বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ কত?
A
১৭.৪৬%
B
২০.৭১%
C
২৮.৩১%
D
৩১.২৫%
উত্তরের বিবরণ
বায়ুমণ্ডল মূলত বিভিন্ন গ্যাস এবং কণিকায় গঠিত, যার প্রতিটি উপাদানের নিজস্ব শতকরা অংশ রয়েছে।
-
নাইট্রোজেন ⇒ ৭৮.০২%
-
অক্সিজেন ⇒ ২০.৭১%
-
আর্গন ⇒ ০.৮০%
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড ⇒ ০.০৩%
-
ওজোন ⇒ ০.০০০১%
-
অন্যান্য গ্যাস ⇒ ০.০১৯৯%
-
জলীয়বাষ্প ⇒ ০.৪১%
-
ধূলিকণা ও কণিকা ⇒ ০.০১%
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 21 hours ago
স্থানীয় প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ও বিবিধ ভৌগোলিক কারণে যে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় -
Created: 20 hours ago
A
নিয়মিত বায়ুপ্রবাহ
B
স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
C
সাময়িক বায়ুপ্রবাহ
D
অনিয়মিতস্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
স্থানীয় বায়ু হলো নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ও প্রাকৃতিক কারণের কারণে সৃষ্ট আঞ্চলিক বায়ুপ্রবাহ।
-
বিভিন্ন দেশের স্থানীয় বায়ুর উদাহরণ:
-
রকি পাহাড়ের চিনুক
-
ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় মালভূমি থেকে প্রবাহিত মিস্ট্রাল
-
আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের পম্পাস অঞ্চলের উত্তর থেকে প্রবাহিত পাম্পেরু
-
আড্রিয়াটিক সাগরের পূর্ব উপকূলে বোরা
-
উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ইতালিতে সিরাক্কা
-
আরব মালভূমির সাইমুম
-
মিসরের খামসিন
-
ভারতীয় উপমহাদেশের লু
-
-
উপত্যকা বায়ু: দিনের বেলা, পর্বতের গা বেয়ে উপরের দিকে প্রবাহিত বায়ু।
-
দিনের সময় পর্বতের পাদদেশের তুলনায় উপত্যকার তলদেশ তুলনামূলকভাবে শীতল থাকে।
-
ফলে পর্বতের পাদদেশে নিম্নচাপ এবং উপত্যকার তলদেশে উচ্চচাপ সৃষ্টি হয়, যা উপত্যকা বায়ু তৈরি করে।
-
-
পার্বত্য বায়ু: রাতের বেলা, তাপ বিকিরণের ফলে পর্বতের গাত্র শীতল হয় এবং উপত্যকা উষ্ণ থাকে।
-
এ সময় ভারী ও শীতল বায়ু পর্বতের গা থেকে উপত্যকার দিকে নেমে আসে, যা পার্বত্য বায়ু নামে পরিচিত।
-
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তিত হয় তাকে বলা হয়-
Created: 20 hours ago
A
মৌসুমি বায়ু
B
অয়ন বায়ু
C
নিয়ত বায়ু
D
স্থলবায়ু
মৌসুমি বায়ু হলো ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট আঞ্চলিক বায়ু, যা বর্ষাকালে বিশেষভাবে বাংলাদেশে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
মৌসুমি শব্দটি এসেছে আরবি ভাষার “মত্তসুম”, যার অর্থ ঋতু।
-
সূর্যের উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন অনুযায়ী শীত ও গ্রীষ্মে স্থলভাগ ও জলভাগের তাপমাত্রার তারতম্য মৌসুমি বায়ু সৃষ্টি করে।
-
মৌসুমি বায়ু প্রধানত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় লক্ষ্য করা যায়, পাশাপাশি কর্কটক্রান্তি অঞ্চলের যুক্তরাষ্ট্র, উত্তর অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকার কিছু অংশ, মধ্য এশিয়া ও উত্তর-পশ্চিম ভারতেও দেখা যায়।
-
উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল:
-
সূর্যকিরণ লম্বভাবে পড়ায় কর্কটক্রান্তিতে বায়ুর চাপ কমে এবং নিম্নচাপ কেন্দ্র সৃষ্টি হয়।
-
দক্ষিণ গোলার্ধের ক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে আগত দক্ষিণ-পূর্ব অয়ন বায়ু নিরক্ষরেখা অতিক্রম করে।
-
এ বায়ু এশিয়া মহাদেশের নিম্নচাপ কেন্দ্রের দিকে প্রবলবেগে চলে আসে এবং চীন, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, জাপান, কম্বোডিয়া, লাওস-এ বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মিয়ানমার, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়েও বৃষ্টি হয়।
-
-
শীতকালে:
-
সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থান করে এবং মকরক্রান্তিতে নিম্নচাপ কেন্দ্র সৃষ্টি হয়।
-
উত্তর গোলার্ধে স্থলভাগ শীতল হওয়ায় উচ্চচাপ বলয় সৃষ্টি হয়।
-
বায়ু উত্তর-পূর্ব দিক থেকে প্রবাহিত হয়, যাকে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু বলা হয় এবং এটি শুষ্ক থাকে।
-
মৌসুমি বায়ু যখন নিরক্ষরেখা অতিক্রম করে, ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বাম দিকে বেঁকে যায় এবং উত্তর-পশ্চিমে মৌসুমি বায়ুরূপে উত্তর অস্ট্রেলিয়ার দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টিপাত ঘটায়।
-
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago
ভারতের মোট কয়টি রাজ্য বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী?
Created: 20 hours ago
A
৪টি
B
৫টি
C
৬টি
D
৭টি
উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যকে সেভেন সিস্টার্স নামে পরিচিত।
-
রাজ্যগুলো হলো: আসাম, অরুণাচল, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম এবং নাগাল্যান্ড।
-
সেভেন সিস্টার্সের মধ্যে বাংলাদেশের সীমান্ত সংলগ্ন নয়: মণিপুর, নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচল।
-
ভারতের মোট ৫টি রাজ্য বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী, যা হলো: আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম, মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 20 hours ago