নিচের কোনটি সবচেয়ে ছোট মান নির্দেশ করে?
A
পিকো
B
ফেমটো
C
ন্যানো
D
মাইক্রো
উত্তরের বিবরণ
- ফেমটো = 10−15 যা সবচেয়ে ছোট মান নির্দেশ করে, কারণ এর সূচক সবচেয়ে বড় ঋণাত্মক (−15)।
উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix):
- বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চা করার জন্য নানা কিছু পরিমাপ করতে হয়।
- কখনো হয়তো গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য মাপতে হয় (6 × 1024 m), আবার কখনো একটা নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ মাপতে হয় (1 × 10-15 m); দূরত্বের মাঝে এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য সব সময়েই একই ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, তাই আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix) তৈরি করে নেওয়া হয়েছে।
- এই গুণিতক থাকার কারণে একটা ছোট উপসর্গ লিখে অনেক বড় কিংবা অনেক ছোট সংখ্যা বোঝাতে পারা যায়।
- কিছু উপসর্গ নিচের টেবিলে দেখানো হয়েছে-


0
Updated: 6 hours ago
n-p-n ট্রানজিস্টরে মাঝখানে কোন ধরনের অপদ্রব্য দিয়ে ডোপিং করা হয়?
Created: 7 hours ago
A
ধাতব
B
পাঁচযোজী
C
তিনযোজী
D
নিরোধক
ট্রানজিস্টর (Transistor) হলো এক বিশেষ ধরনের অর্ধপরিবাহী যন্ত্র, যা সংকেত পরিবর্ধন, সুইচিং এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত তিন স্তরের অর্ধপরিবাহী পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত।
ট্রানজিস্টরের গঠন:
-
ট্রানজিস্টরে দুটি চওড়া স্তরের মধ্যে একটি সরু স্তর যুক্ত থাকে।
-
এর গঠন হতে পারে:
-
p-n-p ট্রানজিস্টর:
-
একটি অর্ধপরিবাহী খণ্ডের দুই প্রান্তে চওড়া করে p-টাইপ স্তর তৈরি করা হয়।
-
মাঝখানে সরু করে n-টাইপ স্তর গঠিত হয়।
-
এটি গঠিত হয় তিনযোজী অপদ্রব্য (p-টাইপ) এবং পাঁচযোজী অপদ্রব্য (n-টাইপ) ডোপিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
-
-
n-p-n ট্রানজিস্টর:
-
একটি অর্ধপরিবাহী খণ্ডের দুই প্রান্তে চওড়া করে n-টাইপ স্তর তৈরি করা হয়।
-
মাঝখানে সরু করে p-টাইপ স্তর তৈরি করা হয়।
-
এটি গঠিত হয় পাঁচযোজী অপদ্রব্য (n-টাইপ) এবং তিনযোজী অপদ্রব্য (p-টাইপ) ডোপিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
-
-
বিশেষ দিক:
-
একটি ট্রানজিস্টরকে অনেক সময় দুটি ডায়োডকে পিঠাপিঠি (Back to back) যুক্ত বলে ধরা হয়।
-
ট্রানজিস্টরের মাঝের সরু অংশকে বলে বেস (Base) বা ভূমি।
-
প্রান্তের যে অংশ তুলনামূলকভাবে সরু ও বেশি অপদ্রব্যযুক্ত, তাকে বলে এমিটার (Emitter) বা নিঃসারক।
-
অপর প্রান্তের স্তর তুলনামূলক চওড়া এবং বেসের সমান অপদ্রব্যযুক্ত, তাকে বলে কালেক্টর (Collector) বা সংগ্রাহক।

