জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস কোনটি?
A
অ্যাডিনো ভাইরাস
B
ভেরিওলা ভাইরাস
C
র্যাবিস ভাইরাস
D
ফ্ল্যাভি ভাইরাস
উত্তরের বিবরণ
জলাতঙ্ক রোগের কারণ হলো র্যাবিস ভাইরাস।
ভাইরাস হলো এমন একটি অতি ক্ষুদ্র জীবাণু যা প্রাণী ও উদ্ভিদদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস আক্রমণের ফলে মানুষের মধ্যে অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব এবং অকাল মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। যদিও স্বল্প পরিসরে কিছু ভাইরাস মানুষের জন্য উপকারও করে, তবুও সাধারণভাবে ভাইরাস মানুষের জন্য অপকারিতাই বেশি করে।
ভাইরাসের অপকারিতা:
-
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে নানা রোগ সৃষ্টি করে।
-
এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগের নাম, পোষক এবং ভাইরাসের নাম হলো-
(যদি তুমি চাইলে আমি এই রোগসমূহের তালিকাও সাজিয়ে দিতে পারি)।
উৎস : উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 hours ago
নিচের কোনটি সবচেয়ে ছোট মান নির্দেশ করে?
Created: 6 hours ago
A
পিকো
B
ফেমটো
C
ন্যানো
D
মাইক্রো
- ফেমটো = 10−15 যা সবচেয়ে ছোট মান নির্দেশ করে, কারণ এর সূচক সবচেয়ে বড় ঋণাত্মক (−15)।
উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix):
- বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চা করার জন্য নানা কিছু পরিমাপ করতে হয়।
- কখনো হয়তো গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য মাপতে হয় (6 × 1024 m), আবার কখনো একটা নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ মাপতে হয় (1 × 10-15 m); দূরত্বের মাঝে এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য সব সময়েই একই ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, তাই আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক (Prefix) তৈরি করে নেওয়া হয়েছে।
- এই গুণিতক থাকার কারণে একটা ছোট উপসর্গ লিখে অনেক বড় কিংবা অনেক ছোট সংখ্যা বোঝাতে পারা যায়।
- কিছু উপসর্গ নিচের টেবিলে দেখানো হয়েছে-


0
Updated: 6 hours ago
পরমাণুর কেন্দ্রে কোন কণিকাগুলো থাকে?
Created: 6 hours ago
A
প্রোটন ও নিউট্রন
B
ইলেকট্রন ও প্রোটন
C
ইলেকট্রন ও নিউট্রন
D
ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন
মৌলিক কণিকা
যে সূক্ষ্ম কণিকাগুলি দ্বারা পরমাণু গঠিত, তাদেরকে মৌলিক কণিকা বলা হয়। প্রতিটি পরমাণুতে তিনটি মৌলিক কণিকা থাকে:
-
ইলেকট্রন
-
প্রোটন
-
নিউট্রন
পরমাণুর কেন্দ্রে নিউক্লিয়াস থাকে, এবং নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন অবস্থান করে।
ইলেকট্রন:
-
পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা।
-
সকল মৌলের পরমাণুর সাধারণ উপাদান।
-
হাইড্রোজেন পরমাণুর তুলনায় প্রায় ১৮৪০ গুণ হালকা।
-
একক ঋণাত্মক তড়িৎধর্মী কণা।
প্রোটন:
-
সকল মৌলের পরমাণুর একটি সাধারণ মূল কণিকা।
-
পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থান করে।
-
হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন অপসারণ করলে যে ধনাত্মক কণা পাওয়া যায়, তাকে প্রোটন বলা হয়।
-
ভর প্রায় হাইড্রোজেন পরমাণুর ভরের সমান।
নিউট্রন:
-
আধানহীন বা চার্জ-নিরপেক্ষ কণা।
-
১৯৩২ সালে বিজ্ঞানী চ্যাডউইক আবিষ্কার করেন।
-
ভর প্রায় প্রোটনের সমান।
-
একমাত্র হাইড্রোজেন পরমাণু ছাড়া সকল পরমাণুর নিউক্লিয়াসে বিদ্যমান।

0
Updated: 6 hours ago
'শ্বসন ও সালোকসংশ্লেষণ' জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় আলোচনা করা হয়?
Created: 1 week ago
A
সাইটোলজি
B
এমব্রায়োলজি
C
ফিজিওলজি
D
মরফোলজি
জীববিজ্ঞানের বিশেষ শাখা হলো জীববিজ্ঞানের সেই শাখাগুলি যা জীবের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে। প্রধান শাখাগুলি হলো:
-
অঙ্গসংস্থান (Morphology):
-
জীবের গঠন বৈশিষ্ট্য এবং আকার নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
-
শ্রেণিবিন্যাস (Classification বা Taxonomy):
-
জীবজগৎকে বোঝার সুবিধার জন্য বিভিন্ন দল-উপদলে ভাগ করা হয়।
-
প্রতিটি জীব প্রজাতি একটি গণ, গোত্র, বর্গ এবং শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
-
শারীরবিদ্যা (Physiology):
-
জীবের শ্বসন, রেচন, প্রজনন, পরিপাক, আত্তীকরণ এবং সবুজ উদ্ভিদে সালোকসংশ্লেষণসহ অন্যান্য জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া আলোচনা করা হয়।
-
-
ভ্রূণবিদ্যা (Embryology):
-
ভ্রূণ গঠন ও বিকাশের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ জীবের সৃষ্টি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
-
-
কোষবিদ্যা (Cytology):
-
কোষ হলো জীবদেহের গঠন ও কার্যকারিতার একক।
-
কোষ এবং কোষাঙ্গাণুর গঠন, কার্যকারিতা ও বিভাজন বিষয়ক আলোচনা এই শাখায় হয়।
-
-
বংশগতিবিদ্যা (Genetics):
-
মাতা-পিতার বৈশিষ্ট্য সন্তানে কিভাবে স্থানান্তরিত হয় তা বিশ্লেষণ করা হয়।
-
-
বাস্তুবিদ্যা (Ecology):
-
জীবসমূহ যে পরিবেশে বাস করে এবং সেই পরিবেশের সঙ্গে তাদের আন্তঃসম্পর্কের বিষয় আলোচনা করা হয়।
-

0
Updated: 1 week ago