মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা কয়টি?
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সীমান্ত বাংলাদেশের ভূগোল ও প্রতিরক্ষা কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: ভারত ও মিয়ানমার।
-
দেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩২টি।
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩০টি, এবং ভারতের ৫টি রাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩টি।
-
রাঙ্গামাটি জেলা তিন দেশের — বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার — যৌথ সীমান্তরেখার স্থান।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 21 hours ago
বাংলাদেশের কোন নদী প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত?
Created: 2 weeks ago
A
কর্ণফুলী
B
হালদা
C
সাঙ্গু
D
মাতামুহুরী
ভূগোল
নদী গবেষণা ইনস্টিটীউট
নদী সম্পর্কিত তথ্য
বিখ্যাত নদ-নদী খাল ও সমুদ্র বন্দর
ভূগোল ও পরিবেশ
ভূগোলের ধারণা
প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র:
-
বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র: হালদা নদী।
-
উৎপত্তি: খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্গ; কর্ণফুলীর উপনদী।
-
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলা; মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ঘোষিত মৎস্য অভয়াশ্রম।
-
হালদা নদী বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা।
-
বৈশিষ্ট্য: বিশ্বের একমাত্র জোয়ার-ভাটার নদী এবং এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র; সরাসরি রুই মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন প্রণালীকে বঙ্গোপসাগরের প্রবেশপথ বলা হয়?
Created: 21 hours ago
A
দার্দানেলিস প্রণালী
B
হরমুজ প্রণালী
C
পক প্রণালী
D
মোজাম্বিকা প্রণালী
পৃথিবীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রণালী সমূহের মধ্যে কিছু প্রধান প্রণালী হল যেগুলো ভূগোলিক এবং নৌপথিক গুরুত্বে উল্লেখযোগ্য।
-
পক প্রণালী: এটি দক্ষিণ-পূর্ব ভারত এবং উত্তর শ্রীলঙ্কার মধ্যে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের একটি প্রবেশপথ। প্রণালীর মাধ্যমে ভারত ও শ্রীলঙ্কা পৃথক হয় এবং এটি বঙ্গোপসাগরকে আরব সাগরের সঙ্গে যুক্ত করে।
-
হরমুজ প্রণালী: পারস্য উপসাগর এবং ওমান সাগরের সংযোগকারী এই চ্যানেলটি ইরানকে আরব উপদ্বীপ ও ওমানের দক্ষিণ অংশ থেকে পৃথক করে।
-
মোজাম্বিকা প্রণালী: ভারত মহাসাগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রণালী যা মোজাম্বিকা এবং মাদাগাস্কারের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে।
-
দার্দানিসিলস প্রণালী: ভূমধ্যসাগর এবং কৃষ্ণ সাগরকে সংযুক্তকারী এই প্রণালীকে দার্দানেলিস প্রণালীও বলা হয়।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 21 hours ago
"বাসন্ত বিষুব" বলা হয় কোন দিনটিকে?
Created: 2 weeks ago
A
২৩ ডিসেম্বর
B
২১ মার্চ
C
২৩ মার্চ
D
২২ ডিসেম্বর
পৃথিবীর ঋতু ও সূর্যের অবস্থান:
-
২১ মার্চ: দিন-রাত সমান হয়; দিনটি বাসন্ত বিষুব বা মহাবিষুব।
-
২২ ডিসেম্বর: সূর্য মকররেখার উপর লম্বভাবে কিরণ দেয়; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড় → শীতকাল শুরু; দক্ষিণ গোলার্ধে দিন বড়, রাত ছোট → গ্রীষ্মকাল।
-
২৩ সেপ্টেম্বর: দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুঁকে দিন বড়, রাত ছোট; উত্তর গোলার্ধে দিন ছোট, রাত বড়।
-
উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল: ২২ ডিসেম্বরের পর ২১ মার্চ পর্যন্ত; দক্ষিণ গোলার্ধে এই সময়ে শরৎকাল।
-
ঋতু পরিবর্তনের সময় দিনের বেলা সূর্যকিরণ ভূপৃষ্ঠ গরম করে, রাতের বেলা তা বিকিরিত হয়ে ঠান্ডা হয়।

0
Updated: 2 weeks ago