নিচের কোনটি নিয়ত বায়ুপ্রবাহ?
A
পার্বত্য বায়ু
B
মৌসুমি বায়ু
C
স্থলবায়ু
D
অয়ন বায়ু
উত্তরের বিবরণ
বায়ুপ্রবাহের প্রকারভেদ বিভিন্ন ধরণের বায়ুর উৎপত্তি, দিক এবং বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিভক্ত।
-
মূল চার প্রকার বায়ুপ্রবাহ:
-
নিয়মিত বায়ু
-
স্থানীয় বায়ু
-
সাময়িক বায়ু
-
অনিয়মিত বায়ু
-
-
নিয়মিত বায়ুপ্রবাহের তিন প্রকার:
-
অয়ন বায়ু
-
মেরু বায়ু
-
পশ্চিমা বায়ু
-
-
সাময়িক বায়ুর প্রধান দুই প্রকার:
-
স্থলবায়ু ও সমুদ্রবায়ু
-
মৌসুমি বায়ু
-
-
স্থানীয় বায়ুর দুই প্রকার:
-
পার্বত্য বায়ু
-
উপত্যকা বায়ু
-
-
অনিয়মিত বায়ুর দুই প্রকার:
-
ঘূর্ণিবাত বায়ু
-
প্রতীপ ঘূর্ণিবাত বায়ু
-
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
করতোয়া নদী কোন জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
Created: 1 month ago
A
রাজবাড়ি
B
কুড়িগ্রাম
C
সিলেট
D
পঞ্চগড়
বাংলাদেশে বিভিন্ন নদীর প্রবেশ পথ দেশের ভূগোল ও নদী ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ দিক।
-
পদ্মা নদী: রাজশাহী জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে প্রায় ১৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের সীমানা বরাবর প্রবাহিত হয়ে কুষ্টিয়ার উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এরপর রাজবাড়ি জেলার গোয়ালন্দে যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়।
-
ব্রহ্মপুত্র নদী: তিব্বত ও আসামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
-
মেঘনা নদী: ভারতের আসাম রাজ্যের নাগা-মনিপুর পার্বত্য অঞ্চলে উৎপন্ন বরাক নদী সিলেট সীমান্তে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুই শাখায় বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
-
যমুনা নদী: ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জে ব্রহ্মপুত্রের একটি শাখা দক্ষিণ দিকে যমুনা নামে প্রবাহিত হয়।
-
কর্তোয়া নদী: পঞ্চগড় জেলার ভিটগড়ের নিকট বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
-
মহানন্দা নদী: পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুনরায় ভারতে প্রবেশ করে।
-
কর্ণফুলী নদী: রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
-
সাঙ্গু নদী: বান্দরবান ও চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
-
ফেনী নদী: ফেনী জেলার পূর্ব সীমানা দিয়ে প্রবেশ করে সন্দ্বীপ প্রণালির উত্তরে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
-
নাফ নদী: বাংলাদেশের টেকনাফ ও মিয়ানমারের সীমান্ত নির্দেশ করে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
সমুদ্র সমতল থেকে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বায়ুমন্ডলীয় তাপমাত্রা-
Created: 2 months ago
A
হ্রাস পায়
B
বাড়ে
C
সমান থাকে
D
কোনটিই নয়
উচ্চতা (Altitude)
-
সমুদ্র সমতল থেকে উপরে উঠলে তাপমাত্রা কমতে থাকে।
-
গড়ে প্রতি ১,০০০ মিটার উচ্চতায় প্রায় ৬° সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে।
-
একই অক্ষাংশে হলেও উচ্চতার পার্থক্যের কারণে জলবায়ু ভিন্ন হতে পারে।
-
যেমন: দিনাজপুর ও শিলং একই অক্ষাংশে হলেও শিলং-এর উচ্চতা বেশি হওয়ায় তাপমাত্রা দিনাজপুরের তুলনায় কম।
0
Updated: 2 months ago
বায়ুমন্ডলের সর্বনিম্ন স্তর কোনটি?
Created: 1 month ago
A
মেসোমন্ডল
B
এক্সোমন্ডল
C
স্ট্রাটোমন্ডল
D
ট্রপোমন্ডল
ট্রপোমন্ডল হলো বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তর, যা সরাসরি ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে সংযুক্ত এবং আবহাওয়া ও জলবাষ্প সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মূল কেন্দ্র।
-
ট্রপোমন্ডল বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তর, যা ভূ-পৃষ্ঠ সংলগ্ন।
-
মেরু অঞ্চলে এর গভীরতা প্রায় ৮ কিলোমিটার, এবং নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৬ থেকে ১৯ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
বায়ুর গড় গভীরতা এই স্তরে প্রায় ১৫ কিলোমিটার।
-
স্তরের জলীয়বাষ্প এবং ধূলিকণা মেঘ, ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রবিদ্যুৎ প্রভৃতি আবহাওয়া ঘটনা সৃষ্টি করে।
-
ট্রপোমন্ডলকে ক্ষুদ্রমন্ডলও বলা হয়।
-
উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা ক্রমাগত হ্রাস পায়, যার হার প্রতি কিলোমিটারে ৬.৫° সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপ হ্রাস হার (Normal Lapse Rate) নামে পরিচিত।
-
এই স্তরে বায়ুর ঘনত্ব সর্বাধিক।
-
ট্রপোমন্ডলের শেষ সীমাকে ট্রপোবিরতি (Tropopause) বলা হয়।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago