মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা কয়টি?
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সীমান্ত বাংলাদেশের ভূগোল ও প্রতিরক্ষা কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে: ভারত ও মিয়ানমার।
-
দেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩২টি।
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩০টি, এবং ভারতের ৫টি রাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা সংখ্যা ৩টি।
-
রাঙ্গামাটি জেলা তিন দেশের — বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার — যৌথ সীমান্তরেখার স্থান।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
নিম্নোক্ত কোন দেশটি মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
তাইওয়ান
B
হংকং
C
কিরগিজস্তান
D
মঙ্গোলিয়া
মধ্য এশিয়া হলো একটি ভূগোলিক অঞ্চল, যা পাঁচটি দেশ নিয়ে গঠিত।
মধ্য এশিয়ার দেশসমূহ:
-
কাজাখস্তান
-
উজবেকিস্তান
-
তাজিকিস্তান
-
কিরগিজস্তান
-
তুর্কমেনিস্তান
অপরদিকে, হংকং, তাইওয়ান ও মঙ্গোলিয়া পশ্চিম এশিয়ার অন্তর্ভুক্ত নয়।
0
Updated: 1 month ago
মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোনটি?
Created: 1 month ago
A
আরাকান পাহাড়
B
সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
C
আসামের লুসাই পাহাড়
D
মানস সরোবর হ্রদ
বাংলাদেশের প্রধান নদীগুলোর উৎপত্তিস্থল দেশের ভূগোল এবং নদী ব্যবস্থা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
-
পদ্মা নদী: উৎপত্তিস্থল গঙ্গোত্রী হিমবাহ, হিমালয় পর্বতে গঙ্গা নদী থেকে।
-
মেঘনা নদী: উৎপত্তিস্থল আসামের লুসাই পাহাড়।
-
যমুনা নদী: উৎপত্তিস্থল মানস সরোবর হ্রদ, কৈলাশ শৃঙ্গ, যা ব্রহ্মপুত্র নদীর অংশ।
-
কর্ণফুলী নদী: উৎপত্তিস্থল মিজোরামের লুসাই পাহাড়।
-
কর্তোয়া নদী: উৎপত্তিস্থল সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল।
-
সাঙ্গু নদী: উৎপত্তিস্থল আরাকান পাহাড়, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমানায়।
-
হালদা নদী: উৎপত্তিস্থল খাগড়াছড়ির বাদানাতলী পর্বতশৃঙ্গ।
-
মহানন্দা নদী: উৎপত্তিস্থল মহালড্রীম, দার্জিলিং।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তিত হয় তাকে বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
মৌসুমি বায়ু
B
অয়ন বায়ু
C
নিয়ত বায়ু
D
স্থলবায়ু
মৌসুমি বায়ু হলো ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট আঞ্চলিক বায়ু, যা বর্ষাকালে বিশেষভাবে বাংলাদেশে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
মৌসুমি শব্দটি এসেছে আরবি ভাষার “মত্তসুম”, যার অর্থ ঋতু।
-
সূর্যের উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন অনুযায়ী শীত ও গ্রীষ্মে স্থলভাগ ও জলভাগের তাপমাত্রার তারতম্য মৌসুমি বায়ু সৃষ্টি করে।
-
মৌসুমি বায়ু প্রধানত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় লক্ষ্য করা যায়, পাশাপাশি কর্কটক্রান্তি অঞ্চলের যুক্তরাষ্ট্র, উত্তর অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকার কিছু অংশ, মধ্য এশিয়া ও উত্তর-পশ্চিম ভারতেও দেখা যায়।
-
উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল:
-
সূর্যকিরণ লম্বভাবে পড়ায় কর্কটক্রান্তিতে বায়ুর চাপ কমে এবং নিম্নচাপ কেন্দ্র সৃষ্টি হয়।
-
দক্ষিণ গোলার্ধের ক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে আগত দক্ষিণ-পূর্ব অয়ন বায়ু নিরক্ষরেখা অতিক্রম করে।
-
এ বায়ু এশিয়া মহাদেশের নিম্নচাপ কেন্দ্রের দিকে প্রবলবেগে চলে আসে এবং চীন, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, জাপান, কম্বোডিয়া, লাওস-এ বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মিয়ানমার, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়েও বৃষ্টি হয়।
-
-
শীতকালে:
-
সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থান করে এবং মকরক্রান্তিতে নিম্নচাপ কেন্দ্র সৃষ্টি হয়।
-
উত্তর গোলার্ধে স্থলভাগ শীতল হওয়ায় উচ্চচাপ বলয় সৃষ্টি হয়।
-
বায়ু উত্তর-পূর্ব দিক থেকে প্রবাহিত হয়, যাকে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু বলা হয় এবং এটি শুষ্ক থাকে।
-
মৌসুমি বায়ু যখন নিরক্ষরেখা অতিক্রম করে, ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বাম দিকে বেঁকে যায় এবং উত্তর-পশ্চিমে মৌসুমি বায়ুরূপে উত্তর অস্ট্রেলিয়ার দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago