নিচের কোন বর্ণের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম?
A
কমলা
B
হলুদ
C
লাল
D
বেগুনি
উত্তরের বিবরণ
তাড়িতচৌম্বকীয় বর্ণালির এক ক্ষুদ্র অংশ আমাদের চোখে দৃশ্যমান হয়, যাকে দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ বা দৃশ্যমান বিকিরণ বলা হয়। এই আলোই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রঙের অনুভূতি প্রদান করে।
-
দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিসর 4×10⁻⁷ মিটার থেকে 7×10⁻⁷ মিটার।
-
ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে আলোর বিভিন্ন বর্ণ দেখা যায়।
-
দৃশ্যমান আলোকে সাধারণত বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল—এই সাতটি ভাগে বিভক্ত করা হয়।
-
বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি।
-
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে, প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ তত কম হবে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
তরলের স্ফুটনাঙ্ক কম হলে বাষ্পায়ন কেমন হয়?
Created: 1 month ago
A
কম হয়
B
অপরিবর্তিত থাকে
C
ধীরে ধীরে কম হয়
D
বেশি হয়
বাষ্পায়নের নির্ভরশীলতা
-
বর্ষাকালে ভেজা কাপড় ধীরগতিতে শুকায়, কিন্তু শীতকালে ছায়ায়ও দ্রুত শুকায়। এ ঘটনার কারণ হলো পানির বাষ্পায়ন।
-
পানির বাষ্পায়নের হার নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর:
১. বাতাসের প্রবাহ:
-
বাতাসের গতি বেশি হলে বাষ্পায়ন বেশি হয়।
২. তরলের উপরিভাগের ক্ষেত্রফল:
-
ক্ষেত্রফল যত বড়, বাষ্পায়ন তত বেশি। উদাহরণ: এক গ্লাস পানির তুলনায় একটি বড় থালায় রাখা পানি দ্রুত শুকায়।
৩. তরলের প্রকৃতি:
-
স্ফুটনাঙ্ক কম হলে বাষ্পায়ন বেশি হয়। উদাহরণ: ইথার বা এলকোহল দ্রুত বাষ্পায়িত হয়।
৪. বাতাসের চাপ:
-
বাতাসের চাপ কম হলে বাষ্পায়ন বেশি হয়। শূন্যস্থানে বাষ্পায়ন সবচেয়ে দ্রুত ঘটে।
৫. উষ্ণতা:
-
তরল এবং তার চারপাশের বাতাসের উষ্ণতা বেশি হলে বাষ্পায়ন বৃদ্ধি পায়।
৬. বায়ুর শুষ্কতা:
-
বাতাস যত শুষ্ক, তরল তত দ্রুত বাষ্পায়ন করে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
চকচকে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী মৌলকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
উপধাতু
B
ধাতু
C
অধাতু
D
খনিজ
ধাতু হলো এমন একটি পদার্থ যা চকচকে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
পদার্থের শ্রেণীবিভাগ:
-
সকল পদার্থ দুই প্রকার মৌলিক পদার্থ দিয়ে গঠিত: ধাতু ও অধাতু।
-
ধাতু উদাহরণ: ক্যালসিয়াম, আয়রন, অ্যালুমিনিয়াম, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, সিলভার, গোল্ড, কপার, জিংক ইত্যাদি।
-
অধাতু উদাহরণ: কয়লা (কার্বন), সালফার, ক্লোরিন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ইত্যাদি।
-
প্রকৃতিতে প্রায় সকল ধাতু ও অধাতু যৌগিক পদার্থ হিসেবে পাওয়া যায়।
-
কয়লা, সালফার ও কিছু পরিমাণ গোল্ড মৌলিক পদার্থ হিসেবে পাওয়া যায়।
-
যে ধাতু ও অধাতু অধিক সক্রিয়, তাদের যৌগ বেশি পরিমাণে, এবং কম সক্রিয় পদার্থের যৌগ কম পরিমাণে প্রকৃতিতে পাওয়া যায়।
ধাতুর বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
ঘাতসহনীয়তা: ধাতুকে পিটিয়ে বিভিন্ন আকারে আনা যায়।
-
নমনীয়তা: ধাতুকে বাঁকানো যায়।
-
উজ্জ্বলতা: আলোক প্রতিফলনের কারণে ধাতু চকচকে দেখায়।
-
পরিবাহিতা: ধাতু তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
-
ধাতব শব্দ: আঘাত করলে ধাতু টুন-টুন শব্দ করে।
-
গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: ধাতুসমূহের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক অত্যন্ত বেশি (তবে পারদ সাধারণ তাপমাত্রায় তরল)।
-
ঘনত্ব: ধাতুসমূহের ঘনত্ব অধাতুর তুলনায় বেশি।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি প্রাইমারি দূষক?
Created: 1 month ago
A
SO3
B
N2O5
C
NO
D
HNO3
প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি দূষক হলো পরিবেশ দূষণের দুটি প্রধান ধরণ। প্রাইমারি দূষক সরাসরি উৎস থেকে নির্গত হয়ে অপরিবর্তিত অবস্থায় পরিবেশে মিশে যায়, আর সেকেন্ডারি দূষক গঠিত হয় প্রাইমারি দূষকের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে।
প্রাইমারি দূষক
-
এরা directly emitted from a source হয়ে পরিবেশে অপরিবর্তিত থাকে।
-
উদাহরণ:
-
Nitric Oxide (NO)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Carbon Monoxide (CO)
-
Carbon Dioxide (CO2)
-
Sulfur Dioxide (SO2)
-
Ammonia (NH3)
-
ছাই ও ধুলিকণা
-
Volatile Organic Compounds (VOCs)
-
সেকেন্ডারি দূষক
-
এরা not emitted directly বরং প্রাইমারি দূষকের সঙ্গে atmosphere এ chemical reaction এর মাধ্যমে তৈরি হয়।
-
উদাহরণ:
-
Sulfur Trioxide (SO3)
-
Nitric Acid (HNO3)
-
Nitrogen Dioxide (NO2)
-
Sulfuric Acid (H2SO4)
-
Hydrogen Peroxide (H2O2)
-
Ammonium (NH4⁺)
-
Ozone (O3)
-
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কিছু দূষক both primary and secondary pollutants হতে পারে। যেমন, Nitrogen Dioxide (NO2) জীবাশ্ম জ্বালানির দহন ও বজ্রপাত থেকে সরাসরি তৈরি হয়, আবার অন্যান্য রাসায়নিক বিক্রিয়া থেকেও atmosphere এ উৎপন্ন হতে পারে।
0
Updated: 1 month ago