সম্প্রতি, 'ইকতেদার ১৪০৪' নামক সামরিক মহড়া চালিয়েছে কোন দেশ? [সেপ্টেম্বর,২০২৫]
A
চীন
B
পাকিস্তান
C
উত্তর কোরিয়া
D
ইরান
উত্তরের বিবরণ
ইরানের নৌবাহিনীর সামরিক মহড়া 'ইকতেদার ১৪০৪'
-
স্থান: ভারত মহাসাগরের উত্তরাংশ ও ওমান সাগর
-
তারিখ: ২১ আগস্ট
-
ইরান সফলভাবে উন্নত প্রযুক্তির নৌ ক্রুজ এবং জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে, যা ভূপৃষ্ঠ ও সমুদ্রের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম।
-
মহড়ার মূল পর্বে গাইডেড মিসাইল ক্রুজার 'জেনেভেহ' এবং ডেস্ট্রয়ার 'সাবালান' থেকে একযোগে নিক্ষেপ করা হয় বিভিন্ন পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র: 'নাসির', 'গাদির', 'কাদের'।

0
Updated: 20 hours ago
সাভাক (SAVAK) কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
Created: 1 month ago
A
ইসরায়েল
B
ইরান
C
মিশর
D
সৌদি আরব
সাভাক (SAVAK)
-
সাভাক ছিল ইরানের একটি গোয়েন্দা সংস্থা।
-
প্রতিষ্ঠা হয়েছিল মোহাম্মদ রেজা শাহের শাসনামলে।
-
বিলুপ্তি হয় ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর।
অন্য কিছু দেশের গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থা:
-
যুক্তরাষ্ট্র: CIA, DIA, FBI
-
ভারত: RAW, CBI
-
পাকিস্তান: ISI, FIA
-
ইসরায়েল: MOSSAD, Shin Bet (Shabak), Aman
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago
’ফাতেহ’ কোন দেশের মিসাইল ক্ষেপনাস্ত্র?
Created: 5 days ago
A
উত্তর কোরিয়া
B
পাকিস্তান
C
ইরান
D
ইসরায়েল
বিভিন্ন দেশের সামরিক শক্তি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে মিসাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র। প্রতিটি দেশ তাদের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কৌশলে ভিন্ন ধরনের মিসাইল ব্যবহার করে।
-
রাশিয়া: S-400
-
ইসরাইল: জেরিকো, বরাক
-
ইরান: ফাতেহ, ফজর, কাওসার
-
উত্তর কোরিয়া: তাইপেডং, কে এন-০৬
-
ভারত: অগ্নি, ত্রিশুল, ব্রাহ্ম, পৃথ্বি
-
পাকিস্তান: ঘোরি, বাবর, শাহিন, গজনভি
অপরদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের মিসাইল:
-
পেট্রিয়ট: আক্রমণকারী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী
-
টমাহক: সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য
-
ট্রাইডেন্ট: ব্যালাস্টিক মিসাইল
উৎস:

0
Updated: 5 days ago
কোন দুটি দেশের সংঘাতের প্রেক্ষাপটে “অপারেশন রাইজিং লায়ন” পরিচালিত হয়?
Created: 1 week ago
A
ইসরায়েল ও সিরিয়া
B
ইসরায়েল ও ইরান
C
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান
D
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন
অপারেশন রাইজিং লায়ন (Operation Rising Lion) হলো ইসরায়েল কর্তৃক ইরানে পরিচালিত একটি সামরিক অভিযান, যার মূল লক্ষ্য ছিল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক সক্ষমতাকে দুর্বল করা। এই অভিযানের মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নতুন মাত্রা পায়।
-
অভিযান শুরুর তারিখ: ১৩ জুন, ২০২৫।
-
লক্ষ্যবস্তু: ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা এবং সামরিক সক্ষমতা।
-
ব্যবহৃত সামরিক শক্তি: ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (IDF) জানিয়েছে, এই অভিযানে ২০০টিরও বেশি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করা হয়।
-
টার্গেট: আইআরজিসি (IRGC) ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা এবং বিজ্ঞানীদের ওপর হামলা চালানো হয়।
-
যুদ্ধবিরতি: ২৪ জুন, ২০২৫ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়।
উল্লেখযোগ্য বিষয়সমূহ:
-
এই অভিযানের জবাবে ইরান “ট্রু প্রমিজ ৩” নামে পাল্টা অভিযান চালায়, যেখানে ইসরায়েলের একাধিক সামরিক ঘাঁটি ও বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়।
-
পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে “অপারেশন মিডনাইট হ্যামার” পরিচালনার মাধ্যমে এই সংঘাতে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত হয়।

0
Updated: 1 week ago