H+ সংকেত দ্বারা কোন কণিকা বুঝায়?
A
নিউট্রন
B
ইলেকট্রন
C
পজিট্রন
D
প্রোটন
উত্তরের বিবরণ
পরমাণুর মৌলিক কণিকাসমূহ হলো সেই সূক্ষ্ম কণিকা যেগুলো পরমাণু গঠনে অংশ নেয়। এগুলোর মধ্যে প্রধান তিনটি হলো ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন।
প্রোটন (Proton):
-
প্রোটন হলো সমস্ত মৌলের পরমাণুর একটি সাধারণ মূল কণিকা।
-
এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রে অবস্থান করে।
-
হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করলে যে ধনাত্মক বিদ্যুৎবাহী কণা পাওয়া যায়, তাকে প্রোটন বলা হয়।
-
প্রোটনের সংকেত হলো H⁺ বা P।
-
প্রোটনের ভর প্রায় হাইড্রোজেন পরমাণুর ভরের সমান।
-
প্রোটনের প্রকৃত ভর হলো 1.67 × 10⁻²⁴ g এবং আধান 1.60 × 10⁻¹⁹ C।
-
প্রোটনের আপেক্ষিক ভর ১ একক এবং আপেক্ষিক আধান +1।
0
Updated: 1 month ago
পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা কোনটি?
Created: 1 month ago
A
নিউট্রন
B
প্রোটন
C
ইলেকট্রন
D
পজিট্রন
মৌলিক কণিকা (Fundamental Particles):
-
পরমাণু গঠনের জন্য যে সূক্ষ্ম কণিকা থাকে, সেগুলোকে মৌলিক কণিকা বলা হয়।
-
পরমাণুর মধ্যে প্রধান তিনটি মৌলিক কণিকা: ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন।
-
পরমাণুর কেন্দ্রে নিউক্লিয়াস থাকে, যেখানে প্রোটন ও নিউট্রন অবস্থান করে।
ইলেকট্রন (Electron):
-
পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা।
-
সকল মৌলের পরমাণুর সাধারণ উপাদান।
-
ভর অত্যন্ত সামান্য; একটি ইলেকট্রন হাইড্রোজেন পরমাণুর তুলনায় 1840 গুণ হালকা।
-
ইলেকট্রন ঋণাত্মক তড়িৎধর্মী কণা, সংকেত e⁻।
-
আসল ভর ও প্রকৃত আধান: 9.11×10⁻²⁸ g ও -1.60 ×10⁻¹⁹ C।
-
আপেক্ষিক আধান: -1।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি অস্থায়ী মূল কণিকা?
Created: 1 month ago
A
প্রোটন
B
নিউট্রন
C
ডিউটেরন
D
মেসন
মৌলিক পদার্থ ক্ষুদ্রতম একক দ্বারা গঠিত হয়, যাকে পরমাণু বলা হয়। এটি সাধারণত স্বাধীনভাবে থাকতে পারে না, তবে সরাসরি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নিতে সক্ষম। প্রতিটি মৌলের প্রতীক দ্বারা সেই মৌলের পরমাণুকে বোঝানো হয়। যেমন: H দ্বারা হাইড্রোজেনের পরমাণু নির্দেশ করে। একটি পরমাণু বিভিন্ন সূক্ষ্ম কণিকা দিয়ে গঠিত, যাদেরকে বলা হয় পরমাণুর মূল কণিকা। এ কণিকা তিন প্রকার।
-
স্থায়ী মূল কণিকা: এ ধরনের কণিকা সব মৌলের পরমাণুতে বিদ্যমান থাকে। স্থায়ী মূল কণিকা তিনটি— ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন।
-
অস্থায়ী মূল কণিকা: এগুলো কিছু মৌলের পরমাণুতে খুব অল্প সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে অবস্থান করে। যেমন: পাইওন, মিউওন, নিউট্রিনো, মেসন ইত্যাদি। এসব কণিকা সৃষ্টি হওয়ার পরপরই অন্য কণিকায় রূপান্তরিত হয়।
-
কম্পোজিট কণিকা: স্থায়ী ও অস্থায়ী মূল কণিকা ছাড়াও বিভিন্ন পরমাণু থেকে আরেক শ্রেণীর ভারী কণিকা পাওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় যৌগিক কণা বা কম্পোজিট কণিকা। উদাহরণ: আলফা কণিকা, ডিউটেরন কণা।
0
Updated: 1 month ago