুৎ খরচ কম হয়।
উৎস: সাধারন বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 weeks ago
চিংড়ি চাষ বিষয়ক বিদ্যাকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
প্রণকালচার
B
পিসিকালচার
C
মেরিকালচার
D
সেরিকালচার
আধুনিক চাষ পদ্ধতি:
- চিংড়ি চাষ বিষয়ক বিদ্যাকে বলে প্রণকালচার।
অন্যদিকে,
- মৌমাছি চাষ বিষয়ক করাকে এপিকালচার বলে।
- রেশম চাষ বিষয়ক বিদ্যাকে বলে সেরিকালচার।
- মৎস্য চাষ বিষয়ক বিদ্যাকে বলে পিসিকালচার।
- উদ্যান বিষয়ক বিদ্যাকে বলে হর্টিকালচার।
- পাখি পালন বিষয়ক বিদ্যাকে বলে এভিকালচার।
- সামুদ্রিক মৎস্য পালন বিষয়ক বিদ্যাকে বলে মেরিকালচার।
0
Updated: 1 month ago