শরীরের ভিতরের কোনো ক্ষতের অবস্থান নির্ণয়ে কোন রশ্মি ব্যবহৃত হয়?
A
রঞ্জন রশ্মি
B
আলফা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
বিটা রশ্মি
উত্তরের বিবরণ
এক্স-রে বা রঞ্জন রশ্মি হলো এক ধরনের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ, যার ভেদন ক্ষমতা অত্যন্ত বেশি। এটি জার্মান পদার্থবিদ উইলহেলম রন্টজেন ১৮৯৫ সালে আবিষ্কার করেন। এই আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯০১ সালে প্রথম নোবেল পুরস্কার (পদার্থবিজ্ঞান) লাভ করেন।
-
এক্স-রে হলো একটি তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
এর রয়েছে উচ্চ ভেদন ক্ষমতা।
এক্স-রের ব্যবহার:
-
হীরক সনাক্তকরণে ব্যবহার করা হয়।
-
স্থানচ্যুত হাড়, হাড়ের দাগ বা ফাটল শনাক্তকরণে অত্যন্ত কার্যকর।
-
শরীরের ভেতরের কোনো বিদেশি বস্তু বা ফুসফুসে ক্ষতের অবস্থান নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।
-
গোয়েন্দা বিভাগে কাঠের বাক্স বা চামড়ার থলির ভেতরে বিস্ফোরক জাতীয় পদার্থ খুঁজে বের করতে ব্যবহার করা হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
’পঞ্চম ড্রাগনের’ দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
Created: 1 month ago
A
ইরান
B
জাপান
C
কানাডা
D
তাইওয়ান
ঠিক আছে, তথ্যটি সঠিকভাবে উপস্থাপিত। সংক্ষেপে ভৌগলিক উপনামগুলো:
-
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
-
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
-
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
-
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
-
মার্বেলের দেশ: ইতালি
-
পঞ্চম ড্রাগনের দেশ: তাইওয়ান
-
তামার দেশ: জাম্বিয়া
-
পিরামিডের দেশ: মিশর
-
প্রাচীরের দেশ: চীন
-
ভূমিকম্পের দেশ: জাপান
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ নয়?
Created: 1 month ago
A
শব্দ তরঙ্গ
B
বেতার তরঙ্গ
C
আলোক তরঙ্গ
D
পানির তরঙ্গ
তরঙ্গ এবং তাদের প্রকারভেদ
তরঙ্গ:
-
যে তরঙ্গ সঞ্চারণের জন্য মাধ্যম প্রয়োজন, তাকে যান্ত্রিক তরঙ্গ (Mechanical Wave) বলা হয়।
-
যে তরঙ্গ সঞ্চারণের জন্য কোনো মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না, তাকে তাড়িতচুম্বকীয় তরঙ্গ (Electromagnetic Wave) বলা হয়।
-
যান্ত্রিক তরঙ্গ সৃষ্টি হয় মাধ্যমের কণার স্পন্দনের মাধ্যমে।
যান্ত্রিক তরঙ্গের প্রকার:
১. অনুপ্রস্থ তরঙ্গ (Transverse Wave):
-
যে তরঙ্গের কণার স্পন্দনের দিক তরঙ্গের অগ্রগতির দিকের সাথে সমকোণ তৈরি করে।
-
উদাহরণ: পানির ঢেউ, আলোক তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি।
-
উদাহরণ ব্যাখ্যা: পানির কণাগুলো উপর-নিচে ওঠা-নামা করে, কিন্তু তরঙ্গ সামনের দিকে ছড়িয়ে পড়ে।
২. অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ (Longitudinal Wave):
-
যে তরঙ্গের কণার স্পন্দনের দিক তরঙ্গের অগ্রগতির দিকের সাথে সমান্তরাল।
-
উদাহরণ: শব্দ তরঙ্গ, স্প্রিং এর তরঙ্গ ইত্যাদি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে কী পাওয়া যায়?
Created: 1 month ago
A
লবণ
B
গ্লিসারিন
C
গ্রাফাইট
D
ডিটারজেন্ট
সাবান আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ পরিষ্কারক উপাদান, যা দেহ ও কাপড়-চোপড় পরিষ্কার করার জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়। আধুনিক জীবনে সাবানের পাশাপাশি ডিটারজেন্ট, ইমালশন ও পলিশের মতো অন্যান্য পরিষ্কারকও ব্যবহৃত হচ্ছে।
সাবান সম্পর্কিত তথ্য
-
কাপড় কাচার সাবান মূলত সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa) দ্বারা গঠিত।
-
শেভিং ফোম বা জেলে থাকে পটাশিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COOK)।
-
কাপড় কাচার সোডা হিসেবে ব্যবহৃত হয় সোডিয়াম কার্বোনেট (Na2CO3)।
-
সাবান আসলে উচ্চতর ফ্যাটি এসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণ।
-
সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো তেল বা চর্বি।
-
তেল বা চর্বিকে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH) অথবা পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (KOH)-এর দ্রবণ দ্বারা আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে যথাক্রমে সোডিয়াম সাবান বা পটাশিয়াম সাবান উৎপন্ন হয়।
-
সাবান উৎপাদনের সময় উপজাত হিসেবে পাওয়া যায় গ্লিসারিন।
0
Updated: 1 month ago