টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
A
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হয়
B
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়
C
ব্যাংকিং ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখে
D
উপরের সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হলো একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে ব্যবহারকারীকে সনাক্ত করার জন্য দুই ধরনের ভিন্ন ভেরিফিকেশন ফ্যাক্টর ব্যবহার করা হয়। এটি শুধুমাত্র পাসওয়ার্ডের ওপর নির্ভর না করে অ্যাকাউন্টে বাড়তি সুরক্ষা প্রদান করে।
-
যদি পাসওয়ার্ড চুরি হয়, তবুও OTP, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা সিকিউরিটি কী ছাড়া লগইন সম্ভব নয়।
-
এটি ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট সুরক্ষায় বিশেষভাবে সহায়ক।
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সাধারণত দুটি ধাপে কাজ করে:
-
প্রথম স্তর: পাসওয়ার্ড বা পিন ইনপুট করা।
-
দ্বিতীয় স্তর: OTP মোবাইলে পাওয়া, Authenticator অ্যাপ থেকে কোড জেনারেট করা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেস আইডি ব্যবহার করা, অথবা USB Security Key প্রয়োগ করা।
-
-
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের গুরুত্ব:
-
পাসওয়ার্ড চুরি হলেও অতিরিক্ত ভেরিফিকেশনের কারণে অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকে।
-
ফিশিং ও হ্যাকিং আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
-
ব্যাংকিং, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখে।
-
অননুমোদিত প্রবেশ (Unauthorized Access) প্রতিরোধ করে।
-

0
Updated: 22 hours ago
যে ইলেক্ট্রনিক লজিক গেইটের আউটপুট লজিক 0 শুধুমাত্র যখন সকল ইনপুট লজিক 1 তার নাম-
Created: 1 week ago
A
AND গেইট
B
OR গেইট
C
NAND গেইট
D
উপরের কোনটিই নয়
যে ইলেক্ট্রনিক লজিক গেইটের আউটপুট লজিক 0 শুধুমাত্র যখন সকল ইনপুট লজিক 1 তার নাম - NAND গেইট।
NAND গেইট
- AND গেইট + NOT গেইট = NAND গেইট।
- NAND গেইট AND গেইটের বিপরীত।
- NAND গেইটে সবগুলো ইনপুট 1 হলে আউটপুট 0 হয়। অন্যথায় আউটপুট 1 হয়।
- অর্থাৎ, NAND গেইটে দুটি ইনপুট 0 হলে আউটপুট 1 হবে।
- NAND ও NOR গেইটকে সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
- কারণ, শুধুমাত্র NAND গেইট বা NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইটসহ যেকোনো লজিক গেইট বা সার্কিট বাস্তবায়ন করা যায়।
- একটি লজিক গেট-এর আউটপুট 1 হয় যখন এর সব ইনপুট 0 থাকে। এই গেটটি - NAND গেইট।

উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি সঠিক নয়?
Created: 1 week ago
A
B
C
D
• ডি মরগ্যানের উপপাদ্য:
- দুই চলকের জন্য:

- তিন চলকের জন্য:

- অর্থাৎ, অপশন খ এর উপপাদ্যটি সঠিক নয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে Primary Key-এর সঠিক বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 22 hours ago
A
Primary Key-তে একাধিক রেকর্ডের একই মান থাকতে পারে
B
Primary Key ডাটাবেজের প্রতিটি টেবিলে একই হতে হবে
C
Primary Key প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে শনাক্ত করে
D
Primary Key-তে NULL ভ্যালু সংরক্ষণ করা যায়
প্রাইমারি কী হলো একটি টেবিলের এমন ফিল্ড বা অ্যাট্রিবিউট যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে সনাক্ত করে। এটি রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (RDBMS) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS): রিলেশন করা ডাটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত ডাটাবেজকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়। আধুনিক ডাটাবেজ সফটওয়্যার সাধারণত রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকেই বোঝায়।
-
কী (Key): কোন একটি ফিল্ডের ওপর ভিত্তি করে রেকর্ড সনাক্তকরণ, অনুসন্ধান ও সম্পর্ক স্থাপন করা যায়। এই ফিল্ডকে কী ফিল্ড বলা হয়।
-
কী-এর ধরন:
১. প্রাইমারি কী (Primary Key)
২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
৩. ফরেন কী (Foreign Key) -
প্রাইমারি কী:
-
যে ফিল্ড একটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করে।
-
প্রতিটি টেবিলে অন্তত একটি ফিল্ড থাকে যেখানে ডাটাগুলো অনন্য হয়।
-
উদাহরণ: একটি শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর, যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য ভিন্ন।
-
-
প্রাইমারি কী-এর বৈশিষ্ট্য:
-
ডুপ্লিকেট মান থাকতে পারে না, প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে সনাক্ত করতে এটি অবশ্যই Unique হতে হবে।
-
প্রতিটি টেবিলে আলাদা প্রাইমারি কী থাকতে পারে এবং সেগুলো ভিন্ন হতে পারে।
-
কখনো NULL হতে পারে না, কারণ এটি প্রতিটি রেকর্ডকে সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
-
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী:
-
যখন একটি টেবিলে নির্দিষ্ট কোনো প্রাইমারি কী থাকে না, তখন একাধিক ফিল্ড একত্রে প্রাইমারি কী হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
-
এ ধরনের কীকে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলা হয়।
-
-
ফরেন কী:
-
দুই বা ততোধিক টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
-
কোন একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তবে সেটিকে ফরেন কী বলা হয়।
-

0
Updated: 22 hours ago