লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করেন কে?
A
আজম শাহ
B
বাহাদুর শাহ
C
শায়েস্তা খান
D
সম্রাট আওরঙ্গজেব
উত্তরের বিবরণ
লালবাগ কেল্লা, যা কেল্লা আওরঙ্গবাদ বা আওরঙ্গবাদ দুর্গ নামে পরিচিত, ঢাকায় মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব-এর ৩য় পুত্র আজম শাহ কর্তৃক ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার সুবেদারের বাসস্থান হিসেবে নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দুর্গের নকশা করেন শাহ আজম।
-
আজম শাহ মাত্র এক বছরের মধ্যে দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন, কিন্তু মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য সম্রাট আওরঙ্গজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান। তখন একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গের কাজ থেমে যায়।
-
১৬৮০ সালে নবাব শায়েস্তা খাঁ ঢাকায় এসে পুনরায় দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন।
-
শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর, ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে দুর্গের নির্মাণ স্থগিত করা হয়।
-
পরী বিবিকে দরবার হল ও মসজিদের মাঝখানে সমাহিত করা হয়।
-
১৮৪৪ সালে ঢাকা কমিটি নামে একটি আधा-সরকারি প্রতিষ্ঠান দুর্গের উন্নয়ন কাজ শুরু করে।
-
এ সময় দুর্গটি লালবাগ দুর্গ নামে পরিচিতি লাভ করে।
-
১৯১০ সালে লালবাগ দুর্গের প্রাচীর সংরক্ষিত স্থাপত্য হিসেবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধীনে আনা হয়।
-
এটি মোগল আমলের একটি চমৎকার নিদর্শন।
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
বর্তমানে বিসিআইসি’র অধীনে চলমান শিল্প কারখানা রয়েছে -
Created: 1 week ago
A
১০টি
B
১১টি
C
১২টি
D
১৩টি
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি)
-
বিসিআইসি’র অধীনে বর্তমানে চলমান শিল্প কারখানা: ১১টি।
চলমান কারখানার ধরন ও সংখ্যা:
-
ইউরিয়া সার কারখানা: ৫টি
-
চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরী লিঃ
-
যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিঃ
-
আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার এ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানী লিঃ
-
শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিঃ
-
ঘোড়াশাল পলাশ ফার্টিলাইজার পাবলিক লিঃ
-
-
ডিএপি সার কারখানা: ১টি (ডিএপি ফার্টিলাইজার কোং লিঃ)
-
টিএসপি সার কারখানা: ১টি (টিএসপি কমপ্লেক্স লিঃ)
-
কাগজ কারখানা: ১টি (কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিঃ)
-
সিমেন্ট কারখানা: ১টি (ছাতক সিমেন্ট কোম্পানী লিঃ)
-
গ্লাসশীট কারখানা: ১টি (উসমানিয়া গ্লাসশীট ফ্যাক্টরী লিঃ)
-
স্যানিটারীওয়্যার ইস্যুলেটর কারখানা: ১টি (বাংলাদেশ ইস্যুলেটর এন্ড স্যানিটারীওয়্যার ফ্যাক্টরী লিঃ)
উৎস: BCIC ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
রাজনৈতিক দল কীসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে?
Created: 1 week ago
A
মত, পথ ও আদর্শের ভিত্তিতে
B
স্বজাতিবোধের ভিত্তিতে
C
সম্পর্কের ভিত্তিতে
D
ন্যায়নীতির ভিত্তিতে
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের সমস্যাবলী:
- বাংলাদেশ একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।
- গণতন্ত্রের আদর্শকে সফলভাবে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশে বহুদলীয় ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
- যেকোনো ধরনের মত, পথ ও আদর্শের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল গড়ে উঠতে পারে।
- যেকোনো গোষ্ঠী বা দল প্রচলিত বিধির আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে যেকোনো রাজনৈতিক দল গঠন করতে পারে।
- বর্তমানে বিরাজমান এত অধিকসংখ্যক রাজনৈতিক দল কোন দেশের জন্য সুস্থ রাজনীতির লক্ষণ হতে পারে না।
- বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের অন্যতম সমস্যা হচ্ছে এ দলগুলো বিভিন্ন রকম।
- রক্ষণশীল, উদারনৈতিক, প্রগতিশীল, প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল আছে যারা কোন পরিবর্তন চায় না।
- ধনিক শ্রেণি নিয়ে তাদের দল গঠিত। তারা পুরোমাত্রায় রক্ষণশীল। এই দল গুলোর সমর্থকগণ রক্ষণশীল।
- আবার কতগুলো দল আছে যারা বর্তমান সমাজ ভেঙ্গে নতুন সমাজ গড়তে চায়।
- এই দলের সমর্থকগণ প্রগতিশীল হিসেবে পরিচিত।
তথ্যসূত্র - পৌরনীতি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
তমদ্দুন মজলিশের প্রতিষ্ঠাকালে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন —
Created: 6 days ago
A
অধ্যাপক এ.এস.এম. নূরুল হক ভূঁইয়া
B
অধ্যাপক আবুল কাশেম
C
দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ
D
হাসান ইকবাল
তমদ্দুন মজলিশ হলো একটি ইসলামী আদর্শাশ্রয়ী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, যা দেশে ইসলামী আদর্শ ও ভাবধারা সমুন্নত করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়।
-
সংগঠনটি ভারত বিভাগের অব্যবহিত পরেই ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেম-এর উদ্যোগে
-
প্রারম্ভিক নাম: পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ
-
প্রতিষ্ঠায় অধ্যাপক আবুল কাশেমের অগ্রণী সহযোগীদের মধ্যে ছিলেন: দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ, অধ্যাপক এ.এস.এম নূরুল হক ভূঁইয়া, শাহেদ আলী, আবদুল গফুর, বদরুদ্দীন উমর, হাসান ইকবাল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় সিনিয়র ছাত্র।
-
প্রফেসর আবুল কাশেম ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক।
-
দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ ১৯৪৯ সালে মজলিশের সভাপতি নির্বাচিত হন।
সূত্র:

0
Updated: 6 days ago