0
Updated: 7 hours ago
তাড়িতচৌম্বক বলের বাহক কণা কোনটি?
Created: 6 hours ago
A
গ্রাভিটন
B
ফোটন
C
গ্লুঅন
D
Z বোসন
মৌলিক বল হলো সেই সব বল যা অন্য কোনো বল থেকে উৎপন্ন হয় না এবং নিজেই স্বাধীন। অর্থাৎ, অন্যান্য বলগুলো এই মৌলিক বলগুলোর কোনো না কোনো রূপের প্রকাশ।
-
প্রধান মৌলিক বলগুলো হলো:
১. মহাকর্ষ বল
২. তাড়িতচৌম্বক বল (বিদ্যুৎ-চৌম্বকীয় বল)
৩. সবল নিউক্লিয় বল
৪. দুর্বল নিউক্লিয় বল
তাড়িতচৌম্বক বল: দুটি আহিত কণা তাদের আধানের কারণে একে অপরের ওপর যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ প্রয়োগ করে, সেটিই তাড়িতচৌম্বক বল। এই বলের বাহক কণা হলো ফোটন।
অন্য মৌলিক বলের বাহক কণাগুলো হলো:
-
মহাকর্ষ বল – বাহক কণা: গ্রাভিটন
-
দুর্বল নিউক্লিয় বল – বাহক কণা: W ও Z বোসন
-
সবল নিউক্লিয় বল – বাহক কণা: গ্লুঅন

0
Updated: 6 hours ago
কোন শাখায় কোষের গঠন ও কার্যাবলি নিয়ে আলোচনা করা হয়?
Created: 6 hours ago
A
Entomology
B
Cytology
C
Histology
D
Embryology
জীববিজ্ঞান বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত, যেখানে প্রতিটি শাখা জীবের বিশেষ কোনো দিক বা কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে। এই শাখাগুলো জীবদেহ, জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ এবং জেনেটিক্স সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে।
-
অঙ্গসংস্থান (Morphology): জীবের সার্বিক অঙ্গসংস্থান বা দৈহিক গঠন বর্ণনা করে। দেহের বাহ্যিক গঠনকে বহিঃ অঙ্গসংস্থান (External Morphology) এবং অভ্যন্তরীণ গঠনকে অন্তঃ অঙ্গসংস্থান (Internal Morphology) বলা হয়।
-
শ্রেণিবিন্যাসবিদ্যা (Taxonomy): জীবের শ্রেণিবিন্যাস এবং শ্রেণিবিন্যাস সংক্রান্ত নিয়মাবলি নিয়ে আলোচনা করে।
-
শারীরবিদ্যা (Physiology): জীবদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জৈবরাসায়নিক কার্যাদি যেমন শ্বসন, রেচন, সালোকসংশ্লেষণ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে।
-
হিস্টোলজি (Histology): জীবদেহের টিস্যুসমূহের গঠন, বিন্যাস ও কার্যাবলি অধ্যয়ন করে।
-
ভূণবিদ্যা (Embryology): জনন কোষের উৎপত্তি, নিষিক্ত জাইগোট থেকে ভ্রূণের সৃষ্টি, গঠন ও বিকাশ প্রক্রিয়া আলোচনা করে।
-
কোষবিদ্যা (Cytology): জীবদেহের কোষের গঠন, কার্যাবলি ও বিভাজন সম্পর্কিত বিষয় অধ্যয়ন করে।
-
বংশগতিবিদ্যা (Genetics): জিন ও জীবের বংশগতিধারা নিয়ে আলোচনা করে।
-
বিবর্তনবিদ্যা (Evolution): পৃথিবীতে প্রাণের বিকাশ, জীবের বিবর্তন এবং ক্রমবিকাশের তথ্যসমূহ অধ্যয়ন করে।
-
বাস্তুবিদ্যা (Ecology): প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে জীবের আন্তঃসম্পর্ক এবং পরিবেশগত প্রভাব অধ্যয়ন করে।
-
এন্ডোক্রাইনোলজি (Endocrinology): জীবদেহে হরমোনের কার্যকারিতা এবং হরমোনের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে।
-
কীটতত্ত্ব (Entomology): কীটপতঙ্গের জীবনচক্র, উপকারিতা, অপকারিতা, ক্ষয়ক্ষতি ও নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
-
অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology): ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, আণুবীক্ষণিক ছত্রাক এবং অন্যান্য অণুজীব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।
-
জিনপ্রযুক্তি (Genetic Engineering): জিনপ্রযুক্তি এবং এর ব্যবহার সম্পর্কিত বিষয় অধ্যয়ন করে।

0
Updated: 6 hours ago