হার্ড ডিস্ক কোন ধরনের মেমোরি?
A
Primary Memory
B
Secondary Memory
C
Cache Memory
D
Virtual Memory
উত্তরের বিবরণ
হার্ড ডিস্ক হলো একটি সেকেন্ডারি মেমোরি যেখানে ডাটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত থাকে এবং বিদ্যুৎ বন্ধ হলেও তথ্য নষ্ট হয় না। এ কারণে এটি কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টোরেজ ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সহায়ক মেমরি (Secondary Memory): কম্পিউটারের এমন মেমরি যেখানে বিভিন্ন তথ্য, নির্দেশনা, অডিও, ভিডিও ও ছবি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা যায়।
-
এই মেমরি CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত নয়, তাই এটি তুলনামূলক ধীরগতি সম্পন্ন।
-
বিদ্যুৎ চলে গেলেও বা কম্পিউটার বন্ধ হলেও এখানে সংরক্ষিত ডাটা হারায় না।
-
সহায়ক মেমরির উদাহরণ: হার্ড ডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, পেনড্রাইভ, জিপ ড্রাইভ, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি।
-
প্রাইমারি মেমরি (RAM, ROM): কম্পিউটারের সরাসরি ব্যবহারযোগ্য মেমরি যেখানে ডাটা সাময়িকভাবে থাকে।
-
ক্যাশ মেমরি: এটি দ্রুতগতির একটি ছোট মেমরি যা CPU ও RAM-এর মাঝে সংযোগ স্থাপন করে এবং প্রসেসিং গতিকে বাড়ায়।
-
ভার্চুয়াল মেমরি: যখন RAM-এর ঘাটতি দেখা দেয় তখন হার্ড ডিস্কের একটি অংশকে সাময়িকভাবে RAM-এর মতো ব্যবহার করা হয়।

0
Updated: 22 hours ago
কম্পিউটার সিস্টেমে ক্যাশ মেমোরি হিসেবে সাধারণত কোন ধরনের মেমোরি ব্যবহার করা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
Synchronous DRAM
B
Static RAM
C
Programmable ROM
D
Dynamic RAM
ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory):
-
ক্যাশ মেমোরি সাধারণত SRAM (Static RAM) দিয়ে তৈরি হয়।
-
এটি উচ্চগতির মেমোরি এবং কম ধারণক্ষমতাসম্পন্ন, তাই ব্যয়বহুল।
-
মাইক্রোপ্রসেসর ও প্রধান মেমোরির মধ্যে ডেটা স্থানান্তরের গতি বৃদ্ধি এবং প্রসেসরের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
ক্যাশ মেমোরি RAM-এর চেয়ে ছোট।
-
SRAM-এ সংরক্ষিত তথ্য রিফ্রেশ ছাড়াই বিদ্যুৎ থাকার সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।
-
প্রসেসরের L1, L2, L3 ক্যাশে SRAM ব্যবহৃত হয়।
-
এটি সাধারণত EPROM-এ থাকে।
স্ট্যাটিক র্যাম (SRAM - Static Random Access Memory):
-
SRAM ফ্লিপ-ফ্লপ সার্কিট দ্বারা গঠিত।
-
এটি প্রতিটি বিটে 0 বা 1 ধারণ করে এবং তথ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকলে পর্যন্ত ধরে রাখে।
-
SRAM অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন, তাই ভিডিও RAM, ক্যাশ মেমোরি ইত্যাদিতে ব্যবহার হয়।
উৎস:
-
মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
-
ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
IP Address এ কয়টি অংশ থাকে?
Created: 22 hours ago
A
২টি
B
৩টি
C
৫টি
D
৪টি
আইপি অ্যাড্রেস হলো ইন্টারনেটে সংযুক্ত প্রতিটি ডিভাইসের একটি স্বতন্ত্র পরিচয়। এটি মূলত নেটওয়ার্কে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং প্রতিটি কম্পিউটার, সার্ভার বা ডিজিটাল ডিভাইসের জন্য অপরিহার্য।
-
IP এর পূর্ণরূপ: Internet Protocol
-
ইন্টারনেটে যুক্ত প্রতিটি ডিভাইসের একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা থাকে, যাকে IP Address বলা হয়।
-
তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়ায় IP Address ব্যবহার করা হয়। ব্যবহারকারীরা IP Address এর মাধ্যমে তথ্য গ্রহণ ও প্রেরণ করে থাকেন।
-
সমগ্র বিশ্বের আইপি অ্যাড্রেস ও ডোমেইন নেমের নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা করে ICANN (Internet Corporation for Assigned Names and Numbers)।
-
আইপি অ্যাড্রেসের লজিক্যাল অংশ: Network ID এবং Host ID
-
IPv4 ঠিকানা: মোট ৩২-বিট দৈর্ঘ্যের, যা ৪টি Octet-এ বিভক্ত থাকে (প্রতিটি Octet = ৮-বিট)। প্রতিটি অংশের মান ০ থেকে ২৫৫ পর্যন্ত হতে পারে।
-
উদাহরণ: 192.168.0.1 → এখানে ৪টি অংশ রয়েছে।
-
আইপি অ্যাড্রেসের ধরন:
১. IPv4 (Internet Protocol Version 4)-
চারটি অংশ নিয়ে গঠিত।
-
কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে।
-
IPv4 হলো ৩২-বিট অ্যাড্রেস, যার মাধ্যমে মোট 2³² = ৪,২৯৪,৯৬৭,২৯৬ ডিভাইসকে সনাক্ত করা যায়।
-
সাধারণত ডটেড ডেসিমাল নোটেশন এ লেখা হয় (যেমন 192.168.1.1)।
২. IPv6 (Internet Protocol Version 6)
-
IPv4-এর পরবর্তী প্রজন্ম, তৈরি করা হয় ১৯৯৬ সালে।
-
দৈর্ঘ্য ১২৮-বিট, যা 2¹²⁸ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করতে সক্ষম।
-
হেক্সাডেসিমাল ফরম্যাটে লেখা হয় (যেমন 2001:0db8:85a3::8a2e:0370:7334)।
-
বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহারকারী ও ডিভাইসের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় IPv6 এর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
-

0
Updated: 22 hours ago