কোন স্থানে বস্তুর ওজন শূন্য হয়?
A
মেরু অঞ্চলে
B
বিষুবরেখায়
C
পৃথিবীর কেন্দ্রে
D
সমুদ্রপৃষ্ঠে
উত্তরের বিবরণ
বস্তুর ওজন বলতে বোঝায় পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণের ফলে কোনো বস্তুর ওপর যে বল ক্রিয়া করে। এটি মূলত অভিকর্ষজ ত্বরণের মানের ওপর নির্ভরশীল এবং পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ভিন্ন হয়ে থাকে।
-
বস্তুর ওজন হলো পৃথিবীর কেন্দ্রের প্রতি আকর্ষণজনিত বল।
-
এটি সরাসরি অভিকর্ষজ ত্বরণের ওপর নির্ভরশীল।
-
যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান বেশি, সেখানে বস্তুর ওজনও বেশি হয়।
-
মেরু অঞ্চলে বস্তুর ওজন সর্বাধিক।
-
মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণ বিষুব অঞ্চলের তুলনায় বেশি হওয়ায় ওজনও বেশি হয়।
-
পৃথিবীর কেন্দ্রে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান শূন্য হওয়ায় সেখানে বস্তুর ওজনও শূন্য।

0
Updated: 6 hours ago
তাড়িতচৌম্বক বলের বাহক কণা কোনটি?
Created: 6 hours ago
A
গ্রাভিটন
B
ফোটন
C
গ্লুঅন
D
Z বোসন
মৌলিক বল হলো সেই সব বল যা অন্য কোনো বল থেকে উৎপন্ন হয় না এবং নিজেই স্বাধীন। অর্থাৎ, অন্যান্য বলগুলো এই মৌলিক বলগুলোর কোনো না কোনো রূপের প্রকাশ।
-
প্রধান মৌলিক বলগুলো হলো:
১. মহাকর্ষ বল
২. তাড়িতচৌম্বক বল (বিদ্যুৎ-চৌম্বকীয় বল)
৩. সবল নিউক্লিয় বল
৪. দুর্বল নিউক্লিয় বল
তাড়িতচৌম্বক বল: দুটি আহিত কণা তাদের আধানের কারণে একে অপরের ওপর যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ প্রয়োগ করে, সেটিই তাড়িতচৌম্বক বল। এই বলের বাহক কণা হলো ফোটন।
অন্য মৌলিক বলের বাহক কণাগুলো হলো:
-
মহাকর্ষ বল – বাহক কণা: গ্রাভিটন
-
দুর্বল নিউক্লিয় বল – বাহক কণা: W ও Z বোসন
-
সবল নিউক্লিয় বল – বাহক কণা: গ্লুঅন

0
Updated: 6 hours ago
জলাতঙ্ক রোগের ভাইরাস কোনটি?
Created: 6 hours ago
A
অ্যাডিনো ভাইরাস
B
ভেরিওলা ভাইরাস
C
র্যাবিস ভাইরাস
D
ফ্ল্যাভি ভাইরাস
জলাতঙ্ক রোগের কারণ হলো র্যাবিস ভাইরাস।
ভাইরাস হলো এমন একটি অতি ক্ষুদ্র জীবাণু যা প্রাণী ও উদ্ভিদদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ভাইরাস আক্রমণের ফলে মানুষের মধ্যে অন্ধত্ব, পঙ্গুত্ব এবং অকাল মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। যদিও স্বল্প পরিসরে কিছু ভাইরাস মানুষের জন্য উপকারও করে, তবুও সাধারণভাবে ভাইরাস মানুষের জন্য অপকারিতাই বেশি করে।
ভাইরাসের অপকারিতা:
-
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মানুষের ও অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে নানা রোগ সৃষ্টি করে।
-
এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রোগের নাম, পোষক এবং ভাইরাসের নাম হলো-
(যদি তুমি চাইলে আমি এই রোগসমূহের তালিকাও সাজিয়ে দিতে পারি)।
উৎস : উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 6 hours ago
অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে তড়িৎ প্রবাহের ক্ষমতা-
Created: 6 hours ago
A
হ্রাস পায়
B
অপরিবর্তিত থাকে
C
বৃদ্ধি পায়
D
কোনোটিই নয়
পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ
পরিবাহী, অপরিবাহী এবং অর্ধপরিবাহী পদার্থের মধ্যে মূল পার্থক্য তাদের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা এবং তাপমাত্রার ওপর প্রতিক্রিয়া।
-
পরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়।
-
উদাহরণ: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
মূলত সব ধাতব পদার্থ পরিবাহী।
-
আধান প্রদান করলে তা সমস্ত পরিবাহীতে ছড়িয়ে পড়ে এবং সহজেই তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয়।
-
পরিবাহী তড়িৎ প্রবাহে প্রায় কোনো বাধা দেয় না।
-
তাপ প্রয়োগ করলে তড়িৎ প্রবাহে বাধা বৃদ্ধি পায়, অর্থাৎ তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে রোধ বৃদ্ধি পায়।
-
-
অপরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়।
-
উদাহরণ: কাঁচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
মূলত অধিকাংশ অধাতব পদার্থ অপরিবাহী।
-
আধান প্রদান করলে তা যেখানে দেওয়া হয়েছে, সেখানে আবদ্ধ থাকে এবং তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয় না।
-
অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা দেয়।
-
-
অর্ধপরিবাহী পদার্থ:
-
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ পরিবাহীর তুলনায় কম, তবে অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
উদাহরণ: জার্মেনিয়াম, সিলিকন ইত্যাদি।
-
তাদের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী এবং অপরিবাহীর মাঝামাঝি।
-
পরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহী: তাপমাত্রা বৃদ্ধি → রোধ বৃদ্ধি, তড়িৎ প্রবাহ হ্রাস।
-
অর্ধপরিবাহী: তাপমাত্রা বৃদ্ধি → রোধ হ্রাস, তড়িৎ প্রবাহ বৃদ্ধি।
-
-

0
Updated: 6 hours ago