সন্ধির প্রধান কাজ কী?
A
ধ্বনি পরিবর্তন
B
অর্থের পরিবর্তন
C
পদের পরিবর্তন
D
বাক্য সংকোচন
উত্তরের বিবরণ
পরস্পর সন্নিহিত দুটি বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে। সন্ধিতে পূর্বপদের বর্ণের সঙ্গে পরপদের প্রথম বর্ণের মিলন ঘটে। যেমন: বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয়, শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা। সন্ধির সাহায্যে শব্দ গঠনের পদ্ধতি: সন্ধির কাজ হচ্ছে বর্ণের সঙ্গে বর্ণ মিলিয়ে নতুন শব্দ গঠন করা।

0
Updated: 11 hours ago
'কৃদন্ত' এর সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
কৃ + দন্ত
B
কৃৎ + অন্ত
C
কৃ +অন্ত
D
কৃঃ +অন্ত
কৃদন্ত সন্ধি
-
কৃদন্ত = কৃত্ + অন্ত
সন্ধির সূত্র
👉 ক, চ, ট, ত্, প্ + স্বরধ্বনি → যথাক্রমে রূপ নেয়: গ্, জ্, ড্ (ড়), দ্, ব্
-
পরবর্তী স্বরধ্বনি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
-
দিক্ + অন্ত = দিগন্ত
-
ণিচ্ + অন্ত = ণিজন্ত
-
ষট্ + আনন = ষড়ানন
-
তৎ + অবধি = তদবধি
-
সুপ্ + অন্ত = সুবন্ত
আরও উদাহরণ
-
বাগীশ = বাক্ + ঈশ
-
তদন্ত = তৎ + অন্ত
-
বাগাড়ম্বর = বাক্ + আরম্বর
-
কৃদন্ত = কৃত্ + অন্ত
-
সদানন্দ = সৎ + আনন্দ
-
সদুপায় = সৎ + উপায়
-
সদুপদেশ = সৎ + উপদেশ
-
জগদিন্দ্র = জগত্ + ইন্দ্র

0
Updated: 1 week ago
কাঁদ + না – এটি কোন সন্ধি?
Created: 3 weeks ago
A
স্বরসন্ধি
B
ব্যঞ্জন সন্ধি
C
খাঁটি বাংলা সন্ধি
D
বিসর্গ সন্ধি
কাঁদ + না = কান্না শব্দটি ব্যঞ্জনসন্ধি সাধিত । স্বরে আর ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে আর ব্যঞ্জনে এবং ব্যঞ্জনে আর স্বরে মিলিত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি সমীভবন (Assimilation) - এর নিয়মেই হয়ে থাকে। আর তাও মূলত কথ্য রীতিতে সীমাবদ্ধ। যেমন - সুপ + অন্ত = সুবন্ত, পরি + ছদ = পরিচ্ছদ, সৎ + চিন্তা = সচ্চিন্তা।

0
Updated: 3 weeks ago
‘মনস্তাপ’- এর সন্ধিবিচ্ছেদ –
Created: 1 month ago
A
মন + তাপ
B
মনস + তাপ
C
মনো + তাপ
D
মনঃ + তাপ
মনস্তাপ = মনঃ+তাপ। বিসর্গ সন্ধি: পূর্বপদের শেষ ধ্বনি বিসর্গ হলে এবং পরপদের প্রথম ধ্বনি ব্যঞ্জন কিংবা স্বর হলে এ দুয়ের মধ্যে যে সন্ধি হয় তাকে বিসর্গ সন্ধি বলে। সংস্কৃত ভাষার নিয়মে সংস্কৃত শব্দের শেষে ‘স্’ বা ‘র্’ থাকলে ‘স’ বা ‘র’ লোপ পেয়ে বিসর্গ হয়। যেমন: র্-জাত বিসর্গ: নির্ >নিঃ; দুর্ >দুঃ; অন্তর্ >অন্তঃ ইত্যাদি। স্-জাত বিসর্গ: সরস্ >সরঃ; মনস্ >মনঃ; পুরস্>পুরঃ ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago