বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে কোন দেশ অবস্থিত?
A
বাংলাদেশ
B
ভারত
C
শ্রীলঙ্কা
D
ইন্দোনেশিয়া
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর এবং এশিয়ার কয়েকটি দেশের ভৌগোলিক অবস্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত।
-
বেষ্টিত দেশসমূহ:
-
উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিমে: ভারত
-
পূর্বে: মায়ানমার
-
উত্তরে: বাংলাদেশ
-
দক্ষিণ-পশ্চিমে: শ্রীলঙ্কা
-
দক্ষিণ-পূর্বে: ইন্দোনেশিয়া
-
-
ভূপৃষ্ঠের আয়তন: ২,৬০০,০০০ বর্গকিলোমিটার
-
দৈর্ঘ্য: ২,০৯০ কিলোমিটার
-
প্রস্থ: ১,৬১০ কিলোমিটার
-
গড় গভীরতা: ২,৬০০ মিটার
-
সর্বোচ্চ গভীরতা: ৪,৬৯৪ মিটার
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago
Swatch of No Ground ভূমিরূপটি কোথায় অবস্থিত?
Created: 5 days ago
A
সুন্দরবনে
B
হাওর অঞ্চলে
C
বঙ্গোপসাগরে
D
ভারত মহাসাগরে
Swatch of No Ground (গঙ্গা খাদ), বঙ্গোপসাগর
-
এটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত খাদ আকৃতির সামুদ্রিক অববাহিকা বা গিরিখাত।
-
মহীসোপানকে কৌণিকভাবে অতিক্রম করেছে।
-
অবস্থান: গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের পশ্চিমে।
-
অন্য নাম: গঙ্গা খাদ।
-
প্রস্থ: প্রায় ৫–৭ কিলোমিটার।
-
তলদেশ: তুলনামূলকভাবে সমতল, পার্শ্ব দেয়াল প্রায় ১২° হেলানো।
-
গভীরতা: মহীসোপানের কিনারায় প্রায় ১,২০০ মিটার।
-
বঙ্গীয় ডিপ সি ফ্যানের গবেষণায় দেখা যায়, এটি অবক্ষেপপূর্ণ ঘোলাটে স্রোত এনে বেঙ্গল ফ্যানে ফেলে।
-
প্রকৃত উপত্যকার প্রস্থ: প্রায় ১৪ কিলোমিটার।
-
গভীরতম অংশ: প্রায় ১,৩৫০ মিটার।
-
অংশ: বেঙ্গল ফ্যান বা বঙ্গ পাখা (বিশ্বের বৃহত্তম সাবমেরিন পাখা)।

0
Updated: 5 days ago
মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা কয়টি?
Created: 21 hours ago
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
বাংলাদেশের সীমান্ত বাংলাদেশের ভূগোল ও প্রতিরক্ষা কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: ভারত ও মিয়ানমার।
-
দেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩২টি।
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩০টি, এবং ভারতের ৫টি রাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩টি।
-
রাঙ্গামাটি জেলা তিন দেশের — বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার — যৌথ সীমান্তরেখার স্থান।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 21 hours ago
স্থানীয় প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ও বিবিধ ভৌগোলিক কারণে যে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় -
Created: 20 hours ago
A
নিয়মিত বায়ুপ্রবাহ
B
স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
C
সাময়িক বায়ুপ্রবাহ
D
অনিয়মিতস্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
স্থানীয় বায়ু হলো নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ও প্রাকৃতিক কারণের কারণে সৃষ্ট আঞ্চলিক বায়ুপ্রবাহ।
-
বিভিন্ন দেশের স্থানীয় বায়ুর উদাহরণ:
-
রকি পাহাড়ের চিনুক
-
ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় মালভূমি থেকে প্রবাহিত মিস্ট্রাল
-
আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের পম্পাস অঞ্চলের উত্তর থেকে প্রবাহিত পাম্পেরু
-
আড্রিয়াটিক সাগরের পূর্ব উপকূলে বোরা
-
উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ইতালিতে সিরাক্কা
-
আরব মালভূমির সাইমুম
-
মিসরের খামসিন
-
ভারতীয় উপমহাদেশের লু
-
-
উপত্যকা বায়ু: দিনের বেলা, পর্বতের গা বেয়ে উপরের দিকে প্রবাহিত বায়ু।
-
দিনের সময় পর্বতের পাদদেশের তুলনায় উপত্যকার তলদেশ তুলনামূলকভাবে শীতল থাকে।
-
ফলে পর্বতের পাদদেশে নিম্নচাপ এবং উপত্যকার তলদেশে উচ্চচাপ সৃষ্টি হয়, যা উপত্যকা বায়ু তৈরি করে।
-
-
পার্বত্য বায়ু: রাতের বেলা, তাপ বিকিরণের ফলে পর্বতের গাত্র শীতল হয় এবং উপত্যকা উষ্ণ থাকে।
-
এ সময় ভারী ও শীতল বায়ু পর্বতের গা থেকে উপত্যকার দিকে নেমে আসে, যা পার্বত্য বায়ু নামে পরিচিত।
-
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago