নিচের কোন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি?
A
বায়ু
B
পানি
C
লোহা
D
ভ্যাকুয়াম
উত্তরের বিবরণ
শব্দের বেগের পরিবর্তন:
পরীক্ষা থেকে জানা গেছে, আলোর দ্রুতি শূন্যস্থানে সবসময় 3×10⁸ m/s। অন্যদিকে, 0°C বা 273 K তাপমাত্রা এবং প্রমাণ বায়ুচাপে, শুষ্ক বাতাসে শব্দের দ্রুতি 332 m/s।
-
তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে শব্দের দ্রুতি বেড়ে যায়।
-
বাতাসের আর্দ্রতা বৃদ্ধি করলেও শব্দের দ্রুতি বেড়ে যায়।
-
হিসাব অনুযায়ী, প্রতি 1°C বা 1 K তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে শব্দের দ্রুতি প্রায় 0.6 m/s বৃদ্ধি পায়।
-
মাধ্যম ভেদে শব্দের দ্রুতি পরিবর্তিত হয়। মাধ্যম যত ঘন ও স্থিতিস্থাপক, শব্দের দ্রুতি তত বেশি।
-
উদাহরণ:
-
বায়ুতে: 332 m/s
-
পানিতে: 1450 m/s
-
লোহায়: 5220 m/s
-
-
-
বায়বীয় পদার্থে শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে কম, তরল পদার্থে বেশি এবং কঠিন পদার্থে সবচেয়ে বেশি।
-
বায়ু চাপের পরিবর্তন শব্দের বেগে প্রভাব ফেলে না।

0
Updated: 6 hours ago
অলফ্যাক্টরি স্নায়ু কোন ধরনের স্নায়ু?
Created: 6 hours ago
A
মিশ্র
B
সংবেদী
C
অসংবেদী
D
আজ্ঞাবাহী
করোটিক স্নায়ু হলো সেই সব স্নায়ু যা মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ থেকে উৎপন্ন হয়ে করোটিকার ছিদ্রপথের মাধ্যমে বের হয়ে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে বিস্তৃত হয়।
-
মানুষের করোটিক স্নায়ু ১২ জোড়া।
-
করোটিক স্নায়ু তিন প্রকারের হতে পারে: সংবেদী (Sensory), আজ্ঞাবাহী বা মোটর (Motor), এবং মিশ্র (Mixed)।
-
সংবেদী স্নায়ু: কোন সংবেদী অঙ্গ থেকে উদ্দীপনা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে বা মস্তিষ্কে পৌঁছে দেয়।
-
উদাহরণ: অলফ্যাক্টরি স্নায়ু, অপটিক স্নায়ু।
-
-
মোটর বা আজ্ঞাবাহী স্নায়ু: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের নির্দেশ নির্দিষ্ট অঙ্গে পৌঁছে দেয়।
-
উদাহরণ: অকুলোমোটর স্নায়ু, ট্রকলিয়ার স্নায়ু।
-
-
মিশ্র স্নায়ু: সংবেদী ও আজ্ঞাবাহী উভয় ধরনের কাজ করে।
-
উদাহরণ: ফ্যাসিয়াল স্নায়ু, ট্রাইজেমিনাল স্নায়ু।
-

0
Updated: 6 hours ago
নিচের কোনটি অজৈব যৌগ নয়?
Created: 6 hours ago
A
পানি
B
খাবার সোডা
C
কস্টিক সোডা
D
পেন্টাইন
জৈব যৌগ হলো সেই যৌগসমূহ যা প্রধানত কার্বন ও হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত। এই হাইড্রোকার্বন এবং এদের বিভিন্ন রূপই জৈব যৌগ হিসেবে পরিচিত।
-
উদাহরণ: মিথেন, ইথেন, বেনজিন, ইউরিয়া, প্রোপিন, পেন্টাইন ইত্যাদি।
-
জৈব যৌগের বিক্রিয়া সাধারণত অনেক সময় নেয়।
-
এগুলো সাধারণত সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত হয়।
-
জৈব রসায়নের জনক: ফ্রেডরিখ ভোলার।
অজৈব যৌগ হলো সেই যৌগ যা দুই বা ততোধিক মৌলের সমন্বয়ে গঠিত এবং সাধারণত কার্বন ধারণ করে না।
-
উদাহরণ: পানি, খাবার লবণ, খাবার সোডা, কাপড় কাচার সোডা, কস্টিক সোডা, চুন, মরিচা ইত্যাদি।

0
Updated: 6 hours ago
জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস কোনটি?
Created: 6 hours ago
A
অ্যাডিনো ভাইরাস
B
ভেরিওলা ভাইরাস
C
র্যাবিস ভাইরাস
D
ফ্ল্যাভি ভাইরাস
জলাতঙ্ক রোগের কারণ হলো র্যাবিস ভাইরাস।
ভাইরাস হলো এমন একটি অতি ক্ষুদ্র জীবাণু যা প্রাণী ও উদ্ভিদদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস আক্রমণের ফলে মানুষের মধ্যে অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব এবং অকাল মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। যদিও স্বল্প পরিসরে কিছু ভাইরাস মানুষের জন্য উপকারও করে, তবুও সাধারণভাবে ভাইরাস মানুষের জন্য অপকারিতাই বেশি করে।
ভাইরাসের অপকারিতা:
-
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে নানা রোগ সৃষ্টি করে।
-
এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগের নাম, পোষক এবং ভাইরাসের নাম হলো-
(যদি তুমি চাইলে আমি এই রোগসমূহের তালিকাও সাজিয়ে দিতে পারি)।
উৎস : উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 hours ago