নিচের কোন বর্ণের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম?
A
কমলা
B
হলুদ
C
লাল
D
বেগুনি
উত্তরের বিবরণ
তাড়িতচৌম্বকীয় বর্ণালির এক ক্ষুদ্র অংশ আমাদের চোখে দৃশ্যমান হয়, যাকে দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ বা দৃশ্যমান বিকিরণ বলা হয়। এই আলোই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রঙের অনুভূতি প্রদান করে।
-
দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিসর 4×10⁻⁷ মিটার থেকে 7×10⁻⁷ মিটার।
-
ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে আলোর বিভিন্ন বর্ণ দেখা যায়।
-
দৃশ্যমান আলোকে সাধারণত বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল—এই সাতটি ভাগে বিভক্ত করা হয়।
-
বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি।
-
লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি, তাই এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম।
-
তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে, প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ তত কম হবে।
উৎস:

0
Updated: 16 hours ago
’গ্রীনল্যান্ড দ্বীপ’ কোন মহাসাগরে অবস্থিত?
Created: 1 day ago
A
ভূমধ্যসাগরে
B
প্রশান্ত মহাসাগরে
C
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে
D
ভারত মহাসগরে
গ্রীনল্যান্ড:
-
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দ্বীপ।
-
অবস্থান: উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে।
-
স্থানীয় ভাষায় নাম: কালালিত নুনাত (অর্থাৎ "গ্রীনল্যান্ডবাসীদের দেশ")।
-
পরিচিত বিশাল তুন্দ্রা অঞ্চল ও হিমবাহ-এর জন্য।
-
রাজধানী: নুক (ডেনিশ ভাষায় গোথহোব)।
অপর বৃহত্তম দ্বীপসমূহ:
-
নিউ গিনি – বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ।
-
বোর্নিও – বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দ্বীপ।
-
মাদাগাস্কার – বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম দ্বীপ।
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
একটি কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ কিনা তা কিভাবে নির্ণয় করা যায়?
Created: 2 days ago
A
ঘনীভবন
B
বাষ্পীভবন
C
গলনাঙ্ক
D
স্ফুটনাংক
গলনাঙ্ক (Melting Point)
-
কোনো কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ না অবিশুদ্ধ তা গলনাঙ্ক দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
-
যে তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থ গলতে শুরু করে, সেটিকে গলনাঙ্ক বলা হয়।
-
যদি কঠিন পদার্থে অপদ্রব্য বা দূষণ মিশ্রিত থাকে, তবে পদার্থটি আসল গলনাঙ্কে গলবে না।
তুলনায়:
-
তরল পদার্থের স্ফুটনাঙ্ক নির্ণয়ের মাধ্যমে কোন তরল বিশুদ্ধ না অবিশুদ্ধ তা জানা যায়।
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে বা নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করে কোনটি?
Created: 2 days ago
A
মোটর
B
ট্রানজিস্টর
C
জেনারেটর
D
ট্রান্সফরমার
ট্রান্সফরমার (Transformer)
-
ট্রান্সফরমার একটি তড়িৎ যন্ত্র যা তাড়িতচৌম্বক আবেশের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
-
এতে মূলত দুটি কুণ্ডলী থাকে, যা একটি আয়তাকার কাঁচা লোহার কোর বা ম্যাজার উপর সারিবদ্ধভাবে আবৃত থাকে যাতে অধিক চৌম্বক বলের রেখা তৈরি হয়।
-
একটি কুণ্ডলীতে পরিবর্তনশীল প্রবাহ চললে অপর কুণ্ডলীতে তড়িচ্চালক শক্তি সৃষ্টি হয়।
-
ট্রান্সফরমারের কাজ হলো উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে বা নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করা, শক্তির পরিমাণ অপরিবর্তিত থাকে।
-
ফলে, বিভব বৃদ্ধি করলে তড়িৎ প্রবাহ হ্রাস পায়।
-
বিভব হ্রাস করলে তড়িৎ প্রবাহ বৃদ্ধি পায়।
-
-
যে যন্ত্র এই রূপান্তর করে তাকে ট্রান্সফরমার বলা হয়।
-
ট্রান্সফরমার সাধারণত দুই প্রকারের হয়:
১. স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার (বিভব বৃদ্ধি করে)
২. স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফরমার (বিভব হ্রাস করে)
উৎস:

0
Updated: 2 days ago