অলফ্যাক্টরি স্নায়ু কোন ধরনের স্নায়ু?
A
মিশ্র
B
সংবেদী
C
অসংবেদী
D
আজ্ঞাবাহী
উত্তরের বিবরণ
করোটিক স্নায়ু হলো সেই সব স্নায়ু যা মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ থেকে উৎপন্ন হয়ে করোটিকার ছিদ্রপথের মাধ্যমে বের হয়ে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে বিস্তৃত হয়।
-
মানুষের করোটিক স্নায়ু ১২ জোড়া।
-
করোটিক স্নায়ু তিন প্রকারের হতে পারে: সংবেদী (Sensory), আজ্ঞাবাহী বা মোটর (Motor), এবং মিশ্র (Mixed)।
-
সংবেদী স্নায়ু: কোন সংবেদী অঙ্গ থেকে উদ্দীপনা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে বা মস্তিষ্কে পৌঁছে দেয়।
-
উদাহরণ: অলফ্যাক্টরি স্নায়ু, অপটিক স্নায়ু।
-
-
মোটর বা আজ্ঞাবাহী স্নায়ু: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের নির্দেশ নির্দিষ্ট অঙ্গে পৌঁছে দেয়।
-
উদাহরণ: অকুলোমোটর স্নায়ু, ট্রকলিয়ার স্নায়ু।
-
-
মিশ্র স্নায়ু: সংবেদী ও আজ্ঞাবাহী উভয় ধরনের কাজ করে।
-
উদাহরণ: ফ্যাসিয়াল স্নায়ু, ট্রাইজেমিনাল স্নায়ু।
-

0
Updated: 6 hours ago
নিচের কোন গ্যাসটি বায়ুমণ্ডলে সবচেয়ে কম পরিমাণে থাকে?
Created: 7 hours ago
A
ওজোন
B
আর্গন
C
অক্সিজেন
D
নাইট্রোজেন
বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর চারপাশে বিস্তৃত একটি অদৃশ্য গ্যাসীয় স্তর, যা জীবনের জন্য অপরিহার্য। এতে বিভিন্ন গ্যাস ভিন্ন ভিন্ন অনুপাতে বিদ্যমান, তবে সব গ্যাসের মধ্যে সবচেয়ে কম পরিমাণে থাকে ওজোন।
বায়ুমণ্ডল:
-
পৃথিবী পৃষ্ঠকে ঘিরে থাকা অদৃশ্য বায়বীয় আবরণই বায়ুমণ্ডল।
-
এর ইংরেজি প্রতিশব্দ Atmosphere।
-
এটি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের ফলে গায়ের সাথে লেগে থেকে পৃথিবীর সাথে আবর্তন করে। তবে কঠিন ভূমির মতো সমানভাবে চলতে না পারায় সামান্য পিছিয়ে থাকে।
-
বিজ্ঞানীদের মতে, বায়ুমণ্ডলের বয়স প্রায় ৩৫০ কোটি বছর।
-
এর উৎপত্তি হয়েছে মূলত ভূ-অভ্যন্তর থেকে নির্গত গ্যাস দ্বারা।
-
ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে মাত্র ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে বায়ুমণ্ডলের ৯০% গ্যাস অবস্থান করে।
-
বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
বায়ুমণ্ডলের উপাদান ও শতকরা অংশ:
-
নাইট্রোজেন ⇒ ৭৮.০২%
-
অক্সিজেন ⇒ ২০.৭১%
-
আর্গন ⇒ ০.৮০%
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড ⇒ ০.০৩%
-
ওজোন ⇒ ০.০০০১%
-
অন্যান্য গ্যাস ⇒ ০.০১৯৯%
-
জলীয়বাষ্প ⇒ ০.৪১%
-
ধূলিকণা ও কনিক্স ⇒ ০.০১%

0
Updated: 7 hours ago
জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস কোনটি?
Created: 6 hours ago
A
অ্যাডিনো ভাইরাস
B
ভেরিওলা ভাইরাস
C
র্যাবিস ভাইরাস
D
ফ্ল্যাভি ভাইরাস
জলাতঙ্ক রোগের কারণ হলো র্যাবিস ভাইরাস।
ভাইরাস হলো এমন একটি অতি ক্ষুদ্র জীবাণু যা প্রাণী ও উদ্ভিদদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস আক্রমণের ফলে মানুষের মধ্যে অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব এবং অকাল মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। যদিও স্বল্প পরিসরে কিছু ভাইরাস মানুষের জন্য উপকারও করে, তবুও সাধারণভাবে ভাইরাস মানুষের জন্য অপকারিতাই বেশি করে।
ভাইরাসের অপকারিতা:
-
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে নানা রোগ সৃষ্টি করে।
-
এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগের নাম, পোষক এবং ভাইরাসের নাম হলো-
(যদি তুমি চাইলে আমি এই রোগসমূহের তালিকাও সাজিয়ে দিতে পারি)।
উৎস : উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 hours ago
মৃৎক্ষার ধাতু পর্যায় সারণির কোন গ্রুপে অবস্থিত?
Created: 7 hours ago
A
গ্রুপ-1
B
গ্রুপ-2
C
গ্রুপ-11
D
গ্রুপ-18
পর্যায় সারণিতে বিভিন্ন গ্রুপভুক্ত ধাতুগুলো তাদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে ক্ষার ধাতু, মৃৎক্ষার ধাতু ও মুদ্রা ধাতু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
ক্ষার ধাতু (Alkali Metal):
-
পর্যায় সারণির গ্রুপ-1 এ অবস্থিত মৌলগুলো (হাইড্রোজেন ব্যতীত) ক্ষার ধাতু।
-
উদাহরণ: Li, Na, K, Rb।
-
এরা পানির সাথে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন গ্যাস ও ক্ষার উৎপন্ন করে।
-
প্রতিটি মৌল একটি ইলেকট্রন দান করে ধনাত্মক একযোজী আয়ন গঠন করে।
-
প্রধানত আয়নিক বন্ধনের মাধ্যমে যৌগ তৈরি করে।
মৃৎক্ষার ধাতু (Alkaline Earth Metal):
-
পর্যায় সারণির গ্রুপ-2 এর মৌলগুলো মৃৎক্ষার ধাতু।
-
উদাহরণ: Be, Mg, Ca, Sr।
-
এরা ক্ষার ধাতুর মতোই তড়িৎ ধনাত্মক, তবে দুটি ইলেকট্রন দান করে দ্বিধনাত্মক আয়ন গঠন করে।
-
অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সাইড যৌগ তৈরি করে, যা পানিতে দ্রবীভূত হয়ে ক্ষারীয় দ্রবণ উৎপন্ন করে।
-
এদের অধিকাংশ যৌগ মাটিতে বিদ্যমান, তাই নামকরণ হয়েছে মৃৎক্ষার ধাতু।
মুদ্রা ধাতু (Coinage Metal):
-
পর্যায় সারণির গ্রুপ-11 এর তিনটি মৌলকে মুদ্রা ধাতু বলা হয়।
-
উদাহরণ: কপার (Cu), রূপা (Ag), সোনা (Au)।
-
এদের ধাতব উজ্জ্বলতা অত্যন্ত চমৎকার।
-
ইতিহাসে যেমন, আজও বাজারে মুদ্রা প্রচলিত আছে, তবে সেগুলো প্রায়ই সংকর ধাতু দ্বারা তৈরি হয়।

0
Updated: 7 hours ago